অনলাইন ডেস্ক
কোরবানির পশু কেনার ঝক্কি কমাতে দেশের অন্যতম সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ নিয়ে এসেছে অভিনব এক ক্যাম্পেইন। কোরবানির পশু কিনতে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে নগদ গ্রাহকেরা নিজের বাড়িতে থেকে পছন্দমতো পশু কিনতে পারবেন।
নগদের এই ক্যাম্পেইনে গ্রাহকদের হাটে যাওয়ার বদলে গরুর হাটই চলে যাবে তাঁদের বাড়িতে। নগদে টাইম স্লট বুকিং দিলে নির্ধারিত সময়ে গরুর হাট নিয়ে নগদ পৌঁছে যাবে গ্রাহকের বাড়িতে। এর জন্য নগদ গ্রাহকদের একটি ফরম পূরণ করতে হবে এবং নগদ নম্বর ও নাম-ঠিকানা দিয়ে এবং পছন্দ অনুযায়ী দিন-তারিখ নির্ধারণ করে ‘হাট আসবে বাড়িতে’-এর জন্য বুকিং দিতে পারবেন।
এই ক্যাম্পেইনের বিষয়ে নগদের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সিহাব উদ্দীন চৌধুরী বলেন, ‘মানুষের জীবন আরও কীভাবে সহজ করা যায়, তা নিয়ে শুরু থেকেই কাজ করছে নগদ। সামনের দিনে ডিজিটাল ব্যাংক হবে আরেকটি মাধ্যম। এবারের কোরবানি ঈদে কোরবানির পশু কেনার জন্য গ্রাহকের দ্বারে হাট নিয়ে যাওয়া আইডিয়াটিও মানুষের জীবন সহজ করার একটি প্রক্রিয়ার অংশ।’
এই ক্যাম্পেইনে একজন নগদ গ্রাহক একাধিকবার ‘হাট আসবে বাড়িতে’-এর জন্য বুকিং দিতে পারবেন। প্রতিবারে ভিন্ন ভিন্ন দিন-তারিখ নির্ধারণ করেও বুকিং দিতে পারবেন নগদ গ্রাহকেরা। ক্যাম্পেইন চলাকালে প্রতিদিন যেকোনো সময় নগদের ফরম-এর নিচের বাটনে ক্লিক করে বুকিং দেওয়া যাবে।
ফরম পূরণ করে বুকিং দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহক বিজয়ী হওয়া সাপেক্ষে ‘হাট আসবে বাড়িতে’-এর জন্য সম্মতি দেবেন। এরপর ট্রাকে থাকা কোরবানির পশুর ব্যাপারে সব তথ্য ও নির্ধারিত মূল্য ট্রাকে থাকা নগদের ভলান্টিয়ারের কাছে পাওয়া যাবে।
বিজয়ী গ্রাহক তাঁর বাসায় আনা অপশনগুলোর মধ্যে দাম ও পছন্দ অনুযায়ী কোরবানির পশু নগদ পেমেন্টের মাধ্যমে কিনতে পারবেন। এই ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারী সকল উপযুক্ত গ্রাহকদের মধ্য থেকে দ্বৈবচয়ন ভিত্তিতে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে।
কোরবানির পশু কেনার ঝক্কি কমাতে দেশের অন্যতম সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ নিয়ে এসেছে অভিনব এক ক্যাম্পেইন। কোরবানির পশু কিনতে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে নগদ গ্রাহকেরা নিজের বাড়িতে থেকে পছন্দমতো পশু কিনতে পারবেন।
নগদের এই ক্যাম্পেইনে গ্রাহকদের হাটে যাওয়ার বদলে গরুর হাটই চলে যাবে তাঁদের বাড়িতে। নগদে টাইম স্লট বুকিং দিলে নির্ধারিত সময়ে গরুর হাট নিয়ে নগদ পৌঁছে যাবে গ্রাহকের বাড়িতে। এর জন্য নগদ গ্রাহকদের একটি ফরম পূরণ করতে হবে এবং নগদ নম্বর ও নাম-ঠিকানা দিয়ে এবং পছন্দ অনুযায়ী দিন-তারিখ নির্ধারণ করে ‘হাট আসবে বাড়িতে’-এর জন্য বুকিং দিতে পারবেন।
এই ক্যাম্পেইনের বিষয়ে নগদের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সিহাব উদ্দীন চৌধুরী বলেন, ‘মানুষের জীবন আরও কীভাবে সহজ করা যায়, তা নিয়ে শুরু থেকেই কাজ করছে নগদ। সামনের দিনে ডিজিটাল ব্যাংক হবে আরেকটি মাধ্যম। এবারের কোরবানি ঈদে কোরবানির পশু কেনার জন্য গ্রাহকের দ্বারে হাট নিয়ে যাওয়া আইডিয়াটিও মানুষের জীবন সহজ করার একটি প্রক্রিয়ার অংশ।’
এই ক্যাম্পেইনে একজন নগদ গ্রাহক একাধিকবার ‘হাট আসবে বাড়িতে’-এর জন্য বুকিং দিতে পারবেন। প্রতিবারে ভিন্ন ভিন্ন দিন-তারিখ নির্ধারণ করেও বুকিং দিতে পারবেন নগদ গ্রাহকেরা। ক্যাম্পেইন চলাকালে প্রতিদিন যেকোনো সময় নগদের ফরম-এর নিচের বাটনে ক্লিক করে বুকিং দেওয়া যাবে।
ফরম পূরণ করে বুকিং দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহক বিজয়ী হওয়া সাপেক্ষে ‘হাট আসবে বাড়িতে’-এর জন্য সম্মতি দেবেন। এরপর ট্রাকে থাকা কোরবানির পশুর ব্যাপারে সব তথ্য ও নির্ধারিত মূল্য ট্রাকে থাকা নগদের ভলান্টিয়ারের কাছে পাওয়া যাবে।
বিজয়ী গ্রাহক তাঁর বাসায় আনা অপশনগুলোর মধ্যে দাম ও পছন্দ অনুযায়ী কোরবানির পশু নগদ পেমেন্টের মাধ্যমে কিনতে পারবেন। এই ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণকারী সকল উপযুক্ত গ্রাহকদের মধ্য থেকে দ্বৈবচয়ন ভিত্তিতে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
২ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে