সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে শেষ হলো ‘ওয়ালটন-বিএসজেএ স্পোর্টস কার্নিভ্যাল-২০২৪ ’। গত বৃহস্পতিবার এসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সপ্তাহব্যাপী সাতটি ডিসিপ্লিনে ৫০ জন প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় এই স্পোর্টস কার্নিভ্যাল।
সমাপনী দিনে বিএসজেএ কার্যালয়ে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় আকর্ষণীয় ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। সর্বোচ্চ চারটি ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়ে ‘দ্য চ্যাম্পিয়ন’ হয়েছেন ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের মোহাম্মদ মাঝহারুল ইসলাম।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন) ও সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন। উপস্থিত ছিলেন দুই খ্যাতিমান আর্চারি তারকা রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিএসজেএয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অঘোর মণ্ডলের মৃত্যুতে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন টুর্নামেন্ট কমিটির সমন্বয়ক আরিফুর রহমান বাবু।
আরিফুর রহমান বলেন, ‘ওয়ালটন আমাদের এই পথচলার দীর্ঘদিনের সঙ্গী। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন নতুন করে গঠিত হচ্ছে। এমন সময়েও ওয়ালটন আমাদের সঙ্গে আছে। আশা করি ভবিষ্যতেও তারা পাশে থাকবে।’
আর্চারি তারকা রোমান সানা বলেন, ‘সাংবাদিকেরা আমাদের পাশে থাকে। তাদের জন্যই আমরা আলোচিত হয়েছি। তারা আমাদেরকে দেশের কাছে তুলে ধরেছে। আপনাদের এই আয়োজনে আসতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।’
আরেক আর্চারি তারকা দিয়া সিদ্দিকী বলেন, ‘আমার সব সময় ইচ্ছে আপনাদের খেলা দেখার। আমরা কঠোর পরিশ্রম করি, কিন্তু আপনারা আমাদের তুলে ধরেন। আপনারা যখন খেলবেন, তখন বুঝতে পারবেন প্রতিটা খেলা কতটা কঠিন। আশা করি ভবিষ্যতেও এমন আয়োজনে থাকতে পারব।’
নিজের বক্তব্যে বিএসজেএর সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন) ও রবিউল ইসলাম মিলটন। ভবিষ্যতেও বিএসজেএর পাশে থাকার আশ্বাস দেন তাঁরা।
সমাপনী বক্তব্যে সবাইকে ধন্যবাদ জানান টুর্নামেন্ট কমিটির আহ্বায়ক রায়হান আল মুঘনি। তিনি বলেন, ‘টুর্নামেন্টের নামই এখন হয়ে গেছে ওয়ালটন-বিএসজেএ। দুটি প্রতিষ্ঠান এখন এক হয়ে গেছে।’
সমাপনী অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণীর মধ্য দিয়ে শেষ হলো ‘ওয়ালটন-বিএসজেএ স্পোর্টস কার্নিভ্যাল-২০২৪ ’। গত বৃহস্পতিবার এসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সপ্তাহব্যাপী সাতটি ডিসিপ্লিনে ৫০ জন প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় এই স্পোর্টস কার্নিভ্যাল।
সমাপনী দিনে বিএসজেএ কার্যালয়ে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় আকর্ষণীয় ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। সর্বোচ্চ চারটি ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়ে ‘দ্য চ্যাম্পিয়ন’ হয়েছেন ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের মোহাম্মদ মাঝহারুল ইসলাম।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এফ এম ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন) ও সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন। উপস্থিত ছিলেন দুই খ্যাতিমান আর্চারি তারকা রোমান সানা ও দিয়া সিদ্দিকী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বিএসজেএয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অঘোর মণ্ডলের মৃত্যুতে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এরপর শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন টুর্নামেন্ট কমিটির সমন্বয়ক আরিফুর রহমান বাবু।
আরিফুর রহমান বলেন, ‘ওয়ালটন আমাদের এই পথচলার দীর্ঘদিনের সঙ্গী। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন নতুন করে গঠিত হচ্ছে। এমন সময়েও ওয়ালটন আমাদের সঙ্গে আছে। আশা করি ভবিষ্যতেও তারা পাশে থাকবে।’
আর্চারি তারকা রোমান সানা বলেন, ‘সাংবাদিকেরা আমাদের পাশে থাকে। তাদের জন্যই আমরা আলোচিত হয়েছি। তারা আমাদেরকে দেশের কাছে তুলে ধরেছে। আপনাদের এই আয়োজনে আসতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।’
আরেক আর্চারি তারকা দিয়া সিদ্দিকী বলেন, ‘আমার সব সময় ইচ্ছে আপনাদের খেলা দেখার। আমরা কঠোর পরিশ্রম করি, কিন্তু আপনারা আমাদের তুলে ধরেন। আপনারা যখন খেলবেন, তখন বুঝতে পারবেন প্রতিটা খেলা কতটা কঠিন। আশা করি ভবিষ্যতেও এমন আয়োজনে থাকতে পারব।’
নিজের বক্তব্যে বিএসজেএর সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন) ও রবিউল ইসলাম মিলটন। ভবিষ্যতেও বিএসজেএর পাশে থাকার আশ্বাস দেন তাঁরা।
সমাপনী বক্তব্যে সবাইকে ধন্যবাদ জানান টুর্নামেন্ট কমিটির আহ্বায়ক রায়হান আল মুঘনি। তিনি বলেন, ‘টুর্নামেন্টের নামই এখন হয়ে গেছে ওয়ালটন-বিএসজেএ। দুটি প্রতিষ্ঠান এখন এক হয়ে গেছে।’
‘মে ম্যাডনেস’ ক্যাম্পেইনে কার্টআপ ক্রেতারা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে পছন্দের সব ধরনের কেনাকাটা করতে পারবে খুব সহজেই। ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল, ইলেকট্রনিকস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির পণ্য পাওয়া যাবে এই মেগা ক্যাম্পেইনে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে শরিয়াহভিত্তিক বিনিয়োগ পণ্য ‘সুকুক’ চালু হয়েছিল ইসলামি আর্থিক মূল্যবোধকে মাথায় রেখে। এটি এমন একটি পণ্য, যেখানে সুদ নেই, দুর্নীতি নেই আর ঝুঁকিও তুলনামূলক কম। অনেকে একে ‘হালাল বন্ড’ বলেও চেনেন। বিশ্বের বহু দেশে যেখানে ইতিমধ্যেই সুকুক বড় বাজার তৈরি করেছে, সেখানে একেবারেই ব্যতিক্রম বাংলাদেশে।
১৩ ঘণ্টা আগেবহুদিন ধরে এলসির আড়ালে ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে ডলার পাচার চলছিল নির্বিঘ্নে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী সংকটে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্তর্জাতিক বাজারদর যাচাইয়ের অনলাইন পদ্ধতি চালু করলে সেই গোপন পথ বন্ধ হয়। গত আড়াই বছরে এই নজরদারিতে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার পাচার রোধ হয়েছে, যা রিজার্ভ রক্ষায় বড় অবদান
১৩ ঘণ্টা আগেঅনিয়ন্ত্রিত কারণে কোনো তৈরি পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হলে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করতে এবং মালিকের জন্য একটি কার্যকর এক্সিট পলিসি প্রণয়নে সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বিজিএমইএর নির্বাচনী জোট ফোরাম।
২১ ঘণ্টা আগে