বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাব উদ্বোধন করল মাল্টিন্যাশনাল বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটন। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিকে গবেষণার জন্য ওয়ালটনের তৈরি তাকিওন ১.০০ মডেলের ইলেকট্রিক বাইক উপহার দেওয়া হয়। গবেষণা ও উদ্ভাবনে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয়ে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবরেশনের অংশ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে ওই ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাব। ল্যাবটির পৃষ্ঠপোষকতা ও সার্বিক ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ওয়ালটন গ্রুপের অন্যতম অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
গত রোববার বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাবের উদ্বোধন করেন বুয়েটের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর সত্য প্রসাদ মজুমদার এবং ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম।
এ সময় অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির এএমডি মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল শায়েখুজ্জামান, বুয়েটের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (রাইজ) পরিচালক প্রফেসর মুহাম্মদ আনিসুজ্জামান তালুকদার, ফ্যাকাল্টি অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর আবু রায়হান মো. আলী, ফ্যাকাল্টি অব সায়েন্সের ডিন প্রফেসর জীবন পোদ্দার, ফ্যাকাল্টি অব মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন প্রফেসর মো. এহসান, ফ্যাকাল্টি অব ইইই-র ডিন প্রফেসর মো. শফিকুল ইসলাম, ফ্যাকাল্টি অব আর্কিটেকচার অ্যান্ড প্লানিংয়ের ডিন প্রফেসর ইশরাত ইসলাম এবং ফ্যাকাল্টি অব সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন প্রফেসর মো. শফিউল বারি, ওয়ালটন কম্পিউটারের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) মো. তৌহিদুর রহমান রাদ এবং ওয়ালটন ডিজিটেকের ডেপুটি হেড অব মার্কেটিং তানজিমুল হক তন্ময় প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ওয়ালটন ডিজি-টেকের বিভিন্ন প্রোডাক্ট লাইন নিয়ে বিস্তারিত প্রেজেন্টেশন দেন সিবিও মো. তৌহিদুর রহমান রাদ।
ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবনী মেধায় সমৃদ্ধ। কিন্তু গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকায় তারা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। এখন ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমিয়া কোলাবরেশনের মাধ্যমে তারা ওয়ালটনে গবেষণা ও উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করতে পারছেন। সেজন্য ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাব উদ্বোধন করল মাল্টিন্যাশনাল বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটন। সেই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটিকে গবেষণার জন্য ওয়ালটনের তৈরি তাকিওন ১.০০ মডেলের ইলেকট্রিক বাইক উপহার দেওয়া হয়। গবেষণা ও উদ্ভাবনে একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয়ে ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া কোলাবরেশনের অংশ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে ওই ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাব। ল্যাবটির পৃষ্ঠপোষকতা ও সার্বিক ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ওয়ালটন গ্রুপের অন্যতম অঙ্গ প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
গত রোববার বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ ল্যাবের উদ্বোধন করেন বুয়েটের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর সত্য প্রসাদ মজুমদার এবং ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম।
এ সময় অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) লিয়াকত আলী, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির এএমডি মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল শায়েখুজ্জামান, বুয়েটের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (রাইজ) পরিচালক প্রফেসর মুহাম্মদ আনিসুজ্জামান তালুকদার, ফ্যাকাল্টি অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের ডিন প্রফেসর আবু রায়হান মো. আলী, ফ্যাকাল্টি অব সায়েন্সের ডিন প্রফেসর জীবন পোদ্দার, ফ্যাকাল্টি অব মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন প্রফেসর মো. এহসান, ফ্যাকাল্টি অব ইইই-র ডিন প্রফেসর মো. শফিকুল ইসলাম, ফ্যাকাল্টি অব আর্কিটেকচার অ্যান্ড প্লানিংয়ের ডিন প্রফেসর ইশরাত ইসলাম এবং ফ্যাকাল্টি অব সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন প্রফেসর মো. শফিউল বারি, ওয়ালটন কম্পিউটারের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) মো. তৌহিদুর রহমান রাদ এবং ওয়ালটন ডিজিটেকের ডেপুটি হেড অব মার্কেটিং তানজিমুল হক তন্ময় প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ওয়ালটন ডিজি-টেকের বিভিন্ন প্রোডাক্ট লাইন নিয়ে বিস্তারিত প্রেজেন্টেশন দেন সিবিও মো. তৌহিদুর রহমান রাদ।
ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা উদ্ভাবনী মেধায় সমৃদ্ধ। কিন্তু গবেষণার পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকায় তারা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে। এখন ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমিয়া কোলাবরেশনের মাধ্যমে তারা ওয়ালটনে গবেষণা ও উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করতে পারছেন। সেজন্য ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
২১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
২১ ঘণ্টা আগে