শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তি ও প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা দিবস উদ্যাপন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন। উদ্ভাবনী উদ্যোগ এবং যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা দূর করার প্রতিশ্রুতি অনুসরণ করে গ্রামীণফোন চায় সবার ক্ষমতায়ন, যেন সবাই সামগ্রিকভাবে সংযুক্ত বিশ্বের অংশীদার হতে পারেন।
গ্রামীণফোন শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য আরও সহজলভ্য সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ‘সাইনলাইন’ সেবা দিয়ে আসছে। এই সেবার মাধ্যমে গ্রাহকেরা ভিডিও কলের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ সেবা নিতে পারেন। গ্রামীণফোন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের এজেন্টরা এই সেবাদানে দক্ষ। কার্যকর সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য, গ্রামীণফোন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের সব এজেন্টরা ইশারা ভাষায় প্রাথমিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।
শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ আরাফাত লতা। ইতিমধ্যে তারা অনলাইনে গ্রাহকদের সাইনলাইন সেবায় সংযুক্ত করছেন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা দিচ্ছেন। এ ছাড়া অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে একটি বিশেষ সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ প্লে-লিস্ট চালু করেছে গ্রামীণফোন। এখানে প্রতিদিনের কাজে ব্যবহৃত কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাইন এবং সচরাচর জিজ্ঞাসিত টেলিযোগাযোগ সেবার টিউটোরিয়ালগুলো পাওয়া যায়।
গ্রাহকেরা মাইজিপি অ্যাপে সাইনলাইন লিংকের মাধ্যমে সহজেই এই সেবা নিতে পারেন। এই উদ্যোগ সবার অন্তর্ভুক্তি এবং প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে গ্রামীণফোনের প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। এ বছর আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা দিবস উপলক্ষে গ্রামীণফোন তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে একটি আবেগঘন ভিডিও শেয়ার করেছে। এই ভিডিওর মূল ভাবনা ছিল: ‘সবার পৃথিবী না বুঝলে, পৃথিবী সবার হবে কীভাবে?’ ।
ভিডিওতে মুক্তা নামের এক তরুণীকে দেখা গেছে, যিনি একজন সাংকেতিক ভাষা বিশেষজ্ঞ। মুক্তা তার বাক্প্রতিবন্ধী ভাই ইফতি, যিনি শিগগিরই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন এবং তার মতো আরও অনেকে যারা শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী তাদের জন্য একজন ব্যাখ্যাকার হিসেবে কাজ করেন। মুক্তার এই অভূতপূর্ব যাত্রা যোগাযোগের তাৎপর্য এবং অন্যকে বোঝার রূপান্তরকারী শক্তিকে তুলে ধরে।
অভিজ্ঞতার তুলে ধরে মুক্তা বলেন, ‘যেহেতু আমার মা, বাবা ও ভাই-সবাই শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী তাই আমি শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী না হওয়া সত্ত্বেও সাংকেতিক ভাষা শিখেছি। আমি সাংকেতিক ভাষার ব্যাখ্যাকার হয়েছি, যাতে আমার ভাইয়ের মতো অন্যদের যোগাযোগে ও সংযুক্ত থাকতে সহায়তা করতে পারি। এটি আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া।’
চলমান ‘ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি’ প্রকল্পের মাধ্যমে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী ও বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিসহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল দক্ষতা দেওয়ার লক্ষ্যে একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও গ্রামীণফোন। দুই বছরব্যাপী এই উদ্যোগে ডিজিটাল দক্ষতা এবং অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে কাস্টমাইজড প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে এসব গোষ্ঠীকে। এতে প্রান্তিক মানুষেরা গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল সেবা, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যে ৩২ জেলায় ২১ লাখেরও বেশি মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে ৬৫ শতাংশই নারী।
প্রশিক্ষণ, কমিউনিটি রেডিও ও যুব নেতৃত্বাধীন ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রামীণফোন এই জনগোষ্ঠীর অধিকারের পক্ষে কথা বলছে এবং ডিজিটাল অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে সামগ্রিক জীবনযাত্রার মানও উন্নত করছে। পাশাপাশি সুষ্ঠু পরিবেশ, সমাজ ও সুশাসন (ইএসজি) নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কোম্পানিটি।
গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) মোহাম্মদ সাজ্জাদ হাসিব বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমরা যা কিছু করি তার সবকিছুর কেন্দ্রে থাকেন গ্রাহক। আমাদের ৮ দশমিক ৫ কোটির বেশি গ্রাহকের মধ্যে শ্রবণ ও বাকপ্রতিবন্ধীসহ বিভিন্ন ধরনের মানুষ রয়েছেন। ভাষার শক্তি যেমন অপরিহার্য, তেমনি ইশারা ভাষাকেও সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন; যাতে আমরা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তুলতে পারি। আমাদের সেলফ সার্ভিস ডিজিটাল কেয়ার মাইজিপি অ্যাপে এবং ওয়েবসাইটে ‘সাইনলাইন’ সেবার অন্তর্ভুক্তি সেই প্রতিশ্রুতিরই একটি অংশ। এর মাধ্যমে আমরা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সেবা নিশ্চিত করতে চাই। আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা দিবস উপলক্ষে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করার পাশাপাশি আমরা আরও বেশি সংযুক্ত এক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সংকল্পবদ্ধ।’
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) হ্যান্স মার্টিন হেনরিক্সন বলেন, ‘আমাদের প্রতিশ্রুতি শুধু অন্তর্ভুক্তির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। আমরা ডিজিটাল দুনিয়ায় মানুষের ক্ষমতায়নে সংকল্পবদ্ধ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যেন ভবিষ্যত উপযোগী দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এ জন্য বিনিয়োগ করার মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি যেন সবাই সমাজে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পান। এই উদ্যোগটি আমাদের বিশ্বাসের প্রতিফলন যে, একসঙ্গে আমরা ভাষার বাধা দূর করতে পারি; আর সংযোগের সুবিধাগুলো সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে কাউকে পিছিয়ে না রেখে বৈষম্য কমাতে পারি।’
শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্তি ও প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা দিবস উদ্যাপন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন। উদ্ভাবনী উদ্যোগ এবং যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা দূর করার প্রতিশ্রুতি অনুসরণ করে গ্রামীণফোন চায় সবার ক্ষমতায়ন, যেন সবাই সামগ্রিকভাবে সংযুক্ত বিশ্বের অংশীদার হতে পারেন।
গ্রামীণফোন শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য আরও সহজলভ্য সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ‘সাইনলাইন’ সেবা দিয়ে আসছে। এই সেবার মাধ্যমে গ্রাহকেরা ভিডিও কলের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ সেবা নিতে পারেন। গ্রামীণফোন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের এজেন্টরা এই সেবাদানে দক্ষ। কার্যকর সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য, গ্রামীণফোন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারের সব এজেন্টরা ইশারা ভাষায় প্রাথমিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।
শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ আরাফাত লতা। ইতিমধ্যে তারা অনলাইনে গ্রাহকদের সাইনলাইন সেবায় সংযুক্ত করছেন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা দিচ্ছেন। এ ছাড়া অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে একটি বিশেষ সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ প্লে-লিস্ট চালু করেছে গ্রামীণফোন। এখানে প্রতিদিনের কাজে ব্যবহৃত কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাইন এবং সচরাচর জিজ্ঞাসিত টেলিযোগাযোগ সেবার টিউটোরিয়ালগুলো পাওয়া যায়।
গ্রাহকেরা মাইজিপি অ্যাপে সাইনলাইন লিংকের মাধ্যমে সহজেই এই সেবা নিতে পারেন। এই উদ্যোগ সবার অন্তর্ভুক্তি এবং প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে গ্রামীণফোনের প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। এ বছর আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা দিবস উপলক্ষে গ্রামীণফোন তাদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে একটি আবেগঘন ভিডিও শেয়ার করেছে। এই ভিডিওর মূল ভাবনা ছিল: ‘সবার পৃথিবী না বুঝলে, পৃথিবী সবার হবে কীভাবে?’ ।
ভিডিওতে মুক্তা নামের এক তরুণীকে দেখা গেছে, যিনি একজন সাংকেতিক ভাষা বিশেষজ্ঞ। মুক্তা তার বাক্প্রতিবন্ধী ভাই ইফতি, যিনি শিগগিরই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন এবং তার মতো আরও অনেকে যারা শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী তাদের জন্য একজন ব্যাখ্যাকার হিসেবে কাজ করেন। মুক্তার এই অভূতপূর্ব যাত্রা যোগাযোগের তাৎপর্য এবং অন্যকে বোঝার রূপান্তরকারী শক্তিকে তুলে ধরে।
অভিজ্ঞতার তুলে ধরে মুক্তা বলেন, ‘যেহেতু আমার মা, বাবা ও ভাই-সবাই শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী তাই আমি শ্রবণ ও বাক্প্রতিবন্ধী না হওয়া সত্ত্বেও সাংকেতিক ভাষা শিখেছি। আমি সাংকেতিক ভাষার ব্যাখ্যাকার হয়েছি, যাতে আমার ভাইয়ের মতো অন্যদের যোগাযোগে ও সংযুক্ত থাকতে সহায়তা করতে পারি। এটি আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া।’
চলমান ‘ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি’ প্রকল্পের মাধ্যমে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী ও বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিসহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল দক্ষতা দেওয়ার লক্ষ্যে একসঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও গ্রামীণফোন। দুই বছরব্যাপী এই উদ্যোগে ডিজিটাল দক্ষতা এবং অনলাইন নিরাপত্তা নিয়ে কাস্টমাইজড প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে এসব গোষ্ঠীকে। এতে প্রান্তিক মানুষেরা গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল সেবা, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যে ৩২ জেলায় ২১ লাখেরও বেশি মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে ৬৫ শতাংশই নারী।
প্রশিক্ষণ, কমিউনিটি রেডিও ও যুব নেতৃত্বাধীন ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রামীণফোন এই জনগোষ্ঠীর অধিকারের পক্ষে কথা বলছে এবং ডিজিটাল অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে সামগ্রিক জীবনযাত্রার মানও উন্নত করছে। পাশাপাশি সুষ্ঠু পরিবেশ, সমাজ ও সুশাসন (ইএসজি) নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কোম্পানিটি।
গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) মোহাম্মদ সাজ্জাদ হাসিব বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমরা যা কিছু করি তার সবকিছুর কেন্দ্রে থাকেন গ্রাহক। আমাদের ৮ দশমিক ৫ কোটির বেশি গ্রাহকের মধ্যে শ্রবণ ও বাকপ্রতিবন্ধীসহ বিভিন্ন ধরনের মানুষ রয়েছেন। ভাষার শক্তি যেমন অপরিহার্য, তেমনি ইশারা ভাষাকেও সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন; যাতে আমরা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তুলতে পারি। আমাদের সেলফ সার্ভিস ডিজিটাল কেয়ার মাইজিপি অ্যাপে এবং ওয়েবসাইটে ‘সাইনলাইন’ সেবার অন্তর্ভুক্তি সেই প্রতিশ্রুতিরই একটি অংশ। এর মাধ্যমে আমরা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সেবা নিশ্চিত করতে চাই। আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা দিবস উপলক্ষে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তিতে আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করার পাশাপাশি আমরা আরও বেশি সংযুক্ত এক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সংকল্পবদ্ধ।’
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) হ্যান্স মার্টিন হেনরিক্সন বলেন, ‘আমাদের প্রতিশ্রুতি শুধু অন্তর্ভুক্তির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। আমরা ডিজিটাল দুনিয়ায় মানুষের ক্ষমতায়নে সংকল্পবদ্ধ। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী যেন ভবিষ্যত উপযোগী দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এ জন্য বিনিয়োগ করার মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি যেন সবাই সমাজে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পান। এই উদ্যোগটি আমাদের বিশ্বাসের প্রতিফলন যে, একসঙ্গে আমরা ভাষার বাধা দূর করতে পারি; আর সংযোগের সুবিধাগুলো সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে কাউকে পিছিয়ে না রেখে বৈষম্য কমাতে পারি।’
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নতুন করে ৩০ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দিন শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্ধারিত হিসাবপদ্ধতি ব্যালান্স অব পেমেন্টস ম্যানুয়াল ৬ (বিপিএম ৬) অনুসারে এই রিজার্ভের পরিমাণ
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে শঙ্কা দেখা দেওয়ায় ডলারের বড় দরপতন হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্য ও পদক্ষেপ বাজারে নেতিবাচক বার্তা দিয়েছে বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে তিন বছরের মধ্যে ডলার এখন সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে চলে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেআলোক হেলথকেয়ার লিমিটেড ও প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৫ জুন) এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
৫ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ এতে সভাপতিত্ব করেন।
৬ ঘণ্টা আগে