ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন আরও দুই ক্রেতা। তাঁরা হলেন জামালপুর সদরের মাহমুদুল হাসান ও কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীর ইউনুস আলী। ঈদ উপলক্ষে দেশব্যাপী চলমান ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের আওতায় এই সুবিধা পান তাঁরা। ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত মিলিয়নিয়ার হলেন ৪০ জন ক্রেতা।
আজ বুধবার ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা রাম-কিশোর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতা মাহমুদুল হাসানের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও চিত্রনায়ক আমিন খান এবং চিত্রনায়ক রিয়াজ।
এর আগে গত ৩১ মে বগুড়ার মম ইন হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রেতা ইউনুস আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান।
ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়া রয়েছে কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ১৯ মে মুক্তাগাছা ওয়ালটন প্লাজা থেকে ৯ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ১৬৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন মাহমুদুল হাসান। ফ্রিজটি তাঁর বোনকে উপহার দেন। ফ্রিজটি কেনার পর তাঁর নাম, মোবাইল নম্বর ও কেনা ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরই তাঁর মোবাইল ফোনে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি ম্যাসেজ যায়। এর আগে গত ১০ মে কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীতে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘দি ইস্টি ইলেকট্রনিক্স’ থেকে একটি ফ্রিজ কিনে একই পদ্ধতিতে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পান ইউনুস আলী।
চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ক্রেতা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ওয়ালটন পণ্য দামে সাশ্রয়ী, টেকসইও। তাছাড়া তাদের কিস্তির সুবিধা রয়েছে। তাই কিস্তিসুবিধায় ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনেছি। কিন্তু ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে এমন পুরস্কার পাব তা ভাবতেও পারিনি। ক্রেতাকে দেওয়া কথা রাখায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।’
এদিকে একটি ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ায় খুশি কুড়িগ্রামের ইউনুস। তিনি বলেন, ‘জীবনে এই প্রথম পণ্য কিনে কোনো পুরস্কার পেলাম। তাও আবার ১০ লাখ টাকা। ওয়ালটনকে ধন্যবাদ। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকা ব্যবসার কাজে লাগাব।’
চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, ‘বিশ্বমানের ইলেকট্রনিকস পণ্য গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করছে ওয়ালটন। প্রতিষ্ঠানটি শুধু ব্যবসাই করছে না, তারা মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নেও ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।’
চিত্রনায়ক রিয়াজ বলেন, ‘ওয়ালটন সব সময় গ্রাহকদের সুবিধার দিকটি অগ্রাধিকার দেয়। এভাবেই তারা গ্রাহকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। আমাদের সবার উচিত দেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য কিনে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করা। এতে লাভ আমাদের দেশের মানুষেরই।’
মুক্তাগাছার ১০ লাখ টাকা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার চিফ সেলস এক্সিকিউটিভ আরিফুল ইসলাম, চিফ ডিভিশনাল অফিসার অজিত কুমার দাস, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মনোয়ার হোসেন ও রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার জামিল হোসেন প্রমুখ।
কুড়িগ্রামের ইউনুস আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চিত্রনায়ক আমিন খানসহ আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুল ইসলাম রেজা, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মুস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন আরও দুই ক্রেতা। তাঁরা হলেন জামালপুর সদরের মাহমুদুল হাসান ও কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীর ইউনুস আলী। ঈদ উপলক্ষে দেশব্যাপী চলমান ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের আওতায় এই সুবিধা পান তাঁরা। ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত মিলিয়নিয়ার হলেন ৪০ জন ক্রেতা।
আজ বুধবার ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা রাম-কিশোর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটন ফ্রিজের ক্রেতা মাহমুদুল হাসানের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও চিত্রনায়ক আমিন খান এবং চিত্রনায়ক রিয়াজ।
এর আগে গত ৩১ মে বগুড়ার মম ইন হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রেতা ইউনুস আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান।
ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশব্যাপী চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এ ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিচ্ছে ওয়ালটন। সিজন-২০ চলাকালীন দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম ও অনলাইন সেলস প্ল্যাটফর্ম ‘ই-প্লাজা’ থেকে ফ্রিজ, এসি, টিভি, ওয়াশিং মেশিন বা ফ্যান কিনে আবারও মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়া রয়েছে কোটি টাকার নিশ্চিত উপহার।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ১৯ মে মুক্তাগাছা ওয়ালটন প্লাজা থেকে ৯ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ১৬৩ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন মাহমুদুল হাসান। ফ্রিজটি তাঁর বোনকে উপহার দেন। ফ্রিজটি কেনার পর তাঁর নাম, মোবাইল নম্বর ও কেনা ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। কিছুক্ষণ পরই তাঁর মোবাইল ফোনে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়ার একটি ম্যাসেজ যায়। এর আগে গত ১০ মে কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীতে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘দি ইস্টি ইলেকট্রনিক্স’ থেকে একটি ফ্রিজ কিনে একই পদ্ধতিতে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পান ইউনুস আলী।
চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ক্রেতা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ওয়ালটন পণ্য দামে সাশ্রয়ী, টেকসইও। তাছাড়া তাদের কিস্তির সুবিধা রয়েছে। তাই কিস্তিসুবিধায় ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনেছি। কিন্তু ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে এমন পুরস্কার পাব তা ভাবতেও পারিনি। ক্রেতাকে দেওয়া কথা রাখায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।’
এদিকে একটি ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ায় খুশি কুড়িগ্রামের ইউনুস। তিনি বলেন, ‘জীবনে এই প্রথম পণ্য কিনে কোনো পুরস্কার পেলাম। তাও আবার ১০ লাখ টাকা। ওয়ালটনকে ধন্যবাদ। ওয়ালটন থেকে পাওয়া টাকা ব্যবসার কাজে লাগাব।’
চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, ‘বিশ্বমানের ইলেকট্রনিকস পণ্য গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করছে ওয়ালটন। প্রতিষ্ঠানটি শুধু ব্যবসাই করছে না, তারা মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নেও ব্যাপক ভূমিকা রাখছে।’
চিত্রনায়ক রিয়াজ বলেন, ‘ওয়ালটন সব সময় গ্রাহকদের সুবিধার দিকটি অগ্রাধিকার দেয়। এভাবেই তারা গ্রাহকের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। আমাদের সবার উচিত দেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটনের পণ্য কিনে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করা। এতে লাভ আমাদের দেশের মানুষেরই।’
মুক্তাগাছার ১০ লাখ টাকা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন প্লাজার চিফ সেলস এক্সিকিউটিভ আরিফুল ইসলাম, চিফ ডিভিশনাল অফিসার অজিত কুমার দাস, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মনোয়ার হোসেন ও রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার জামিল হোসেন প্রমুখ।
কুড়িগ্রামের ইউনুস আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে চিত্রনায়ক আমিন খানসহ আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন ফ্রিজের প্রোডাক্ট ম্যানেজার শহীদুল ইসলাম রেজা, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মুস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৩ ঘণ্টা আগে