
অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম। অবস্থাপিত প্লাস্টিক বর্জ্য শহুরে অঞ্চলে বেশ কিছু জটিল চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
এই সমস্যা সমাধানে একটি কার্যকরী অংশীদারত্ব তৈরি করেছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম টেকসই ও দায়িত্বশীল নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান (এফএমসিজি) ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠান দুটি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এর সঙ্গে সহযোগিতায় দেশের নগরাঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে নারায়ণগঞ্জের মতো প্রধান শহরে চালু করেছে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মডেল (পিডব্লিউএম)।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে (এনসিসি) অবস্থিত ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) পরিদর্শন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি ভ্যান গুয়েন, সংস্থাটির হেড অব প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ সাপোর্ট ইউনিট (পিএমপিএসইউ) এর সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি সরদার এম. আসাদুজ্জামান, ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এবং প্রতিষ্ঠান সমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তারা এ সময় প্রকল্পের আওতাধীন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহশালা পরিদর্শন ও প্লাস্টিক সংগ্রহ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া দেখেন, এছাড়া কমিউনিটির নেতা, বর্জ্য সংগ্রাহক, রাস্তা পরিচ্ছন্নতাকর্মী সঙ্গে আলোচনা করেন এবং সবশেষে প্রকল্পের ‘প্লাস্টিক ভ্যালু এডিশন সেন্টার’ ঘুরে দেখেন। দিনব্যাপী এই কার্যক্রমে অতিথিরা প্লাস্টিক বর্জ্যের চ্যালেঞ্জ সমূহ সম্পর্কে অবহিত হন এবং বহুজন অংশীদারত্ব কী করে দেশের জন্য মডেল তৈরি করতে পারে সে ব্যাপারে ধারণা লাভ করেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন, ‘প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ইউনিলিভার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন, ইউএনডিপি এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনকে একসঙ্গে কাজ করতে দেখে আমি বেশ আনন্দিত। নগরের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আরও সুযোগ তৈরি করতে আমাদের অবশ্যই পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখা উচিত।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর সিইও এবং এমডি জাভেদ আখতার বলেন, ‘পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ইউনিলিভার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্লাস্টিকের পুনঃচক্রায়নে আমাদের কম্পাস দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে, ২০২৫ সাল নাগাদ আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো পণ্যের মাধ্যমে উৎপাদিত প্লাস্টিক বর্জ্যের চেয়ে বেশি পরিমাণ প্লাস্টিক সংগ্রহ করা। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানোর বিষয়ে ইউএনডিপি’র সক্ষমতা, আমাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অটুট সহযোগিতার ফলে আমরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পৌরসভা-কেন্দ্রিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের সবুজ নির্ভর প্রবৃদ্ধির কৌশল ও এসডিজির লক্ষ্যসমূহ পূরণে অন্যান্য কোম্পানি ও সরকারকে অনুপ্রাণিত করবে।’
ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বলেন, ‘প্লাস্টিক দূষণ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশে স্থলভাগ কিংবা জলভাগে এই অবস্থা বেশ শোচনীয়। ব্যবসায়িক মডেলকে কেন্দ্র করে একটি কার্যকরী এবং টেকসই ক্যাম্পেইন সাধারণ মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে, যাতে প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণ না ঘটিয়ে পুনঃচক্রায়নের মাধ্যমে অর্থনীতির অংশ হয়ে থাকবে এবং এই সংকটকে প্রশমিত করবে। এই জরুরি সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি উদ্যোগের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নাগরিকসহ সমাজের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ইউনিলিভার এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্যই বাস্তবায়ন করতে চাইছি।’
প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যাতে প্লাস্টিক বর্জ্য পুনঃচক্রায়নের ভ্যালু চেইনে সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবেন। ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন অংশীদার, এছাড়া আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং গ্লোবাল (ইওয়াই) প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে। এই ধরনের উদ্যোগ শুধু মাথাপিছু পরিবেশগত প্রভাবই কমিয়ে আনবে না, একই সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জীবনমান ও স্বাস্থ্যের উন্নয়ন এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নে ও কাজ করবে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম। অবস্থাপিত প্লাস্টিক বর্জ্য শহুরে অঞ্চলে বেশ কিছু জটিল চ্যালেঞ্জ তৈরি করে।
এই সমস্যা সমাধানে একটি কার্যকরী অংশীদারত্ব তৈরি করেছে দেশের অন্যতম বৃহত্তম টেকসই ও দায়িত্বশীল নিত্য-ব্যবহার্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান (এফএমসিজি) ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ।
প্রতিষ্ঠান দুটি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (এনসিসি) এর সঙ্গে সহযোগিতায় দেশের নগরাঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে নারায়ণগঞ্জের মতো প্রধান শহরে চালু করেছে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মডেল (পিডব্লিউএম)।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে (এনসিসি) অবস্থিত ইউনিলিভারের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) পরিদর্শন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন।
এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী। আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএনডিপি বাংলাদেশের ডেপুটি আবাসিক প্রতিনিধি ভ্যান গুয়েন, সংস্থাটির হেড অব প্রোগ্রাম ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ সাপোর্ট ইউনিট (পিএমপিএসইউ) এর সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি সরদার এম. আসাদুজ্জামান, ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) জাভেদ আখতার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এবং প্রতিষ্ঠান সমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তারা এ সময় প্রকল্পের আওতাধীন প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহশালা পরিদর্শন ও প্লাস্টিক সংগ্রহ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন, প্লাস্টিক বর্জ্য পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া দেখেন, এছাড়া কমিউনিটির নেতা, বর্জ্য সংগ্রাহক, রাস্তা পরিচ্ছন্নতাকর্মী সঙ্গে আলোচনা করেন এবং সবশেষে প্রকল্পের ‘প্লাস্টিক ভ্যালু এডিশন সেন্টার’ ঘুরে দেখেন। দিনব্যাপী এই কার্যক্রমে অতিথিরা প্লাস্টিক বর্জ্যের চ্যালেঞ্জ সমূহ সম্পর্কে অবহিত হন এবং বহুজন অংশীদারত্ব কী করে দেশের জন্য মডেল তৈরি করতে পারে সে ব্যাপারে ধারণা লাভ করেন।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেন, ‘প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ইউনিলিভার, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন, ইউএনডিপি এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনকে একসঙ্গে কাজ করতে দেখে আমি বেশ আনন্দিত। নগরের প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আরও সুযোগ তৈরি করতে আমাদের অবশ্যই পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখা উচিত।’
ইউনিলিভার বাংলাদেশ এর সিইও এবং এমডি জাভেদ আখতার বলেন, ‘পৃথিবীর স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ইউনিলিভার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং প্লাস্টিকের পুনঃচক্রায়নে আমাদের কম্পাস দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে, ২০২৫ সাল নাগাদ আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হলো পণ্যের মাধ্যমে উৎপাদিত প্লাস্টিক বর্জ্যের চেয়ে বেশি পরিমাণ প্লাস্টিক সংগ্রহ করা। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে পৌঁছানোর বিষয়ে ইউএনডিপি’র সক্ষমতা, আমাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের অটুট সহযোগিতার ফলে আমরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পৌরসভা-কেন্দ্রিক প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের এই পদক্ষেপ বাংলাদেশের সবুজ নির্ভর প্রবৃদ্ধির কৌশল ও এসডিজির লক্ষ্যসমূহ পূরণে অন্যান্য কোম্পানি ও সরকারকে অনুপ্রাণিত করবে।’
ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি বলেন, ‘প্লাস্টিক দূষণ বিশ্বজুড়ে আশঙ্কাজনক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাংলাদেশে স্থলভাগ কিংবা জলভাগে এই অবস্থা বেশ শোচনীয়। ব্যবসায়িক মডেলকে কেন্দ্র করে একটি কার্যকরী এবং টেকসই ক্যাম্পেইন সাধারণ মানুষের অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে, যাতে প্লাস্টিক পরিবেশ দূষণ না ঘটিয়ে পুনঃচক্রায়নের মাধ্যমে অর্থনীতির অংশ হয়ে থাকবে এবং এই সংকটকে প্রশমিত করবে। এই জরুরি সময়ে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি উদ্যোগের ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নাগরিকসহ সমাজের সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ইউনিলিভার এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা এই লক্ষ্যই বাস্তবায়ন করতে চাইছি।’
প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (পিডব্লিউএমপি) এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যাতে প্লাস্টিক বর্জ্য পুনঃচক্রায়নের ভ্যালু চেইনে সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবেন। ইকো-সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও) এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন অংশীদার, এছাড়া আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়ং গ্লোবাল (ইওয়াই) প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে নাগরিকদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে। এই ধরনের উদ্যোগ শুধু মাথাপিছু পরিবেশগত প্রভাবই কমিয়ে আনবে না, একই সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জীবনমান ও স্বাস্থ্যের উন্নয়ন এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নে ও কাজ করবে।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

অর্থনৈতিক অগ্রগতির পাশাপাশি বাড়ছে প্লাস্টিকের ব্যবহার এবং বাংলাদেশে তৈরি হচ্ছে ব্যবস্থাপনা ও নিয়ন্ত্রণহীন প্লাস্টিক বর্জ্য। দৈনন্দিন পরিবেশগত সংকটের মধ্যে প্লাস্টিকের দূষণ অন্যতম
০৪ আগস্ট ২০২২
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে