জীববৈচিত্র্য রক্ষায় হবিগঞ্জে শেভরন বাংলাদেশ বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্টের আশপাশে বৃক্ষরোপণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শেভরন বাংলাদেশ ও পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রিন সেভারস যৌথভাবে এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছে।
শেভরন বাংলাদেশ গ্যাস প্ল্যান্টের চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু করেছে। উদ্যোগের অংশ হিসেবে বিভিন্ন ধরনের বর্ণিল ফুল, ফল, কাঠ, ঔষধি গাছসহ ৪ হাজারের বেশি উন্নতমানের চারা রোপণ করা হবে।
দেশীয় প্রজাতিকে অগ্রাধিকার দিয়ে কর্মসূচির উদ্দেশ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষা, বাতাসের গুণগত উন্নয়ন এবং স্থানীয় বন্যপ্রাণীর জন্য খাদ্য ও আশ্রয় দেওয়া। এ ছাড়া রোপণ করা হচ্ছে ১ হাজার ১৫০টি দেবদারুগাছ। দেবদারুগাছ তাদের শব্দ-শোষণকারী গুণাবলির জন্য পরিচিত, শব্দের তীব্রতা কমাতে সাহায্য করবে, যা চারপাশের সহনীয় মাত্রার শান্তিপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করবে।
এই প্রকল্প শুধু সৌন্দর্যবর্ধনের জন্যই নয়, এর স্থায়িত্ব এবং পরিবেশগত তত্ত্বাবধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বৃক্ষরোপণ থেকে শুরু করে রক্ষণাবেক্ষণ, গাছের স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং গাছের বৃদ্ধি নিশ্চিতে তদারকি করবে গ্রিন সেভারস।
এই উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধান অতিথি পরিবেশ অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ফেরদৌস আনোয়ার বলেন, ‘করপোরেট দায়বদ্ধতা থেকে পরিবেশগত সুরক্ষায় এই কার্যক্রম প্রশংসার দাবি রাখে।’
শেভরন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বৃক্ষরোপণ কার্বন নিঃসারণ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে, নিশ্চিত করে সবুজ, সুন্দর, স্বাস্থ্যকর ভবিষ্যৎ। আমাদের এই বৃক্ষরোপণ অভিযান পরিবেশ সুরক্ষায় যেমন অবদান রাখবে, আবার স্থানীয় জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নেও ভূমিকা রাখবে। পরিবেশ ও স্থানীয় জনসাধারণের দীর্ঘস্থায়ী উপকার বয়ে আনার লক্ষ্যে গাছগুলোকে নিয়মিত পরিচর্যার বিষয়টি চলমান থাকবে।’
স্বাগত বক্তব্যে গ্রিন সেভারসের প্রতিষ্ঠাতা আহসান রনি বলেন, ‘শেভরনের মতো শীর্ষ করপোরেট প্রতিষ্ঠান যদি সবুজ বাংলাদেশ গড়তে এবং পরিবেশ রক্ষায় এমন পরিকল্পিত ও টেকসই উদ্যোগ নেয়, তাহলে দেশ হয়ে উঠবে আরও সবুজময়।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. নূরে আলম সিদ্দিকী, নবীগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনুপম দাস অনুপ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ ফজলুল হক মনি, নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন, শেভরন বাংলাদেশ থেকে করপোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর মুহাম্মদ ইমরুল কবির, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও পরিবেশবিদরা উপস্থিত ছিলেন।
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় হবিগঞ্জে শেভরন বাংলাদেশ বিবিয়ানা গ্যাস প্ল্যান্টের আশপাশে বৃক্ষরোপণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শেভরন বাংলাদেশ ও পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রিন সেভারস যৌথভাবে এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছে।
শেভরন বাংলাদেশ গ্যাস প্ল্যান্টের চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু করেছে। উদ্যোগের অংশ হিসেবে বিভিন্ন ধরনের বর্ণিল ফুল, ফল, কাঠ, ঔষধি গাছসহ ৪ হাজারের বেশি উন্নতমানের চারা রোপণ করা হবে।
দেশীয় প্রজাতিকে অগ্রাধিকার দিয়ে কর্মসূচির উদ্দেশ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষা, বাতাসের গুণগত উন্নয়ন এবং স্থানীয় বন্যপ্রাণীর জন্য খাদ্য ও আশ্রয় দেওয়া। এ ছাড়া রোপণ করা হচ্ছে ১ হাজার ১৫০টি দেবদারুগাছ। দেবদারুগাছ তাদের শব্দ-শোষণকারী গুণাবলির জন্য পরিচিত, শব্দের তীব্রতা কমাতে সাহায্য করবে, যা চারপাশের সহনীয় মাত্রার শান্তিপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করবে।
এই প্রকল্প শুধু সৌন্দর্যবর্ধনের জন্যই নয়, এর স্থায়িত্ব এবং পরিবেশগত তত্ত্বাবধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বৃক্ষরোপণ থেকে শুরু করে রক্ষণাবেক্ষণ, গাছের স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং গাছের বৃদ্ধি নিশ্চিতে তদারকি করবে গ্রিন সেভারস।
এই উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধান অতিথি পরিবেশ অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ফেরদৌস আনোয়ার বলেন, ‘করপোরেট দায়বদ্ধতা থেকে পরিবেশগত সুরক্ষায় এই কার্যক্রম প্রশংসার দাবি রাখে।’
শেভরন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বৃক্ষরোপণ কার্বন নিঃসারণ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে, নিশ্চিত করে সবুজ, সুন্দর, স্বাস্থ্যকর ভবিষ্যৎ। আমাদের এই বৃক্ষরোপণ অভিযান পরিবেশ সুরক্ষায় যেমন অবদান রাখবে, আবার স্থানীয় জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নেও ভূমিকা রাখবে। পরিবেশ ও স্থানীয় জনসাধারণের দীর্ঘস্থায়ী উপকার বয়ে আনার লক্ষ্যে গাছগুলোকে নিয়মিত পরিচর্যার বিষয়টি চলমান থাকবে।’
স্বাগত বক্তব্যে গ্রিন সেভারসের প্রতিষ্ঠাতা আহসান রনি বলেন, ‘শেভরনের মতো শীর্ষ করপোরেট প্রতিষ্ঠান যদি সবুজ বাংলাদেশ গড়তে এবং পরিবেশ রক্ষায় এমন পরিকল্পিত ও টেকসই উদ্যোগ নেয়, তাহলে দেশ হয়ে উঠবে আরও সবুজময়।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. নূরে আলম সিদ্দিকী, নবীগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনুপম দাস অনুপ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ ফজলুল হক মনি, নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামাল হোসেন, শেভরন বাংলাদেশ থেকে করপোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর মুহাম্মদ ইমরুল কবির, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও পরিবেশবিদরা উপস্থিত ছিলেন।
খাগড়াছড়ির রসুলপুর গ্রামের টিলায় দাঁড়ালে এখন চোখে পড়ে সারি সারি খেজুরগাছ। হলুদাভ বারহি জাতের খেজুর থোকায় থোকায় ঝুলে রয়েছে, যা বছর কয়েক আগেও স্থানীয় বাসিন্দাদের কল্পনায় ছিল না। অথচ এখন সেই বাগানে ভিড় করছেন ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা।
৩ ঘণ্টা আগেগত দশকে পাহাড়ি এলাকায় কাজুবাদামের চাষ দ্রুত বেড়েছে। চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির পাহাড়ি এলাকা এখন দেশের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার, স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের খাদ্যাভ্যাসে কাজুবাদামের চাহিদা বৃদ্ধি এবং দেশীয় প্রক্রিয়াজাত কোম্পানির বিনিয়োগের কারণে দেশীয় উৎপাদন...
৫ ঘণ্টা আগেকমবেশি ৪৫০ টন জুয়েলারি (গয়না) পণ্য আমদানি করা হয়েছে। পণ্যটি আমদানি করলে নিয়ম অনুযায়ী প্রতি টনের জন্য সরকারকে কর দিতে হয় ৩ লাখ টাকা। রাজস্বের অঙ্ক দাঁড়ায় বেশ কয়েক কোটি। কর ফাঁকি দিতে অসাধু আমদানিকারক তাই জুয়েলারি আমদানি করলেও ঘোষণা দিয়েছেন কৃত্রিম মানব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের।
৬ ঘণ্টা আগেনাসা গ্রুপের মালিকানাধীন রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে শিল্পগ্রুপটিকে সহায়তা করতে যাচ্ছে সরকার। নাসার খেলাপি হয়ে পড়া ঋণ সহজে পুনঃ তফসিল করে গ্রুপটিকে এলসি খোলার সুযোগ দিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে চিঠি দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
৬ ঘণ্টা আগে