মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান নগদের বৃহত্তম লেনদেন ক্যাম্পেইনের বিভিন্ন পর্যায়ের আরও ৩১ জন বিজয়ীর মধ্যে পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়েছে। নগদের প্রায় ২০ কোটি টাকার এই ক্যাম্পেইনে ইতিমধ্যে চারটি দল ও একজন মালয়েশিয়াপ্রবাসী ঢাকায় নিজেদের জমি বুঝে পেয়েছেন।
সম্প্রতি নগদের প্রধান কার্যালয়ে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ মার্কেটিং অফিসার সাদাত আদনান আহমেদ এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডেপুটি চিফ মার্কেটিং অফিসার মোহাম্মদ সোলাইমান।
পবিত্র রমজান মাসে প্রতি বছরই দারুণ সব আকর্ষণীয় অফার নিয়ে আসে নগদ। গত বছর ছিল বিএমডব্লিউ, সেডান গাড়ি, মোটরসাইকেল, টিভি, ফ্রিজসহ বিভিন্ন পুরস্কার জেতার সুযোগ। এবার নগদ ঢাকায় জমি দেওয়ার মাধ্যমে বৃহত্তম লেনদেন ক্যাম্পেইন করেছে এবং গ্রাহকদের বিপুল সাড়া পেয়েছে। ঢাকায় জমির ক্যাম্পেইনে ইতিমধ্যে পাঁচজনকে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাকিদেরও জমি বুঝিয়ে দেওয়া হবে। যাঁরা ইতিমধ্যে ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়েছেন এবং পুরস্কার জিতে নিয়েছেন, তাঁরা ছাড়া এই ক্যাম্পেইনে পুরস্কার জেতার সুযোগ আর নেই। গত ৩০ জুন থেকে ক্যাম্পেইনটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
লেনদেন করে, রেমিট্যান্স গ্রহণ করে এবং দল বানিয়ে টেলিভিশন, ফ্রিজ, এসি, স্মার্ট ফোন পুরস্কার জিতেছেন মো. আরিফুল ইসলাম, মো. জসিম উদ্দিন, মো. মাসুদ খান ও মো. গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। ইনফ্লুয়েন্সার্স ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়ে পুরস্কার জিতেছেন রাহাত আহমেদ সীমান্ত ও রিফাত বিন সিদ্দিক। এ ছাড়া ভিউয়ার্স অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন শেখ সুফিয়ান ও আফরিন লিজা। এ রকম আরও বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ৩১ জন বিজয়ী মেগা ক্যাম্পেইনের পুরস্কার পেয়েছেন।
মেগা ক্যাম্পেইনের পুরস্কার বিতরণের সময় নগদের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ মার্কেটিং অফিসার সাদাত আদনান আহমেদ বলেন, ‘নগদের মাধ্যমে অনেক মানুষের ঢাকায় জমির মালিক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এ ছাড়া নগদের এবারের মেগা ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে প্রায় ২০ কোটি টাকার উপহার বিতরণ করেছি আমরা। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা আমাদের গ্রাহকদের বিপুল সাড়া পেয়েছি, আশা করি ভবিষ্যতে আমরা গ্রাহকদের জন্য এমন আরও দারুণ অফার নিয়ে আসব।’
মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান নগদের বৃহত্তম লেনদেন ক্যাম্পেইনের বিভিন্ন পর্যায়ের আরও ৩১ জন বিজয়ীর মধ্যে পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়েছে। নগদের প্রায় ২০ কোটি টাকার এই ক্যাম্পেইনে ইতিমধ্যে চারটি দল ও একজন মালয়েশিয়াপ্রবাসী ঢাকায় নিজেদের জমি বুঝে পেয়েছেন।
সম্প্রতি নগদের প্রধান কার্যালয়ে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ মার্কেটিং অফিসার সাদাত আদনান আহমেদ এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডেপুটি চিফ মার্কেটিং অফিসার মোহাম্মদ সোলাইমান।
পবিত্র রমজান মাসে প্রতি বছরই দারুণ সব আকর্ষণীয় অফার নিয়ে আসে নগদ। গত বছর ছিল বিএমডব্লিউ, সেডান গাড়ি, মোটরসাইকেল, টিভি, ফ্রিজসহ বিভিন্ন পুরস্কার জেতার সুযোগ। এবার নগদ ঢাকায় জমি দেওয়ার মাধ্যমে বৃহত্তম লেনদেন ক্যাম্পেইন করেছে এবং গ্রাহকদের বিপুল সাড়া পেয়েছে। ঢাকায় জমির ক্যাম্পেইনে ইতিমধ্যে পাঁচজনকে জমি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাকিদেরও জমি বুঝিয়ে দেওয়া হবে। যাঁরা ইতিমধ্যে ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়েছেন এবং পুরস্কার জিতে নিয়েছেন, তাঁরা ছাড়া এই ক্যাম্পেইনে পুরস্কার জেতার সুযোগ আর নেই। গত ৩০ জুন থেকে ক্যাম্পেইনটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।
লেনদেন করে, রেমিট্যান্স গ্রহণ করে এবং দল বানিয়ে টেলিভিশন, ফ্রিজ, এসি, স্মার্ট ফোন পুরস্কার জিতেছেন মো. আরিফুল ইসলাম, মো. জসিম উদ্দিন, মো. মাসুদ খান ও মো. গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। ইনফ্লুয়েন্সার্স ক্যাম্পেইনে অংশ নিয়ে পুরস্কার জিতেছেন রাহাত আহমেদ সীমান্ত ও রিফাত বিন সিদ্দিক। এ ছাড়া ভিউয়ার্স অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন শেখ সুফিয়ান ও আফরিন লিজা। এ রকম আরও বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে মোট ৩১ জন বিজয়ী মেগা ক্যাম্পেইনের পুরস্কার পেয়েছেন।
মেগা ক্যাম্পেইনের পুরস্কার বিতরণের সময় নগদের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ মার্কেটিং অফিসার সাদাত আদনান আহমেদ বলেন, ‘নগদের মাধ্যমে অনেক মানুষের ঢাকায় জমির মালিক হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এ ছাড়া নগদের এবারের মেগা ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে প্রায় ২০ কোটি টাকার উপহার বিতরণ করেছি আমরা। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা আমাদের গ্রাহকদের বিপুল সাড়া পেয়েছি, আশা করি ভবিষ্যতে আমরা গ্রাহকদের জন্য এমন আরও দারুণ অফার নিয়ে আসব।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। লক্ষ্য নির্ধারিত; কিন্তু বাস্তবধর্মী পদক্ষেপ নেই। বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে, সেটি অবাস্তব। কার্যকর কর সংস্কার ছাড়া ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়।
১৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রশংসনীয় বলে মন্তব্য করেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। একই সঙ্গে তিনি এক লাখ টাকা পর্যন্ত অর্জিত লভ্যাংশের ওপর কর মওকুফ ও এর বেশি টাকার ওপর ১৫ শতাংশ কর
২ ঘণ্টা আগেঅর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তাঁদের অভিযোগ, অর্থ উপদেষ্টা ও বিএসইসি চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার ধ্বংসের আজরাইল হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে না বলে মনে করছেন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)-এর সভাপতি জাভেদ আখতার।
৪ ঘণ্টা আগে