নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্মার্ট পদ্ধতিতে সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিলের হিসাবে চলতি অক্টোবর মাসের সুদ হার নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ দশমিক ২০ শতাংশ। এই স্মার্ট সুদ হারের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ হারে মার্জিন বা সুদ যোগ করে অক্টোবরে ঋণ দিতে পারবে ব্যাংকগুলো। আর এর সঙ্গে ৫ শতাংশ হারে মার্জিন যোগ করতে পারবে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।
সব মিলিয়ে অক্টোবর মাসে ব্যাংক ঋণের সুদ হার হবে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ।
সুদহার কার্যকর করা হলে পরবর্তী ছয় মাসে তা আর পরিবর্তন করা যায় না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাস থেকে ট্রেজারি বিলে বন্ডের ভিত্তিতে সুদ হার নির্ধারণ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যা জুলাই মাস থেকে স্মার্ট পদ্ধতি হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
লাগামহীন মূল্যস্ফীতির পরিস্থিতিতে ব্যাংক সুদের হার বেড়েই চলেছে। গত মে মাসের জন্য সুদের হার ছিল ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, জুনে ছিল ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ, জুলাই ও আগস্টে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ। তবে সেপ্টেম্বরে ছিল ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ। অক্টোবরের জন্য সেটি নির্ধারণ করা হলো ৭ দশমিক ২০ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ব্যাংক ঋণে সুদ হারের সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৯ শতাংশ। গত ১ জুলাই থেকে সুদহারের নতুন ব্যবস্থা চালু হয়েছে। এর আগে প্রতি মাসেই স্মার্ট রেট প্রকাশ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর সঙ্গে সাধারণভাবে ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ৩ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ৫ শতাংশ সুদ যোগ করতে পারবে।
তবে কৃষি ঋণে স্মার্ট সুদ হারের সঙ্গে যোগ করা যাবে ২ শতাংশ। এতে কৃষি ঋণে সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ সুদহার ছিল ৯ দশমিক ১৪ শতাংশ। আর সিএমএসএমই, ব্যক্তিগত ও গাড়ি কেনার ঋণে অতিরিক্ত ১ শতাংশ তদারকি বা সুপারভিশন চার্জ নেওয়া যাবে বলে নির্দেশনায় বলা হয়।
স্মার্ট পদ্ধতিতে সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিলের হিসাবে চলতি অক্টোবর মাসের সুদ হার নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ দশমিক ২০ শতাংশ। এই স্মার্ট সুদ হারের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ হারে মার্জিন বা সুদ যোগ করে অক্টোবরে ঋণ দিতে পারবে ব্যাংকগুলো। আর এর সঙ্গে ৫ শতাংশ হারে মার্জিন যোগ করতে পারবে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।
সব মিলিয়ে অক্টোবর মাসে ব্যাংক ঋণের সুদ হার হবে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ।
সুদহার কার্যকর করা হলে পরবর্তী ছয় মাসে তা আর পরিবর্তন করা যায় না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাস থেকে ট্রেজারি বিলে বন্ডের ভিত্তিতে সুদ হার নির্ধারণ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যা জুলাই মাস থেকে স্মার্ট পদ্ধতি হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
লাগামহীন মূল্যস্ফীতির পরিস্থিতিতে ব্যাংক সুদের হার বেড়েই চলেছে। গত মে মাসের জন্য সুদের হার ছিল ৭ দশমিক ১০ শতাংশ, জুনে ছিল ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ, জুলাই ও আগস্টে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ। তবে সেপ্টেম্বরে ছিল ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ। অক্টোবরের জন্য সেটি নির্ধারণ করা হলো ৭ দশমিক ২০ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ব্যাংক ঋণে সুদ হারের সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৯ শতাংশ। গত ১ জুলাই থেকে সুদহারের নতুন ব্যবস্থা চালু হয়েছে। এর আগে প্রতি মাসেই স্মার্ট রেট প্রকাশ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর সঙ্গে সাধারণভাবে ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ৩ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ৫ শতাংশ সুদ যোগ করতে পারবে।
তবে কৃষি ঋণে স্মার্ট সুদ হারের সঙ্গে যোগ করা যাবে ২ শতাংশ। এতে কৃষি ঋণে সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ সুদহার ছিল ৯ দশমিক ১৪ শতাংশ। আর সিএমএসএমই, ব্যক্তিগত ও গাড়ি কেনার ঋণে অতিরিক্ত ১ শতাংশ তদারকি বা সুপারভিশন চার্জ নেওয়া যাবে বলে নির্দেশনায় বলা হয়।
‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১ দিন আগে