ঘরে বসেই কাগজপত্র ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়াই বিকাশ অ্যাপ থেকেই আইডিএলসি ফাইন্যান্স, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং ব্র্যাক ব্যাংক-এ ৩২ লাখের বেশি ডিপিএস খুলেছেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং দেশের শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নেওয়া যৌথ সেবায় আস্থা রেখেই গত তিন বছরে এই সাপ্তাহিক ও মাসিক ডিপিএসগুলো খোলা হয়েছে বিকাশ অ্যাপে। এরই মধ্যে যে সব গ্রাহকের ডিপিএসের মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে, তাদের ৯৬ শতাংশই আবার বিকাশ অ্যাপে ডিপিএস খোলার ইচ্ছা পোষণ করেছেন।
দেশের মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠান বিকাশ-এ শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স এর মাসিক ডিপিএস দিয়ে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যাত্রা শুরু হয় বিকাশের ডিজিটাল সেভিংস সেবার। এরপর পর্যায়ক্রমে যুক্ত হয় বাকি চারটি ব্যাংকের ডিপিএস। আর বিকাশ অ্যাপে সাপ্তাহিক ডিপিএস সেবা চালু হয় ২০২৪-এর প্রথম দিকে। সাধারণ ডিপিএস-এর পাশাপাশি যে গ্রাহকেরা ইসলামি শরিয়াহ্ মোতাবেক সঞ্চয়ে আগ্রহী, তাদের জন্য আনা হয় সিটি ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক-এর ইসলামিক ডিপিএস সেবা।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিকাশের যৌথ উদ্যোগে সঞ্চয়কে সর্বজনীন করার এই প্রয়াসকে উদ্যাপন ও সামনে এগিয়ে নিতে গত মঙ্গলবার রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে অংশীজনদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বিকাশ।
পারস্পরিক সহযোগিতা ও সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে আরও বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে কীভাবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে টেকসই করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।
এই বিশেষ আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন—বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. জাকির হোসেন চৌধুরী। মতবিনিময় সভায় অংশ নেন আইডিএলসি ফাইন্যান্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম জামাল উদ্দিন, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ মোহাম্মদ মারুফ, সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন, এবং ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সেলিম আর এফ হোসেন।
এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আহসান জামান চৌধুরী এবং বিকাশ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও কামাল কাদীর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘এখন কোনো ঝামেলা ছাড়াই ডিপিএস-এর টাকা গ্রাহকের বিকাশ অ্যাকাউন্টে চলে আসছে, এই সফলতার জন্য বিকাশকে বাংলাদেশ ব্যাংক ও জনগণের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।’
আইডিএলসি ফাইন্যান্সের সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম জামাল উদ্দিন বলেন, ‘বিকাশের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর এত দ্রুত আমরা ১২ লাখ গ্রাহক পেয়েছি যা এর আগে কখনো হয়নি। সঞ্চয়ের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের যে এত আগ্রহ তা আগে বুঝিনি। আমরা দেখেছি, গত আগস্ট-সেপ্টেম্বরে বন্যার্তরা তাদের সেভিংসের টাকা তুলে প্রয়োজন পূরণ করেছেন। তারা যখন ভালো অবস্থানে এসেছেন, নতুন করে সেভিংস অ্যাকাউন্ট খোলা শুরু করেছেন আবার।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কোলাবোরেশন, কো-ক্রিয়েশন ছাড়া ভবিষ্যৎ অচল। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে ব্যাংকের পক্ষে একা পৌঁছানো ব্যয়সাপেক্ষ। এমএফএস এই ব্যবস্থাকে সহজ করে দিয়েছে। আরও বেশি দক্ষতার সঙ্গে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে ভূমিকা রাখছে এই ধরনের পার্টনারশিপগুলো।’
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ বলেন, ‘দেশে ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম উন্নত করতে সবারই কিছু দায়িত্ব আছে। আর এই সেবাগুলো সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিয়ম-নীতি, পলিসি ফ্রেমওয়ার্ক, সাইবার সিকিউরিটির মতো বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রক সংস্থার তরফ থেকে আসা দরকার। ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রে জনগণকে ভরসার জায়গায় আনার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে উৎসাহ ও প্রণোদনাও প্রয়োজন।’
সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘বিকাশ বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর জন্য ল্যান্ডস্কেপ পরিবর্তন করে দিয়েছে। ব্যাংক-এমএফএস কোলাবোরেশনের মাধ্যমে দেশের সব প্রান্তের মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে ব্যাংকিং সেবা।’
ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘সেভিংস যত বেশি হবে, সেটা চ্যানেল করে ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ব্যবসায় ব্যবহার করতে পারবে। বিনিয়োগ যে শুধু বিদেশ থেকে আসবে তা নয়, আমাদের দেশীয় বিনিয়োগ আমাদের নিজেদের সঞ্চয় থেকেই হতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিকাশের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, ‘সমৃদ্ধি শুরু হয় সঞ্চয় থেকে। যেদিন প্রথম এক টাকা সঞ্চয় হয়, সেদিনই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা শুরু হয়। বিকাশ অ্যাপে সেভিংসের সৌন্দর্যই এখানে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পলিসি সহায়তা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সঙ্গে অংশীজন হিসেবে কাজ করছে যে ব্যাংকগুলো তাদের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ছাড়া বিকাশের পক্ষে এখানে পৌঁছানো সম্ভব ছিল না।’
ঘরে বসেই কাগজপত্র ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়াই বিকাশ অ্যাপ থেকেই আইডিএলসি ফাইন্যান্স, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং ব্র্যাক ব্যাংক-এ ৩২ লাখের বেশি ডিপিএস খুলেছেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং দেশের শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নেওয়া যৌথ সেবায় আস্থা রেখেই গত তিন বছরে এই সাপ্তাহিক ও মাসিক ডিপিএসগুলো খোলা হয়েছে বিকাশ অ্যাপে। এরই মধ্যে যে সব গ্রাহকের ডিপিএসের মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে, তাদের ৯৬ শতাংশই আবার বিকাশ অ্যাপে ডিপিএস খোলার ইচ্ছা পোষণ করেছেন।
দেশের মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠান বিকাশ-এ শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স এর মাসিক ডিপিএস দিয়ে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যাত্রা শুরু হয় বিকাশের ডিজিটাল সেভিংস সেবার। এরপর পর্যায়ক্রমে যুক্ত হয় বাকি চারটি ব্যাংকের ডিপিএস। আর বিকাশ অ্যাপে সাপ্তাহিক ডিপিএস সেবা চালু হয় ২০২৪-এর প্রথম দিকে। সাধারণ ডিপিএস-এর পাশাপাশি যে গ্রাহকেরা ইসলামি শরিয়াহ্ মোতাবেক সঞ্চয়ে আগ্রহী, তাদের জন্য আনা হয় সিটি ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক-এর ইসলামিক ডিপিএস সেবা।
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিকাশের যৌথ উদ্যোগে সঞ্চয়কে সর্বজনীন করার এই প্রয়াসকে উদ্যাপন ও সামনে এগিয়ে নিতে গত মঙ্গলবার রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে অংশীজনদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বিকাশ।
পারস্পরিক সহযোগিতা ও সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে আরও বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে কীভাবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে টেকসই করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করেন আমন্ত্রিত অতিথিরা।
এই বিশেষ আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন—বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. জাকির হোসেন চৌধুরী। মতবিনিময় সভায় অংশ নেন আইডিএলসি ফাইন্যান্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম জামাল উদ্দিন, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ মোহাম্মদ মারুফ, সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন, এবং ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সেলিম আর এফ হোসেন।
এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আহসান জামান চৌধুরী এবং বিকাশ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও কামাল কাদীর।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘এখন কোনো ঝামেলা ছাড়াই ডিপিএস-এর টাকা গ্রাহকের বিকাশ অ্যাকাউন্টে চলে আসছে, এই সফলতার জন্য বিকাশকে বাংলাদেশ ব্যাংক ও জনগণের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।’
আইডিএলসি ফাইন্যান্সের সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম জামাল উদ্দিন বলেন, ‘বিকাশের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর এত দ্রুত আমরা ১২ লাখ গ্রাহক পেয়েছি যা এর আগে কখনো হয়নি। সঞ্চয়ের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের যে এত আগ্রহ তা আগে বুঝিনি। আমরা দেখেছি, গত আগস্ট-সেপ্টেম্বরে বন্যার্তরা তাদের সেভিংসের টাকা তুলে প্রয়োজন পূরণ করেছেন। তারা যখন ভালো অবস্থানে এসেছেন, নতুন করে সেভিংস অ্যাকাউন্ট খোলা শুরু করেছেন আবার।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কোলাবোরেশন, কো-ক্রিয়েশন ছাড়া ভবিষ্যৎ অচল। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে ব্যাংকের পক্ষে একা পৌঁছানো ব্যয়সাপেক্ষ। এমএফএস এই ব্যবস্থাকে সহজ করে দিয়েছে। আরও বেশি দক্ষতার সঙ্গে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে ভূমিকা রাখছে এই ধরনের পার্টনারশিপগুলো।’
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ বলেন, ‘দেশে ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম উন্নত করতে সবারই কিছু দায়িত্ব আছে। আর এই সেবাগুলো সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিয়ম-নীতি, পলিসি ফ্রেমওয়ার্ক, সাইবার সিকিউরিটির মতো বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রক সংস্থার তরফ থেকে আসা দরকার। ডিজিটাল লেনদেনের ক্ষেত্রে জনগণকে ভরসার জায়গায় আনার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে উৎসাহ ও প্রণোদনাও প্রয়োজন।’
সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন বলেন, ‘বিকাশ বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর জন্য ল্যান্ডস্কেপ পরিবর্তন করে দিয়েছে। ব্যাংক-এমএফএস কোলাবোরেশনের মাধ্যমে দেশের সব প্রান্তের মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে ব্যাংকিং সেবা।’
ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ‘সেভিংস যত বেশি হবে, সেটা চ্যানেল করে ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ব্যবসায় ব্যবহার করতে পারবে। বিনিয়োগ যে শুধু বিদেশ থেকে আসবে তা নয়, আমাদের দেশীয় বিনিয়োগ আমাদের নিজেদের সঞ্চয় থেকেই হতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিকাশের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, ‘সমৃদ্ধি শুরু হয় সঞ্চয় থেকে। যেদিন প্রথম এক টাকা সঞ্চয় হয়, সেদিনই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা শুরু হয়। বিকাশ অ্যাপে সেভিংসের সৌন্দর্যই এখানে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পলিসি সহায়তা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সঙ্গে অংশীজন হিসেবে কাজ করছে যে ব্যাংকগুলো তাদের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ছাড়া বিকাশের পক্ষে এখানে পৌঁছানো সম্ভব ছিল না।’
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগে