গত এপ্রিল মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে। এর মধ্যে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ভারতে সবচেয়ে বেশি খরচ করেছেন বাংলাদেশিরা। বরাবরের মতোই দেশে হোক, বিদেশে হোক ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোতে ক্রেডিড কার্ডের ব্যবহার হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশিরা বিদেশে ব্যয় করেছেন ৫০৭ কোটি টাকা। মার্চে এর পরিমাণ ছিল ৫০৩ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় চার কোটি টাকা।
দেশের মতো বিদেশেও বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ড বেশি ব্যবহার করেছেন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে। এপ্রিলে মোট ৫০৭ কোটি টাকা খরচের মধ্যে ১৪৯ কোটি টাকা খরচ করা হয় বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে।
বিদেশে গিয়ে গত এপ্রিলে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ করেছেন ভারতে, যার পরিমাণ ৯৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১৯ দশমিক ৩ শতাংশ ভারতে ব্যয় হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে আরও আছে—যুক্তরাষ্ট্র (১২ দশমিক ১২ শতাংশ), থাইল্যান্ড (৯ দশমিক ১৯ শতাংশ), সংযুক্ত আরব আমিরাত (৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৭ দশমিক ২৯ শতাংশ)।
এদিকে ঈদুল ফিতরের মধ্যে এপ্রিল মাসে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার কমেছে। এর বিপরীতে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার সামান্য বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত এপ্রিলে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা, যার পরিমাণ মার্চে ছিল ২ হাজার ৯৮৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার করে ব্যয় এক মাসের ব্যবধানে ২০৪ কোটি টাকা বা প্রায় ৭ শতাংশ কমেছে।
দেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহারও কমেছে। এপ্রিলে বিদেশি নাগরিকেরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ব্যয় করেছেন ১৯৯ কোটি টাকা, আগের মাসের চেয়ে ২৮ কোটি টাকা বা প্রায় সাড়ে ১২ শতাংশ কম।
এপ্রিলের প্রথমার্ধে ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হয়। ঈদুল ফিতরের আগে–পরে মিলিয়ে সপ্তাহের চেয়ে বেশি ছুটি ছিল। ছুটিতে বিপণিবিতান ও দোকানপাটও বন্ধ ছিল এক সপ্তাহের বেশি। সব মিলিয়ে তাই দেশে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার কম ছিল বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
ক্রেডিট কার্ডধারী নাগরিকেরা এপ্রিল মাসে মোট খরচের প্রায় অর্ধেকই খরচ করেছেন বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে, যার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অর্থ ব্যয়ের খাত বিভিন্ন রিটেইল শপে, যার পরিমাণ ৩৭০ কোটি টাকা।
গত এপ্রিল মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে। এর মধ্যে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ভারতে সবচেয়ে বেশি খরচ করেছেন বাংলাদেশিরা। বরাবরের মতোই দেশে হোক, বিদেশে হোক ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোতে ক্রেডিড কার্ডের ব্যবহার হয়েছে সবচেয়ে বেশি। ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশিরা বিদেশে ব্যয় করেছেন ৫০৭ কোটি টাকা। মার্চে এর পরিমাণ ছিল ৫০৩ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক মাসে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় চার কোটি টাকা।
দেশের মতো বিদেশেও বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ড বেশি ব্যবহার করেছেন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে। এপ্রিলে মোট ৫০৭ কোটি টাকা খরচের মধ্যে ১৪৯ কোটি টাকা খরচ করা হয় বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে।
বিদেশে গিয়ে গত এপ্রিলে বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে সবচেয়ে বেশি অর্থ খরচ করেছেন ভারতে, যার পরিমাণ ৯৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১৯ দশমিক ৩ শতাংশ ভারতে ব্যয় হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে আরও আছে—যুক্তরাষ্ট্র (১২ দশমিক ১২ শতাংশ), থাইল্যান্ড (৯ দশমিক ১৯ শতাংশ), সংযুক্ত আরব আমিরাত (৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৭ দশমিক ২৯ শতাংশ)।
এদিকে ঈদুল ফিতরের মধ্যে এপ্রিল মাসে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার কমেছে। এর বিপরীতে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার সামান্য বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত এপ্রিলে দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা, যার পরিমাণ মার্চে ছিল ২ হাজার ৯৮৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ দেশের ভেতরে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার করে ব্যয় এক মাসের ব্যবধানে ২০৪ কোটি টাকা বা প্রায় ৭ শতাংশ কমেছে।
দেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহারও কমেছে। এপ্রিলে বিদেশি নাগরিকেরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ব্যয় করেছেন ১৯৯ কোটি টাকা, আগের মাসের চেয়ে ২৮ কোটি টাকা বা প্রায় সাড়ে ১২ শতাংশ কম।
এপ্রিলের প্রথমার্ধে ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হয়। ঈদুল ফিতরের আগে–পরে মিলিয়ে সপ্তাহের চেয়ে বেশি ছুটি ছিল। ছুটিতে বিপণিবিতান ও দোকানপাটও বন্ধ ছিল এক সপ্তাহের বেশি। সব মিলিয়ে তাই দেশে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার কম ছিল বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন।
ক্রেডিট কার্ডধারী নাগরিকেরা এপ্রিল মাসে মোট খরচের প্রায় অর্ধেকই খরচ করেছেন বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে, যার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অর্থ ব্যয়ের খাত বিভিন্ন রিটেইল শপে, যার পরিমাণ ৩৭০ কোটি টাকা।
আমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
২৩ মিনিট আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৩৫ মিনিট আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৩৮ মিনিট আগেসরকারি চুক্তির আওতায় ভিয়েতনাম থেকে আরো ১২ হাজার ৫০০ টন আতপ চাল আমদানি করা হয়েছে। আজ শনিবার চালবাহী জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়েছে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে