নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শরিয়াহ্ ভিত্তিক ধারের জন্য বিশেষভাবে নির্ধারিত ‘সুকুক’ সুবিধা সবার উন্মুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে নতুন নিয়মে শরিয়াহ ভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিমা কোম্পানি, প্রচলিত ব্যাংকগুলোর ইসলামি শাখা, উইন্ডোজ এবং ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগকারীরা সুকুকের মাধ্যমে ধার নিতে পারবে।
আজ রোববার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনা বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানির জন্য মোট বরাদ্দের শতকরা ৮৫ ভাগ সুকুক সুবিধা থাকবে। আর প্রচলিত ধারার ব্যাংকগুলোর ইসলামি শাখা ও উইন্ডোজের জন্য সুকুক বরাদ্দ থাকবে শতকরা ১০ ভাগ। এ ছাড়া ব্যক্তি পর্যায়ে বিনিয়োগকারী, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স প্রভৃতি খাতের জন্য সুকুক বরাদ্দ থাকবে মাত্র ৫ শতাংশ।
তারল্য সুবিধার ক্ষেত্রে অনুপাত মেনে সুকুক বরাদ্দ দিতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে যদি উভয় খাতের প্রতিষ্ঠান থেকে নিলামে অংশগ্রহণকারী পাওয়া না যায় তবে খাত বাদ দিয়ে সমান অনুপাতে বণ্টন করা হবে।
জানা গেছে, নতুন নির্দেশনার আগে কেবল ইসলামি ব্যাংকগুলো তারল্য সংকট কাটাতে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করত। এসব ব্যাংকের সুকুক বন্ডের বিপরীতে নিজস্ব তহবিল থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সুবিধা দেয়। যদিও ইসলামি আর্থিক ব্যবস্থাকে অধিকতর শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ তারল্য সুবিধা দেওয়া হবে। তবে ১৪ দিন মেয়াদ শেষে মুনাফাসহ ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে সেই অর্থ সমন্বয় বা কেটে রাখে বাংলাদেশ ব্যাংক। শরিয়াহ্ ভিত্তিক ব্যাংকগুলো সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে নিয়মিতভাবে এই সুবিধা গ্রহণের জন্য একটি ফর্মে আবেদন করতে পারে।
সুকুক হলো বাংলাদেশে একটি বিকল্প বিনিয়োগের মাধ্যম। যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শরিয়ত সম্মতভাবে আয় করতে পারেন। প্রচলিত বন্ড থেকে সুকুকের মূল পার্থক্য হচ্ছে, সুদভিত্তিক বিনিয়োগ প্রত্যাহার করা লভ্যাংশের মাধ্যমে বিনিয়োগকৃত অর্থের বিপরীতে আয়ের সুযোগ তৈরি করা।
শরিয়াহ্ ভিত্তিক ধারের জন্য বিশেষভাবে নির্ধারিত ‘সুকুক’ সুবিধা সবার উন্মুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে নতুন নিয়মে শরিয়াহ ভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিমা কোম্পানি, প্রচলিত ব্যাংকগুলোর ইসলামি শাখা, উইন্ডোজ এবং ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগকারীরা সুকুকের মাধ্যমে ধার নিতে পারবে।
আজ রোববার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনা বিভাগ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানির জন্য মোট বরাদ্দের শতকরা ৮৫ ভাগ সুকুক সুবিধা থাকবে। আর প্রচলিত ধারার ব্যাংকগুলোর ইসলামি শাখা ও উইন্ডোজের জন্য সুকুক বরাদ্দ থাকবে শতকরা ১০ ভাগ। এ ছাড়া ব্যক্তি পর্যায়ে বিনিয়োগকারী, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স প্রভৃতি খাতের জন্য সুকুক বরাদ্দ থাকবে মাত্র ৫ শতাংশ।
তারল্য সুবিধার ক্ষেত্রে অনুপাত মেনে সুকুক বরাদ্দ দিতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে যদি উভয় খাতের প্রতিষ্ঠান থেকে নিলামে অংশগ্রহণকারী পাওয়া না যায় তবে খাত বাদ দিয়ে সমান অনুপাতে বণ্টন করা হবে।
জানা গেছে, নতুন নির্দেশনার আগে কেবল ইসলামি ব্যাংকগুলো তারল্য সংকট কাটাতে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করত। এসব ব্যাংকের সুকুক বন্ডের বিপরীতে নিজস্ব তহবিল থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সুবিধা দেয়। যদিও ইসলামি আর্থিক ব্যবস্থাকে অধিকতর শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ তারল্য সুবিধা দেওয়া হবে। তবে ১৪ দিন মেয়াদ শেষে মুনাফাসহ ব্যাংকের চলতি হিসাব থেকে সেই অর্থ সমন্বয় বা কেটে রাখে বাংলাদেশ ব্যাংক। শরিয়াহ্ ভিত্তিক ব্যাংকগুলো সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে নিয়মিতভাবে এই সুবিধা গ্রহণের জন্য একটি ফর্মে আবেদন করতে পারে।
সুকুক হলো বাংলাদেশে একটি বিকল্প বিনিয়োগের মাধ্যম। যার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শরিয়ত সম্মতভাবে আয় করতে পারেন। প্রচলিত বন্ড থেকে সুকুকের মূল পার্থক্য হচ্ছে, সুদভিত্তিক বিনিয়োগ প্রত্যাহার করা লভ্যাংশের মাধ্যমে বিনিয়োগকৃত অর্থের বিপরীতে আয়ের সুযোগ তৈরি করা।
দীর্ঘ ২২ বছর পর রাজশাহীতে আবারও বেজেছে কারখানার সাইরেন। রাষ্ট্রায়ত্ত ‘রাজশাহী টেক্সটাইল মিলস্’ এখন প্রাণ-আরএফএলের হাতে হয়ে উঠছে কর্মসংস্থানের নতুন বাতিঘর। গতকাল শনিবার বিকেলে ‘বরেন্দ্র রাজশাহী টেক্সটাইল মিলস্’ পরিদর্শনে এসে আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠেন নৌপরিবহন ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা...
১ ঘণ্টা আগেআলোচিত ঢাকা-ওয়াশিংটন শুল্ক আলোচনার আনুষ্ঠানিক পর্ব আপাতত শেষ হলেও একটি প্রশ্ন এখন অনেক মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে, এই চুক্তি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ? হিসাব-নিকাশের পর এ থেকে বাংলাদেশের আসলে কতটা লাভ বা ক্ষতি হবে?
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির দিক থেকে প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, বাংলাদেশের সস্তা শ্রম, প্রতিযোগীদের তুলনায় কম শুল্কহার ও চীনের ওপর বাড়তি শুল্কের কারণে নতুন শুল্ক ব্যবস্থায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাই...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের জীবনবিমা খাতে ২০২৪ সালে গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রিমিয়াম বাবদ আয় হয়েছে ১২ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় আয় কমেছে প্রায় ৭ কোটি। ২০২৩ সালে প্রিমিয়াম আয় হয়েছিল ১২ হাজার ২৭৩ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। ২০২৪ সালে কোম্পানিগুলোর লাইফ ফান্ডে জমা পড়েছে মাত্র ৪১৫ কোটি টাকা, যা আগের বছরের অর্ধেকের কম।
৩ ঘণ্টা আগে