নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আট প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ছয় মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঘোষিত প্রক্রিয়া শেষে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করতে পারবে প্রতিষ্ঠানগুলো।
ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলে—ডিজিটেন, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজিট–অল, নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক এবং জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক।
তালিকার প্রথম পাঁচটি প্রতিষ্ঠান আগামী ছয় মাসের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে বাকি তিনটি প্রতিষ্ঠানকে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে অনুমোদন দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় নতুন ডিজিটাল ব্যাংক অনুমোদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক।
মুখপাত্র বলেন, ‘গত ১৭ আগস্ট পর্যন্ত ৫২টি প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেছিল। তিনটি কমিটির মাধ্যমে সেই আবেদন মূল্যায়ন করা হয়। প্রসেস কমিটি ১০০ মার্কের মধ্যে যারা ৬০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে তাদের চিহ্নিত করে। ৬০ শতাংশের বেশি নম্বর পাওয়া প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল নয়টি। একটি প্রতিষ্ঠান ইনস্যুরেন্স কোম্পানি হওয়ায় সেটিকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাকি আটটি প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে আজ।’
মেজবাউল হক আরও বলেন, ‘যেসব প্রতিষ্ঠানকে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠান সরাসরি ব্যাংকের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তারা শুধু ডিজিটাল ব্যাংক উইং চালু করেই কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এ জন্য তাদের লাইসেন্স ফি বাবদ গুনতে হবে ২ কোটি টাকা। পাশাপাশি রাখতে হবে ১২৫ কোটি টাকার মূলধন। এই তিনটি প্রতিষ্ঠানের একটি ডিজিটেন। এটি ১০টি ব্যাংকের সমন্বয়ে গঠিত। বাকি দুটি—বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, যারা ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত ডিজিট–অল।’
এ ছাড়া ফিনটেক কোম্পানির মধ্যে দুটি প্রতিষ্ঠানকে আজ লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো—বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক এবং কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক। ফিনটেক ক্যাটাগরিতে আরও তিনটি প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেওয়া হলেও তাদের কার্যক্রম শুরু নির্ভর করছে এই দুটি প্রতিষ্ঠানের ওপর। এই দুটি ব্যাংকের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক ও জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংককে পরবর্তী ৬ মাসে অনুমোদন দেওয়া হবে।
জানা গেছে, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য শুধু প্রধান কার্যালয় থাকবে। সেবা প্রদানে এই ব্যাংকগুলো স্থাপনা, ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি), শাখা, উপশাখা, এটিএম, সিডিএম অথবা সিআরএম বুথ ছাড়াই পুরোপুরি প্রযুক্তি–নির্ভর সেবা দেবে। থাকবে না সশরীরে লেনদেনের কোনো ব্যবস্থা। মোবাইল, অ্যাপ নির্ভর আর ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহারে গ্রাহকদের দেবে এগুলো। সেবা মিলবে দিন–রাত ২৪ ঘণ্টা।
ডিজিটাল ব্যাংক ভার্চ্যুয়াল কার্ড, কিউআর কোড ও অন্য কোনো উন্নত প্রযুক্তিভিত্তিক পণ্য চালু করতে পারবে। কোনো প্লাস্টিক কার্ড দিতে পারবে না। এ ব্যাংকের গ্রাহকেরা অবশ্য অন্য ব্যাংকের এটিএম, এজেন্টসহ নানা সেবা ব্যবহার করতে পারবেন। এটি ঋণপত্রও (এলসি) খুলতে পারবে না। শুধু ছোট ঋণ দেবে, বড় ও মাঝারি শিল্পে ঋণ দেওয়া যাবে না। তবে আমানত নিতে কোনো বাধা নেই।
নতুন ব্যাংকিং ব্যবস্থা ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম মূলধন ১২৫ কোটি টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যেখানে প্রথাগত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে ন্যূনতম মূলধন লাগে ৫০০ কোটি টাকা। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যাংকে প্রত্যেক স্পনসরের সর্বনিম্ন শেয়ার হোল্ডিং হবে ৫০ লাখ টাকা (সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বা ১২ দশমিক ৫ কোটি টাকা)। ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালিত হবে ব্যাংকিং কোম্পানি আইনের আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত গাইডলাইন বা নির্দেশিকা অনুসারে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে উদ্যোক্তাদের অর্ধেককে হতে হবে প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যাংকিং, উদীয়মান প্রযুক্তি, সাইবার আইন ও বিধিবিধান বিষয়ে শিক্ষা, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। বাকি অর্ধেককে হতে হবে ব্যাংকিং, ই-কমার্স এবং ব্যাংকিং আইন ও বিধিবিধান বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। ডিজিটাল ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) ব্যাংক পেশায় কমপক্ষে ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
প্রথমবারের মতো ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেট বক্তৃতায় দুই সপ্তাহে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিমালাও চূড়ান্ত করে ফেলে। চলতি বছরের ১৪ জুন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি ডিজিটাল ব্যাংক নির্দেশিকা প্রকাশ করে। নতুন ধারার ‘ডিজিটাল ব্যাংক’ করতে আবেদন করে দেশি–বিদেশি ৫২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংক, মোবাইলে আর্থিক সেবা (এমএফএস), রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি, তথ্য প্রযুক্তি সেবাদানকারী, ওষুধ কোম্পানি মতো দেশি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান।
আট প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ছয় মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঘোষিত প্রক্রিয়া শেষে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করতে পারবে প্রতিষ্ঠানগুলো।
ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলে—ডিজিটেন, বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, ডিজিট–অল, নগদ ডিজিটাল ব্যাংক, কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক, স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক, নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক এবং জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক।
তালিকার প্রথম পাঁচটি প্রতিষ্ঠান আগামী ছয় মাসের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে বাকি তিনটি প্রতিষ্ঠানকে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে অনুমোদন দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় নতুন ডিজিটাল ব্যাংক অনুমোদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক।
মুখপাত্র বলেন, ‘গত ১৭ আগস্ট পর্যন্ত ৫২টি প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল ব্যাংকের অনুমোদন চেয়ে আবেদন করেছিল। তিনটি কমিটির মাধ্যমে সেই আবেদন মূল্যায়ন করা হয়। প্রসেস কমিটি ১০০ মার্কের মধ্যে যারা ৬০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে তাদের চিহ্নিত করে। ৬০ শতাংশের বেশি নম্বর পাওয়া প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল নয়টি। একটি প্রতিষ্ঠান ইনস্যুরেন্স কোম্পানি হওয়ায় সেটিকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাকি আটটি প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে আজ।’
মেজবাউল হক আরও বলেন, ‘যেসব প্রতিষ্ঠানকে নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠান সরাসরি ব্যাংকের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তারা শুধু ডিজিটাল ব্যাংক উইং চালু করেই কার্যক্রম শুরু করতে পারবে। এ জন্য তাদের লাইসেন্স ফি বাবদ গুনতে হবে ২ কোটি টাকা। পাশাপাশি রাখতে হবে ১২৫ কোটি টাকার মূলধন। এই তিনটি প্রতিষ্ঠানের একটি ডিজিটেন। এটি ১০টি ব্যাংকের সমন্বয়ে গঠিত। বাকি দুটি—বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক, যারা ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত ডিজিট–অল।’
এ ছাড়া ফিনটেক কোম্পানির মধ্যে দুটি প্রতিষ্ঠানকে আজ লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো—বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক এবং কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক। ফিনটেক ক্যাটাগরিতে আরও তিনটি প্রতিষ্ঠানকে অনুমোদন দেওয়া হলেও তাদের কার্যক্রম শুরু নির্ভর করছে এই দুটি প্রতিষ্ঠানের ওপর। এই দুটি ব্যাংকের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে স্মার্ট ডিজিটাল ব্যাংক নর্থইস্ট ডিজিটাল ব্যাংক ও জাপান বাংলা ডিজিটাল ব্যাংককে পরবর্তী ৬ মাসে অনুমোদন দেওয়া হবে।
জানা গেছে, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য শুধু প্রধান কার্যালয় থাকবে। সেবা প্রদানে এই ব্যাংকগুলো স্থাপনা, ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি), শাখা, উপশাখা, এটিএম, সিডিএম অথবা সিআরএম বুথ ছাড়াই পুরোপুরি প্রযুক্তি–নির্ভর সেবা দেবে। থাকবে না সশরীরে লেনদেনের কোনো ব্যবস্থা। মোবাইল, অ্যাপ নির্ভর আর ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহারে গ্রাহকদের দেবে এগুলো। সেবা মিলবে দিন–রাত ২৪ ঘণ্টা।
ডিজিটাল ব্যাংক ভার্চ্যুয়াল কার্ড, কিউআর কোড ও অন্য কোনো উন্নত প্রযুক্তিভিত্তিক পণ্য চালু করতে পারবে। কোনো প্লাস্টিক কার্ড দিতে পারবে না। এ ব্যাংকের গ্রাহকেরা অবশ্য অন্য ব্যাংকের এটিএম, এজেন্টসহ নানা সেবা ব্যবহার করতে পারবেন। এটি ঋণপত্রও (এলসি) খুলতে পারবে না। শুধু ছোট ঋণ দেবে, বড় ও মাঝারি শিল্পে ঋণ দেওয়া যাবে না। তবে আমানত নিতে কোনো বাধা নেই।
নতুন ব্যাংকিং ব্যবস্থা ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম মূলধন ১২৫ কোটি টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যেখানে প্রথাগত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে ন্যূনতম মূলধন লাগে ৫০০ কোটি টাকা। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যাংকে প্রত্যেক স্পনসরের সর্বনিম্ন শেয়ার হোল্ডিং হবে ৫০ লাখ টাকা (সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বা ১২ দশমিক ৫ কোটি টাকা)। ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালিত হবে ব্যাংকিং কোম্পানি আইনের আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত গাইডলাইন বা নির্দেশিকা অনুসারে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে উদ্যোক্তাদের অর্ধেককে হতে হবে প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যাংকিং, উদীয়মান প্রযুক্তি, সাইবার আইন ও বিধিবিধান বিষয়ে শিক্ষা, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। বাকি অর্ধেককে হতে হবে ব্যাংকিং, ই-কমার্স এবং ব্যাংকিং আইন ও বিধিবিধান বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। ডিজিটাল ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার (সিইও) ব্যাংক পেশায় কমপক্ষে ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
প্রথমবারের মতো ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেট বক্তৃতায় দুই সপ্তাহে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিমালাও চূড়ান্ত করে ফেলে। চলতি বছরের ১৪ জুন কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি ডিজিটাল ব্যাংক নির্দেশিকা প্রকাশ করে। নতুন ধারার ‘ডিজিটাল ব্যাংক’ করতে আবেদন করে দেশি–বিদেশি ৫২টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংক, মোবাইলে আর্থিক সেবা (এমএফএস), রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি, তথ্য প্রযুক্তি সেবাদানকারী, ওষুধ কোম্পানি মতো দেশি ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
২০ ঘণ্টা আগে