ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশের ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথম ব্যাংক হিসেবে কল সেন্টারে টোল ফ্রি নম্বর চালু করেছে। প্রতিষ্ঠানটি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, চার্জ-ফ্রি নম্বরটি গ্রাহকদের আনন্দময় অভিজ্ঞতা দেবে। কারণ কল সেন্টার থেকে প্রয়োজনীয় ব্যাংকিং সেবা পেতে তাদের ফোন বিল নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। এই টোল ফ্রি নম্বরটি চালু করার উদ্যোগটি গ্রাহকদের উন্নততর ব্যাংকিং সেবা প্রদানে ব্র্যাক ব্যাংকের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির সাক্ষ্য বহন করে।
গ্রাহকেরা এখন থেকে কোনো চার্জ ছাড়াই যে কোনো মোবাইল নম্বর থেকে এই টোল ফ্রি নম্বর- ০৮ ০০০০ ১৬২২১ তে কল করতে পারবেন। এই টোল ফ্রি নম্বরটি ব্যাংকের কল সেন্টার বিদ্যমান চারটি নম্বরের অতিরিক্ত।
আধুনিক প্রযুক্তি ও অভিজ্ঞ এজেন্ট সমৃদ্ধ ব্র্যাক ব্যাংকের ২৪-ঘন্টা কল সেন্টার দ্রুততর সেবা প্রদানের মাধ্যমে ব্যাংকের ১৩ লাখ গ্রাহককে উৎকর্ষ ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে। প্রযুক্তিগতভাবে ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে উন্নত কল সেন্টারটি প্রতি মাসে ২ দশমিক ৫০ লাখের বেশি কল ব্যবস্থাপনা করে, যা এটিকে গ্রাহকদের অত্যন্ত আস্থার একটি অলটারনেট ডেলিভারি চ্যানেলে পরিণত করেছে।
এ গ্রাহকবান্ধব উদ্যোগ সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব অলটারনেট ব্যাংকিং চ্যানেলের নাজমুর রহিম বলেন, ‘আমরা ইন্টারেকটিভ ভয়েস রেসপন্স (আইভিআর) ছাড়াও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের কল সেন্টারকে আপগ্রেড করার জন্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিনিয়োগ করেছি। গ্রাহকেরা কল সেন্টারে অনেক ধরনের সেবা পাচ্ছেন, যার জন্য তাদেরকে শাখায় যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। কল সেন্টারে সেবা গ্রহণের মাধ্যমে গ্রাহকেরা পান বিশেষ সুবিধা, ব্যাংকিংয়ের স্বাধীনতা ও নিয়ন্ত্রণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই টোল ফ্রি নম্বরটি আমাদের কল সেন্টারের সক্ষমতার সর্বশেষ সংযোজন, যা গ্রাহকদের জন্য আরও স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে আসবে। একটি গ্রাহককেন্দ্রিক ব্যাংক হিসাবে আমরা সব সময় গ্রাহকদের জন্য অধিক সুবিধার সেবা চালু করার চেষ্টা করি। ব্র্যাক ব্যাংক অলটারনেট ডেলিভারি চ্যানেলের ওপর অধিক গুরুত্ব দেয়, তাই আমরা গ্রাহক সেবায় উৎকর্ষ নিশ্চিত করতে আরও প্রযুক্তিনির্ভর সেবা চালু করায় আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
উল্লেখ্য, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেওয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক।
ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশের ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথম ব্যাংক হিসেবে কল সেন্টারে টোল ফ্রি নম্বর চালু করেছে। প্রতিষ্ঠানটি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, চার্জ-ফ্রি নম্বরটি গ্রাহকদের আনন্দময় অভিজ্ঞতা দেবে। কারণ কল সেন্টার থেকে প্রয়োজনীয় ব্যাংকিং সেবা পেতে তাদের ফোন বিল নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। এই টোল ফ্রি নম্বরটি চালু করার উদ্যোগটি গ্রাহকদের উন্নততর ব্যাংকিং সেবা প্রদানে ব্র্যাক ব্যাংকের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির সাক্ষ্য বহন করে।
গ্রাহকেরা এখন থেকে কোনো চার্জ ছাড়াই যে কোনো মোবাইল নম্বর থেকে এই টোল ফ্রি নম্বর- ০৮ ০০০০ ১৬২২১ তে কল করতে পারবেন। এই টোল ফ্রি নম্বরটি ব্যাংকের কল সেন্টার বিদ্যমান চারটি নম্বরের অতিরিক্ত।
আধুনিক প্রযুক্তি ও অভিজ্ঞ এজেন্ট সমৃদ্ধ ব্র্যাক ব্যাংকের ২৪-ঘন্টা কল সেন্টার দ্রুততর সেবা প্রদানের মাধ্যমে ব্যাংকের ১৩ লাখ গ্রাহককে উৎকর্ষ ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে। প্রযুক্তিগতভাবে ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে উন্নত কল সেন্টারটি প্রতি মাসে ২ দশমিক ৫০ লাখের বেশি কল ব্যবস্থাপনা করে, যা এটিকে গ্রাহকদের অত্যন্ত আস্থার একটি অলটারনেট ডেলিভারি চ্যানেলে পরিণত করেছে।
এ গ্রাহকবান্ধব উদ্যোগ সম্পর্কে ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব অলটারনেট ব্যাংকিং চ্যানেলের নাজমুর রহিম বলেন, ‘আমরা ইন্টারেকটিভ ভয়েস রেসপন্স (আইভিআর) ছাড়াও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে আমাদের কল সেন্টারকে আপগ্রেড করার জন্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিনিয়োগ করেছি। গ্রাহকেরা কল সেন্টারে অনেক ধরনের সেবা পাচ্ছেন, যার জন্য তাদেরকে শাখায় যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। কল সেন্টারে সেবা গ্রহণের মাধ্যমে গ্রাহকেরা পান বিশেষ সুবিধা, ব্যাংকিংয়ের স্বাধীনতা ও নিয়ন্ত্রণ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই টোল ফ্রি নম্বরটি আমাদের কল সেন্টারের সক্ষমতার সর্বশেষ সংযোজন, যা গ্রাহকদের জন্য আরও স্বাচ্ছন্দ্য নিয়ে আসবে। একটি গ্রাহককেন্দ্রিক ব্যাংক হিসাবে আমরা সব সময় গ্রাহকদের জন্য অধিক সুবিধার সেবা চালু করার চেষ্টা করি। ব্র্যাক ব্যাংক অলটারনেট ডেলিভারি চ্যানেলের ওপর অধিক গুরুত্ব দেয়, তাই আমরা গ্রাহক সেবায় উৎকর্ষ নিশ্চিত করতে আরও প্রযুক্তিনির্ভর সেবা চালু করায় আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখব।’
উল্লেখ্য, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেওয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১৯ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
২০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
২ দিন আগে