বিজ্ঞপ্তি
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে ‘প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেট ২০২৪-২৫’ মৌসুম। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের তারুণ্যের উৎসবের অংশ হিসেবে এবারের আসর অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্রিকেটকে এগিয়ে নিতে এবং দেশের সব প্রান্তের প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের সুযোগ করে দিতে ২০১৫ সাল থেকেই বিসিবির সঙ্গে আছে প্রাইম ব্যাংক। এ বছর ৬৪ জেলা থেকে অংশ নিচ্ছে ৩৫১ স্কুলের ৭ হাজারের বেশি প্রতিযোগী, ম্যাচের সংখ্যা ৫৮৫। ২০ জানুয়ারি শুরু হয়েছে জেলা পর্যায়ের ম্যাচগুলো। এরপর পর্যায়ক্রমে হবে বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ের খেলা।
‘প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেট ২০২৪-২৫’ উপলক্ষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজন করা হয় প্রেস কনফারেন্স। এই অনুষ্ঠানেই উন্মোচন করা হয় জার্সি। প্রেস কনফারেন্সে প্রাইম ব্যাংক পিএলসির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) মো. নাজিম এ চৌধুরী এবং সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশনস সৈয়দ রায়হান তারিক। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষে ছিলেন বিসিবি পরিচালক ও গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ফাহিম সিনহা।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. নাজিম এ চৌধুরী বলেন, ‘স্কুল ক্রিকেট আমাদের জন্য অনেক বড় আবেগের জায়গা। ১০ বছর ধরে এই টুর্নামেন্টের সঙ্গে আছে প্রাইম ব্যাংক। এর বড় একটা প্রভাব আমরা দেখেছি যে স্কুল ক্রিকেট খেলা প্রায় ১০-১২ জন ক্রিকেটার আছেন, যাঁরা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছেন। দেশের ক্রিকেটের সামগ্রিক যে এগিয়ে চলা এবং তাতে তৃণমূল পর্যায়ের যে অবদান, সেটার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে প্রাইম ব্যাংক আনন্দিত এবং গর্বিত।’
ফাহিম সিনহা বলেন, ‘এবারের প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেটে আগের তুলনায় ট্যালেন্ট স্কাউটিং বাড়াব। আমরা নিশ্চিত করব, প্রতিটা ভেন্যুতে জেলা কোচ বা তাদের প্রতিনিধিরা যেন প্রতিটা খেলায় মাঠে থাকে এবং প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করে। এর পাশাপাশি স্কুলে যে ক্রিকেট কোচ বা গেম টিচার আছেন, তাদের জন্য আমরা ওরিয়েন্টেশন কোর্সেরও ব্যবস্থা করছি। দেশের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট টুর্নামেন্টকে সফল করতে সংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
২০১৫ সালে শুরু হওয়া প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেটে এখনো পর্যন্ত অংশ নিয়েছে ৩ হাজার ১৫৭ স্কুল। দেশের সব প্রান্তে মাঠে গড়ানো ৫ হাজার ৫৪৪ ম্যাচে অংশ নিয়েছে ৬৭ হাজার ৫৩৫ স্কুল ক্রিকেটার, যা বাংলাদেশের যেকোনো পর্যায়ের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ। এ ছাড়া প্রতিবছর প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেট শেষে, বিসিবির বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের নির্বাচকদের নির্বাচনের ভিত্তিতে সেরা ১৫ ক্রিকেটারকে বৃত্তি দিয়ে আসছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে ‘প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেট ২০২৪-২৫’ মৌসুম। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের তারুণ্যের উৎসবের অংশ হিসেবে এবারের আসর অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্রিকেটকে এগিয়ে নিতে এবং দেশের সব প্রান্তের প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের সুযোগ করে দিতে ২০১৫ সাল থেকেই বিসিবির সঙ্গে আছে প্রাইম ব্যাংক। এ বছর ৬৪ জেলা থেকে অংশ নিচ্ছে ৩৫১ স্কুলের ৭ হাজারের বেশি প্রতিযোগী, ম্যাচের সংখ্যা ৫৮৫। ২০ জানুয়ারি শুরু হয়েছে জেলা পর্যায়ের ম্যাচগুলো। এরপর পর্যায়ক্রমে হবে বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ের খেলা।
‘প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেট ২০২৪-২৫’ উপলক্ষে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) মিডিয়া সেন্টারে আয়োজন করা হয় প্রেস কনফারেন্স। এই অনুষ্ঠানেই উন্মোচন করা হয় জার্সি। প্রেস কনফারেন্সে প্রাইম ব্যাংক পিএলসির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) মো. নাজিম এ চৌধুরী এবং সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশনস সৈয়দ রায়হান তারিক। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষে ছিলেন বিসিবি পরিচালক ও গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ফাহিম সিনহা।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. নাজিম এ চৌধুরী বলেন, ‘স্কুল ক্রিকেট আমাদের জন্য অনেক বড় আবেগের জায়গা। ১০ বছর ধরে এই টুর্নামেন্টের সঙ্গে আছে প্রাইম ব্যাংক। এর বড় একটা প্রভাব আমরা দেখেছি যে স্কুল ক্রিকেট খেলা প্রায় ১০-১২ জন ক্রিকেটার আছেন, যাঁরা সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছেন। দেশের ক্রিকেটের সামগ্রিক যে এগিয়ে চলা এবং তাতে তৃণমূল পর্যায়ের যে অবদান, সেটার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে প্রাইম ব্যাংক আনন্দিত এবং গর্বিত।’
ফাহিম সিনহা বলেন, ‘এবারের প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেটে আগের তুলনায় ট্যালেন্ট স্কাউটিং বাড়াব। আমরা নিশ্চিত করব, প্রতিটা ভেন্যুতে জেলা কোচ বা তাদের প্রতিনিধিরা যেন প্রতিটা খেলায় মাঠে থাকে এবং প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের খুঁজে বের করে। এর পাশাপাশি স্কুলে যে ক্রিকেট কোচ বা গেম টিচার আছেন, তাদের জন্য আমরা ওরিয়েন্টেশন কোর্সেরও ব্যবস্থা করছি। দেশের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট টুর্নামেন্টকে সফল করতে সংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
২০১৫ সালে শুরু হওয়া প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেটে এখনো পর্যন্ত অংশ নিয়েছে ৩ হাজার ১৫৭ স্কুল। দেশের সব প্রান্তে মাঠে গড়ানো ৫ হাজার ৫৪৪ ম্যাচে অংশ নিয়েছে ৬৭ হাজার ৫৩৫ স্কুল ক্রিকেটার, যা বাংলাদেশের যেকোনো পর্যায়ের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ। এ ছাড়া প্রতিবছর প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল স্কুল ক্রিকেট শেষে, বিসিবির বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের নির্বাচকদের নির্বাচনের ভিত্তিতে সেরা ১৫ ক্রিকেটারকে বৃত্তি দিয়ে আসছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি।
৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে মানুষ যখন জীবনবিমা করেন, তখন তাঁদের প্রত্যাশা থাকে, দুঃসময়ে একটি আশ্রয় মিলবে। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সেই আশ্রয় বানিয়ে রাখা ছাদই ভেঙে পড়ছে। প্রতিবছর লাখ লাখ জীবনবিমা পলিসি বাতিল বা তামাদি হয়ে যাচ্ছে শুধু সময়মতো প্রিমিয়াম না দেওয়ার কারণে।
৩ ঘণ্টা আগেঅনুকূল আবহাওয়া ও যথাযথ পরিচর্যার ফলে এবার টাঙ্গাইলের মধুপুরে আনারসের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে সুস্বাদু ক্যালেন্ডার জাতের আনারস। প্রতিদিন জলছত্র কৃষি মার্কেট, গারোবাজার, মোটেরবাজারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দেশের নানা প্রান্তে যাচ্ছে প্রায় ৩ কোটি টাকার আনারস।
৩ ঘণ্টা আগেবিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
৮ ঘণ্টা আগে