‘রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং’ প্রকল্পের উদ্বোধন করেছে ভবন নির্মাণ সামগ্রী উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড। ছাতকে কোম্পানির প্ল্যান্টের পাশে বসবাসকারী মানুষের জন্য নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে।
ছাতকের মানুষের জন্য নিরাপদ খাবার পানির সংগ্রহ সব সময়ই কষ্টকর। বাড়ির পাশের পুকুর এবং অন্য উৎস থেকে এই এলাকার মানুষ খাবার পানি সংগ্রহ করেন যা খাওয়ার জন্য নিরাপদ নয় এবং পানিবাহিত রোগের অন্যতম কারণ।
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইকবাল চৌধুরী এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এ সময় কোম্পানির চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার আসিফ ভূইয়া, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিরেক্টর, হিউম্যান রিসোর্স ডিরেক্টর, প্রকল্পের সুবিধাভোগীরা এবং কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এই এলাকার মানুষের জন্য নিরাপদ খাবার পানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ এগিয়ে এসেছে এবং রেইন ওয়াটার হারভেস্টিংয়ের মতো টেকসই প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় প্রাথমিক পর্যায়ে ১০টি বাড়িতে রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং সুবিধা দেওয়া হয়েছে, যেখান থেকে আশপাশের ৫০টি পরিবারের মানুষ সারা বছর নিরাপদ খাবার পানি সংগ্রহ করতে পারছেন।
ছাতকে বছরের প্রায় ৬-৭ মাস বৃষ্টি হয়, তাই এটা একটা খাবার পানির ভালো উৎস। এই পানির ট্যাংকির অভ্যন্তরে রয়েছে ওয়াটার ফিল্টারিং সিস্টেম, ফলে এই পানি পান করা সম্পূর্ণ নিরাপদ। সারা বছর এই ট্যাংকিগুলোতে ২ লাখ ৬০ হাজার লিটার পানি সংরক্ষণ করা যাবে।
এই প্রকল্প উদ্বোধনের সময় লাফার্জহোলসিমের সিইও ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘এই এলাকার মানুষের নিরাপদ খাবার পানি সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে প্রকল্প। কোম্পানি আপনাদের এই সুবিধা তৈরি করে দিয়েছে, এখন এটা আপনাদের সম্পদ। আগামী দিনগুলোতেও কমিউনিটির সামগ্রিক উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভাবনী প্রকল্প আমরা চালু করব।’
‘রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং’ প্রকল্পের উদ্বোধন করেছে ভবন নির্মাণ সামগ্রী উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড। ছাতকে কোম্পানির প্ল্যান্টের পাশে বসবাসকারী মানুষের জন্য নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়েছে।
ছাতকের মানুষের জন্য নিরাপদ খাবার পানির সংগ্রহ সব সময়ই কষ্টকর। বাড়ির পাশের পুকুর এবং অন্য উৎস থেকে এই এলাকার মানুষ খাবার পানি সংগ্রহ করেন যা খাওয়ার জন্য নিরাপদ নয় এবং পানিবাহিত রোগের অন্যতম কারণ।
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইকবাল চৌধুরী এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এ সময় কোম্পানির চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার আসিফ ভূইয়া, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিরেক্টর, হিউম্যান রিসোর্স ডিরেক্টর, প্রকল্পের সুবিধাভোগীরা এবং কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এই এলাকার মানুষের জন্য নিরাপদ খাবার পানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ এগিয়ে এসেছে এবং রেইন ওয়াটার হারভেস্টিংয়ের মতো টেকসই প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় প্রাথমিক পর্যায়ে ১০টি বাড়িতে রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং সুবিধা দেওয়া হয়েছে, যেখান থেকে আশপাশের ৫০টি পরিবারের মানুষ সারা বছর নিরাপদ খাবার পানি সংগ্রহ করতে পারছেন।
ছাতকে বছরের প্রায় ৬-৭ মাস বৃষ্টি হয়, তাই এটা একটা খাবার পানির ভালো উৎস। এই পানির ট্যাংকির অভ্যন্তরে রয়েছে ওয়াটার ফিল্টারিং সিস্টেম, ফলে এই পানি পান করা সম্পূর্ণ নিরাপদ। সারা বছর এই ট্যাংকিগুলোতে ২ লাখ ৬০ হাজার লিটার পানি সংরক্ষণ করা যাবে।
এই প্রকল্প উদ্বোধনের সময় লাফার্জহোলসিমের সিইও ইকবাল চৌধুরী বলেন, ‘এই এলাকার মানুষের নিরাপদ খাবার পানি সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে প্রকল্প। কোম্পানি আপনাদের এই সুবিধা তৈরি করে দিয়েছে, এখন এটা আপনাদের সম্পদ। আগামী দিনগুলোতেও কমিউনিটির সামগ্রিক উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভাবনী প্রকল্প আমরা চালু করব।’
মোংলা বন্দরে খালাস চলছে ভারত থেকে আমদানি করা ৩২ হাজার ৫৯৩ টন সরকারি চাল। গতকাল সোমবার দুপুর থেকে বন্দরের হাড়বাড়িয়া-১-এ অবস্থানরত এমভি হোয়াং এনহ-০৯ এবং বেসক্রিক-৫ নম্বরে থাকা এমভি ট্রাংক এন-০৮ নামক দুটি জাহাজ থেকে চাল খালাস শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপঞ্চম দিনে গড়িয়েছে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত। সময় যত গড়াচ্ছে, ততই বাড়ছে সংঘাতের তীব্রতা। এই ক্রমবর্ধমান উত্তেজনায় আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, বিশ্বের অন্যতম প্রধান তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী এই অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিটেন থেকে আমদানি করা কিছু পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। দেশ দুটির মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্য চুক্তির লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা চলছে। গতকাল সোমবার এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেএক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাতে প্রভিশন ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ গুণে। ২০২৪ সালের মার্চ শেষে যেখানে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৬ হাজার ৫৮৫ কোটি, সেখানে ২০২৫ সালের মার্চ শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকায়। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে ঘাটতি বেড়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা, যা দেশের ব্যাংকিং খাতে নজিরবিহীন।
১৭ ঘণ্টা আগে