Ajker Patrika

এক দিনেই উদ্ধার ২ লাখ লিটার ভোজ্যতেল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১২ মে ২০২২, ২০: ৩১
এক দিনেই উদ্ধার ২ লাখ লিটার ভোজ্যতেল

দেশের ৩৬ জেলায় অভিযানে দুই লাখ ছয় হাজার ৬৬৩ লিটার ভোজ্যতেল জব্দ করা হয়। পরে এসব তেল নির্ধারিত দামে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এ সময় রাজধানীর কাপ্তানবাজারসহ দেশের ৬৪টি বাজারে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ১১৪টি প্রতিষ্ঠানকে ১৮ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

আজ বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী অভিযানে মজুত তেল জব্দ ও জরিমানা করা হয়। অধিদপ্তর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার ভোক্তা অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় ও বিভাগীয় এবং জেলা কার্যালয়ের ৫৭ জন কর্মকর্তার নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরসহ দেশের ৫৩ জেলায় বাজার তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী রাজধানীর কাপ্তানবাজারসহ সারা দেশের ৬৪ বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। 

অভিযানে ভোক্তা স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন অপরাধে ১১৪ প্রতিষ্ঠানকে ১৮ লাখ দুই হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। এ ছাড়া ৩৬ জেলায় দুই লাখ ছয় হাজার ৬৬৩ লিটার তেল জব্দ করা হয়। এ সময় জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ করা হয়। 

অধিদপ্তরের এসব অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস্য বিভাগ ও কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশসহ (ক্যাব) সংশ্লিষ্টরা সহযোগিতা করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চট্টগ্রামে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের বিশেষ টেকনিক্যাল সেমিনার

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
চট্টগ্রামে ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের বিশেষ টেকনিক্যাল সেমিনার

দেশের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রামে ‘ডিজাইন গাইডলাইনস অ্যান্ড কোড প্রভিশনস ফর ইউজিং হায়ার গ্রেড রিবার (বি ৬০০ ডি-আর) ইন আরসিসি স্ট্রাকচারস: এক্সপ্লোরিং অপরচুনিটিজ ফর রিবার সেভিংস ইন দ্য কনটেক্সট অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি বিশেষ টেকনিক্যাল সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারে দেশের শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ার ও আর্কিটেক্টরা উন্নত নকশা, কাঠামোগত দক্ষতা, টেকসই নির্মাণসামগ্রীর ব্যবহার ইত্যাদি বিষয়ে আলোকপাত করেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কাঠামো প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. এম শামীম জেড বসুনিয়া; প্রফেসর ড. সৈয়দ ফখরুল আমীন এবং প্রফেসর ড. রাকিব আহসান।

এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন জিপিএইচ ইস্পাতের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম; অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আলমাস শিমুল; ডিরেক্টর আবদুল আহাদ; ডিরেক্টর সাদমান সাইকা সেফা এবং সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ মামুন কবির। আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ও হেড অব টিএমপিএম মো. সাইফুল ইসলাম। যিনি রিবারের উৎপাদন ও ব্যবহারিক দিক তুলে ধরতে গিয়ে বহির্বিশ্বের কোড ও স্ট্যান্ডার্ড নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত প্রেজেন্টেশন দেন।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল হোসাইন চৌধুরী (রিজভী), পি. ইঞ্জ.। তিনি হাইকোয়ালিটি রিবার ব্যবহারের নকশাগত ও অর্থনৈতিক সুবিধা তুলে ধরেন এবং আধুনিক রি-ইনফোর্সড কংক্রিট কাঠামোতে এই প্রযুক্তির প্রয়োগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

তিনি বলেন, ‘হাইকোয়ালিটি রিবার (বি ৬০০ ডি-আর) ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা কাঠামোর স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি নির্মাণ খরচ সাশ্রয় ও দক্ষতার নতুন সম্ভাবনাও তৈরি করছি। হাইকোয়ালিটি রিবার তৈরির এই প্রযুক্তি বাংলাদেশের নির্মাণশিল্পে আধুনিক নকশা ও টেকসই উন্নয়নের নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে আমার বিশ্বাস।’

দেশের শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ার, আর্কিটেক্ট ও সরকারি-বেসরকারি খাতের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে এই সেমিনার আয়োজনের মধ্য দিয়ে জিপিএইচ ইস্পাত আবারও এই বার্তা দিতে চায়, একটি মজবুত ও টেকসই বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে দেশের প্রকৌশল দক্ষতা, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং জ্ঞান বিনিময়ের ধারাকে এগিয়ে নিতে তাঁরা সর্বদা সচেষ্ট।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মথ ডাল মুগ নামে বিক্রি বন্ধে তিন সরকারি সংস্থায় ক্যাবের চিঠি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মথ ডাল মুগ নামে বিক্রি বন্ধে তিন সরকারি সংস্থায় ক্যাবের চিঠি

‘মথ’ ডালে রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডাল নামে বিক্রির কারণে মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধের দাবি জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ক্যাব। সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারের তিনটি সংস্থার কাছে চিঠি দিয়েছেন।

ক্যাব বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিউশন-বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালকের কাছে চিঠি দিয়েছে।

চিঠিতে বলা হয়, পাইকারি ও খুচরা বাজারে ‘মথ’ ডালকে ‘মুগ’ ডাল হিসেবে বিক্রি রোধে অননুমোদিতভাবে এই ডালের আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রি বন্ধে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া। বাজারে বিক্রিত প্যাকেটজাত মুগ ডাল ও মুগ ডালজাতীয় খাদ্যপণ্যের নমুনা সংগ্রহপূর্বক পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করা ও মানের ব্যত্যয় প্রমাণিত হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া।

প্যাকেটজাত মুগ ডালের লেবেলিং ও উপাদান যাচাই করা। রং, বিষাক্ত উপাদান ও নিম্নমান প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের বিপণন, মজুত ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করা। পাইকারি ও খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে রং মিশ্রিত মুগ ডাল শনাক্ত ও জব্দ করা, প্যাকেটজাত ও খোলা মুগ ডাল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করা, সংশ্লিষ্ট বিক্রেতা বা আমদানিকারকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া এবং গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নিয়মিত সতর্কীকরণ প্রচারণা জোরদার করা।

ক্যাব সভাপতি জানান, খাদ্যপণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ, ভেজাল প্রতিরোধ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সাম্প্রতিক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সংগৃহীত ডাল নমুনার অর্ধেকের বেশি অংশে রং মিশ্রিত নমুনা পাওয়া গেছে, যা ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ৪২ ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের কেমিক্যালযুক্ত খাদ্য ভোক্তাদের প্রাণঘাতী রোগ ক্যানসার সৃষ্টি করতে পারে। চিঠিতে আজকের পত্রিকা ও দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

অনুমোদনহীন বিমা পরিকল্প ছাড়লে ব্যবস্থা নেবে আইডিআরএ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
অনুমোদনহীন বিমা পরিকল্প ছাড়লে ব্যবস্থা নেবে আইডিআরএ

অনুমোদন ছাড়া বিমা পরিকল্প বা পণ্য চালু রাখলে বা বাজারজাত করলে সংশ্লিষ্ট বিমা কোম্পানি ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে বিমা কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।

নন-লাইফ বিমা খাতে ‘সার্কুলার নং-নন-লাইফ ১০৭/২০২৫’ জারি করে এ নির্দেশনা দিয়েছে আইডিআরএ। সম্প্রতি ‘বিমা পরিকল্প পরিচালনার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় নির্দেশাবলি’ শীর্ষক এই সার্কুলারটি জারি করা হয়। আইডিআরএর নির্বাহী পরিচালক (যুগ্ম সচিব) মনিরা বেগম এই সার্কুলারে স্বাক্ষর করেন।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, ২০১০ সালের আগে অনুমোদন ছাড়া চালু থাকা বিমা পরিকল্পগুলোকে ‘ভূতাপেক্ষভাবে অনুমোদিত’ হিসেবে গণ্য করা হবে। তবে ২০১০ সালের পর অনুমোদন ছাড়া চালু থাকা সব বিমা পরিকল্পের জন্য কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। আইডিআরএ সার্কুলারে দুটি প্রতিপালনীয় বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—বিমা পরিকল্পের পাইলটিং পর্যায়ে পরিচালনার ক্ষেত্রে ২০২৩ সালের ২৭ আগস্ট জারি করা জিএডি সার্কুলার নম্বর ১৫/২০২৩-এর নির্দেশনা কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে।

এতে বলা হয়, কোনো বিমা কোম্পানি যদি এসব নির্দেশনা মানতে ব্যর্থ হয়, তাহলে বিমা আইন ২০১০-এর ১৩০ ধারা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর এ ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি দায়ী থাকলে তাঁর বিরুদ্ধেও একই আইনের ১৩৪ ধারায় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

এসিআইয়ের ৫ লাখ শেয়ার কিনবেন চেয়ারম্যান আনিস-উদ-দৌলা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
এসিআইয়ের চেয়ারম্যান আনিস-উদ-দৌলা। ছবি: সংগৃহীত
এসিআইয়ের চেয়ারম্যান আনিস-উদ-দৌলা। ছবি: সংগৃহীত

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এসিআই লিমিটেডের ৫ লাখ শেয়ার কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির চেয়ারম্যান এম আনিস-উদ-দৌলা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে বিদ্যমান বাজারমূল্যে ব্লক মার্কেটে তিনি ওই পরিমাণ শেয়ার কিনতে চান। আজ বৃহস্পতিবার ডিএসইর মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বিএসইসির (উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শেয়ার অর্জন, অধিগ্রহণ ও কর্তৃত্ব গ্রহণ) বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী এসিআইয়ের চেয়ারম্যান আনিস-উদ-দৌলা ৩০ কার্যদিবসের মাধ্যমে ৫ লাখ শেয়ার কিনতে আগ্রহী। বৃহস্পতিবার শেয়ারটির সর্বশেষ দর দাঁড়িয়েছে ১৭৭ টাকা ১০ পয়সা। সে হিসাবে ৫ লাখ শেয়ারের দাম দাঁড়ায় ৮ কোটি ৮৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

একই সঙ্গে কোম্পানিটি ২০২৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এটি দেওয়া হবে কোম্পানির অবণ্টিত মুনাফা (রিটেইন্ড আর্নিংস) থেকে।

কোম্পানি জানায়, এই লভ্যাংশ ক্যাপিটাল রিজার্ভ, সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন রিজার্ভ, কোনো আনরিয়েলাইজড আয় বা পরিশোধিত মূলধন কমিয়ে প্রদান করা হচ্ছে না।

গত বুধবার এসিআই লিমিটেড সর্বশেষ হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে দেখা যায়, কোম্পানিটি ২০২৪-২৫ হিসাব বছরে ৬৫ কোটি টাকা লোকসান করেছে। এর আগের দুই বছরেও এসিআই লোকসানে ছিল। ২০২৩-২৪ হিসাব বছরে কোম্পানির লোকসান ছিল ১৩৯ কোটি টাকা। এর আগের হিসাব বছরে ছিল ৪৯ কোটি টাকা।

ব্যাংক ঋণের সুদহার বেড়ে যাওয়ার কারণে ব্যবসায়ে ব্যয় বৃদ্ধিকে গত হিসাব বছরে লোকসানের কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে এসিআই। কোম্পানির শেয়ারপ্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ৭ টাকা ৪০ পয়সা। লোকসান সত্ত্বেও এসিআই শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত