নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজেলের দাম বাড়ানোর পর গণপরিবহনের ভাড়া বেড়েছে। গণপরিবহনের ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। তবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এসব বিষয়কে যৌক্তিক বলেই মনে করছেন।
আজ বুধবার সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্ত জানানোর সময় জ্বালানির দাম বৃদ্ধি নিয়ে এক সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘পুরোটাই যৌক্তিক। সরকার কোত্থেকে টাকা পাবে? রাজস্ব অর্জন করেই সরকারকে কাজ করতে হচ্ছে। তারপরও সরকার যতটুকু সম্ভব এটা সামঞ্জস্য করে দেয়। ভালো দিক দেখবেন না? তেলের দাম কি আমরা বাড়িয়েছি? আমাদের সরকার বাড়িয়ে দিয়েছে? কোনো জাহাজে যদি করোনা আক্রান্ত কাউকে পাওয়া যায়, তাহলে সেই জাহাজ কোয়ারেনটাইনে নিয়ে যাওয়া হয়। জাহাজ চলতে না পেরে মাসের পর মাস সাগরে আটকে আছে, সেই চার্জ শিপিং কোম্পানিকে করা হয়। চার্জগুলো সব একত্র হয়ে পুরো চার্জটা আমরা পাই।’
ডিজেলের দাম বাড়ানোয় মানুষের জীবনযাত্রার ওপর চাপ পড়ছে, এর কোনো বিকল্প ছিল কি না, এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এটা স্বীকার করি। যখন দাম কমে আমরা দাম কমাই, যখন দাম বাড়ে বাড়াই। আগামী মিটিংয়ে আমরা আপনাদের জানাব গত দুই বছর কি পরিমাণ ডিজেলের দাম বেড়েছে, আমরা কতটা বাড়িয়েছি। আপনারা তাহলে বুঝতে পারবেন সরকার কতটা বহন করতে পারে। এর সঙ্গে ভোক্তাদেরও কিছুটা বহন করতে হবে।’
বিপিসি ৪৩ হাজার কোটি টাকা লাভ করলেও জ্বালানির দাম কমেনি কেন, সেই প্রশ্নে মুস্তফা কামাল বলেন, এই যে সেফটিনেট প্রকল্পগুলো আছে এগুলো তো সরকার টাকা প্রিন্ট করে চালাচ্ছে না। সরকারকে টাকা আয় করে চালাতে হয়। এগুলো তো শেয়ার করতে হয়। তারপরও সরকার যতটুকু পারে শেয়ারিং করে। সামান্য যেটা না হলে না সেটা ভোক্তাদের ওপর দেয়।
ডিজেলের দাম বাড়ার পর গণপরিবহনের ভাড়া যেভাবে বাড়ানো হয়েছে তা পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আগে আমাকে জানতে হবে দাম বৃদ্ধির কারণ। এ বিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব। আমি যদি দেখি কোনো ভিত্তি ছাড়া দাম বাড়ানো হয়েছে, সেটা বিবেচনা করার অবশ্যই সুযোগ রয়েছে। জ্বালানির দাম যখন আন্তর্জাতিক বাজারে কম ছিল, সেই বেনিফিট কি আমরা সবাই পাইনি? সব ভোক্তা বেনিফিট পেয়েছে। এখন দাম বেড়েছে, আমরা উৎপাদনকারী নই, আমরা ভোক্তা। আমরা গ্রহণ করি, আমাদের এখানে হাত দেওয়া সম্ভব নয়। তারপরও চেষ্টা করব যে পরিমাণ বাড়বে সে পরিমাণ যেন আমাদের ভোক্তারা সহ্য করতে পারে সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখা হবে।’
ডিজেলের দাম বাড়ানোর পর গণপরিবহনের ভাড়া বেড়েছে। গণপরিবহনের ভাড়া বেড়ে যাওয়ায় এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ। তবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এসব বিষয়কে যৌক্তিক বলেই মনে করছেন।
আজ বুধবার সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্ত জানানোর সময় জ্বালানির দাম বৃদ্ধি নিয়ে এক সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘পুরোটাই যৌক্তিক। সরকার কোত্থেকে টাকা পাবে? রাজস্ব অর্জন করেই সরকারকে কাজ করতে হচ্ছে। তারপরও সরকার যতটুকু সম্ভব এটা সামঞ্জস্য করে দেয়। ভালো দিক দেখবেন না? তেলের দাম কি আমরা বাড়িয়েছি? আমাদের সরকার বাড়িয়ে দিয়েছে? কোনো জাহাজে যদি করোনা আক্রান্ত কাউকে পাওয়া যায়, তাহলে সেই জাহাজ কোয়ারেনটাইনে নিয়ে যাওয়া হয়। জাহাজ চলতে না পেরে মাসের পর মাস সাগরে আটকে আছে, সেই চার্জ শিপিং কোম্পানিকে করা হয়। চার্জগুলো সব একত্র হয়ে পুরো চার্জটা আমরা পাই।’
ডিজেলের দাম বাড়ানোয় মানুষের জীবনযাত্রার ওপর চাপ পড়ছে, এর কোনো বিকল্প ছিল কি না, এ প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এটা স্বীকার করি। যখন দাম কমে আমরা দাম কমাই, যখন দাম বাড়ে বাড়াই। আগামী মিটিংয়ে আমরা আপনাদের জানাব গত দুই বছর কি পরিমাণ ডিজেলের দাম বেড়েছে, আমরা কতটা বাড়িয়েছি। আপনারা তাহলে বুঝতে পারবেন সরকার কতটা বহন করতে পারে। এর সঙ্গে ভোক্তাদেরও কিছুটা বহন করতে হবে।’
বিপিসি ৪৩ হাজার কোটি টাকা লাভ করলেও জ্বালানির দাম কমেনি কেন, সেই প্রশ্নে মুস্তফা কামাল বলেন, এই যে সেফটিনেট প্রকল্পগুলো আছে এগুলো তো সরকার টাকা প্রিন্ট করে চালাচ্ছে না। সরকারকে টাকা আয় করে চালাতে হয়। এগুলো তো শেয়ার করতে হয়। তারপরও সরকার যতটুকু পারে শেয়ারিং করে। সামান্য যেটা না হলে না সেটা ভোক্তাদের ওপর দেয়।
ডিজেলের দাম বাড়ার পর গণপরিবহনের ভাড়া যেভাবে বাড়ানো হয়েছে তা পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আগে আমাকে জানতে হবে দাম বৃদ্ধির কারণ। এ বিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলব। আমি যদি দেখি কোনো ভিত্তি ছাড়া দাম বাড়ানো হয়েছে, সেটা বিবেচনা করার অবশ্যই সুযোগ রয়েছে। জ্বালানির দাম যখন আন্তর্জাতিক বাজারে কম ছিল, সেই বেনিফিট কি আমরা সবাই পাইনি? সব ভোক্তা বেনিফিট পেয়েছে। এখন দাম বেড়েছে, আমরা উৎপাদনকারী নই, আমরা ভোক্তা। আমরা গ্রহণ করি, আমাদের এখানে হাত দেওয়া সম্ভব নয়। তারপরও চেষ্টা করব যে পরিমাণ বাড়বে সে পরিমাণ যেন আমাদের ভোক্তারা সহ্য করতে পারে সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখা হবে।’
দেশের বিভিন্ন পর্যটন এজেন্সি, বিটুবি এজেন্ট ও সাধারণ গ্রাহকেরা দাবি করছেন, ফ্লাইট এক্সপার্টের কাছে তাঁদের শতকোটি টাকার বেশি পাওনা রয়েছে। অনেকে এরই মধ্যে টাকা পরিশোধ করেও টিকিট, হোটেল বুকিংসহ অন্যান্য সেবা পাননি।
৩৪ মিনিট আগে‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
২০ ঘণ্টা আগে