নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির পর দেশে সার্বিক দারিদ্র্যের হার কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। তবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রামীণ এলাকায় দরিদ্র কমলেও শহরে বেড়েছে। ২০২৩ সালে দারিদ্র্যের হার দেশের গ্রামীণ এলাকায় ২১ দশমিক ৬ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। পাঁচ বছর আগে গ্রামীণ এলাকায় দারিদ্র্য ছিল ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ ও শহরে ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ।
‘করোনা মহামারি ও পরবর্তী প্রতিবন্ধকতা কীভাবে বাংলাদেশের দারিদ্র্য, আয়বৈষম্য, শিক্ষা এবং খাদ্য সুরক্ষার ওপর প্রভাব ফেলছে’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) ও যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট যৌথভাবে গবেষণাটি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সাল শেষে মূল্যস্ফীতির কারণে বাংলাদেশের ৭০ শতাংশ পরিবার তাদের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়েছে। জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে ২৮ শতাংশ পরিবার ঋণ করেছে। দারিদ্র্য বৃদ্ধি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে দেশের সাধারণ মানুষ পুষ্টিকর খাবার কম খাচ্ছে। আর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চিকিৎসা ব্যয় ও ওষুধের দাম ব্যাপক হারে বাড়ায় দেশের স্বাস্থ্যসেবায় ব্যয় বেড়েছে তিন গুণ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, শহরের দরিদ্ররা গ্রামের তুলনায় বেশি খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। গ্রামের ২৯ শতাংশ ও শহরের ৩২ শতাংশ দরিদ্র পরিবার মাঝারিভাবে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) নির্দেশিকা অনুযায়ী এ খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা পরিমাপ করা হয়েছে।
২০১৮ সালে দেশের সামগ্রিক দারিদ্র্যের হার ছিল ২১ দশমিক ৬ শতাংশ, যা এখন ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। যৌথ গবেষণায় বলা হচ্ছে, বর্তমানে দেশে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে রয়েছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ। এ হার গ্রামীণ এলাকায় বেশি। গ্রামীণ এলাকায় চরম দারিদ্র্যে রয়েছে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ।
বিভাগীয় পর্যায়ে সর্বোচ্চ দারিদ্র্যের হার রংপুরে, দ্বিতীয় অবস্থানে বরিশাল। দারিদ্র্যের হার রংপুর ও বরিশালে যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ।
উল্লেখযোগ্যভাবে বাংলাদেশে গ্রামীণ দারিদ্র্যের হার ২০১৮ সালে ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২০২৩ সালে ২১ দশমিক ৬ শতাংশে কমে এলেও শহুরে দারিদ্র্যের হার ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে গবেষণায়।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সরকার প্রদত্ত সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতায় এসেছে ৩৭ শতাংশ দরিদ্র জনগোষ্ঠী। এর মধ্যে টিসিবি ফ্যামিলি কার্ড সেবা সর্বোচ্চসংখ্যক তথা ১৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ পরিবারের কাছে পৌঁছেছে। এ ছাড়া বার্ধক্য ভাতা ৮ দশমিক ৯ শতাংশ, বিধবা, স্বামী নিগৃহীত, দুস্থ মহিলা ভাতা ৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ, আর্থিকভাবে অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ভাতা ৩ দশমিক ১৭ শতাংশ জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই অর্থাৎ ৪৭ শতাংশ সেবা খাতে নিযুক্ত, ৩৬ কৃষি ও ১৮ শতাংশ শিল্প খাতে কর্মরত। জাতীয় পর্যায়ে বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৯ শতাংশ। গ্রামীণ এলাকায় এ হার ৩ দশমিক ৬ এবং শহরাঞ্চলে ৪ দশমিক ৬ শতাংশে রয়েছে।
করোনা মহামারির পর দেশে সার্বিক দারিদ্র্যের হার কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। তবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রামীণ এলাকায় দরিদ্র কমলেও শহরে বেড়েছে। ২০২৩ সালে দারিদ্র্যের হার দেশের গ্রামীণ এলাকায় ২১ দশমিক ৬ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ। পাঁচ বছর আগে গ্রামীণ এলাকায় দারিদ্র্য ছিল ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ ও শহরে ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ।
‘করোনা মহামারি ও পরবর্তী প্রতিবন্ধকতা কীভাবে বাংলাদেশের দারিদ্র্য, আয়বৈষম্য, শিক্ষা এবং খাদ্য সুরক্ষার ওপর প্রভাব ফেলছে’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) ও যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট যৌথভাবে গবেষণাটি করেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সাল শেষে মূল্যস্ফীতির কারণে বাংলাদেশের ৭০ শতাংশ পরিবার তাদের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়েছে। জীবনযাত্রার ব্যয় মেটাতে ২৮ শতাংশ পরিবার ঋণ করেছে। দারিদ্র্য বৃদ্ধি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে দেশের সাধারণ মানুষ পুষ্টিকর খাবার কম খাচ্ছে। আর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে চিকিৎসা ব্যয় ও ওষুধের দাম ব্যাপক হারে বাড়ায় দেশের স্বাস্থ্যসেবায় ব্যয় বেড়েছে তিন গুণ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, শহরের দরিদ্ররা গ্রামের তুলনায় বেশি খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। গ্রামের ২৯ শতাংশ ও শহরের ৩২ শতাংশ দরিদ্র পরিবার মাঝারিভাবে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) নির্দেশিকা অনুযায়ী এ খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা পরিমাপ করা হয়েছে।
২০১৮ সালে দেশের সামগ্রিক দারিদ্র্যের হার ছিল ২১ দশমিক ৬ শতাংশ, যা এখন ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। যৌথ গবেষণায় বলা হচ্ছে, বর্তমানে দেশে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে রয়েছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ। এ হার গ্রামীণ এলাকায় বেশি। গ্রামীণ এলাকায় চরম দারিদ্র্যে রয়েছে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ এবং শহরাঞ্চলে ৫ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ।
বিভাগীয় পর্যায়ে সর্বোচ্চ দারিদ্র্যের হার রংপুরে, দ্বিতীয় অবস্থানে বরিশাল। দারিদ্র্যের হার রংপুর ও বরিশালে যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৯ শতাংশ এবং ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ।
উল্লেখযোগ্যভাবে বাংলাদেশে গ্রামীণ দারিদ্র্যের হার ২০১৮ সালে ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২০২৩ সালে ২১ দশমিক ৬ শতাংশে কমে এলেও শহুরে দারিদ্র্যের হার ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে গবেষণায়।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সরকার প্রদত্ত সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতায় এসেছে ৩৭ শতাংশ দরিদ্র জনগোষ্ঠী। এর মধ্যে টিসিবি ফ্যামিলি কার্ড সেবা সর্বোচ্চসংখ্যক তথা ১৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ পরিবারের কাছে পৌঁছেছে। এ ছাড়া বার্ধক্য ভাতা ৮ দশমিক ৯ শতাংশ, বিধবা, স্বামী নিগৃহীত, দুস্থ মহিলা ভাতা ৪ দশমিক ৯৮ শতাংশ, আর্থিকভাবে অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ভাতা ৩ দশমিক ১৭ শতাংশ জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর অধিকাংশই অর্থাৎ ৪৭ শতাংশ সেবা খাতে নিযুক্ত, ৩৬ কৃষি ও ১৮ শতাংশ শিল্প খাতে কর্মরত। জাতীয় পর্যায়ে বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৯ শতাংশ। গ্রামীণ এলাকায় এ হার ৩ দশমিক ৬ এবং শহরাঞ্চলে ৪ দশমিক ৬ শতাংশে রয়েছে।
বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
২ মিনিট আগেবিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩৬ মিনিট আগেডাচ-বাংলা ব্যাংক (ডিবিবিএল) ও তাদের সহযোগী প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স যৌথভাবে এক গ্রাহকের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর তাদের প্রথম বিমা দাবি হস্তান্তর করেছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিমা দাবি হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগেজনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দিনব্যাপী ‘সুইফট আইএসও ২০২২ মাইগ্রেশন: ইন্ট্রোডিউসিং প্যাকস’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্ট (ওবিডি) এ কোর্সের আয়োজন করে। ট্যাগ: ব্যাংক, , ,
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
ওয়াশিংটনে আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক সভায় অংশ নিতে সেখানে অবস্থান করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি গতকাল বুধবার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আইএমএফ চায় নির্বাচনের পর গঠিত নতুন সরকারের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে। বাংলাদেশ এ বিষয়ে এখনো সম্মতি বা আপত্তি কোনোটি জানায়নি। আমাদের তেমন আর্থিক চাপ নেই, তাই এটি কোনো সমস্যা নয়।’
গভর্নর আরও বলেন, ‘অর্থ ছাড়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পর্যালোচনা (রিভিউ) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা। আমরা চাই নীতির ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। সে কারণেই আলোচনা চলছে। নির্বাচন সামনে থাকায় এখন পূর্ণাঙ্গ রিভিউ করা যৌক্তিক নয়। কারণ, রিভিউয়ের সঙ্গে আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশনও সম্পৃক্ত থাকে। সংস্থাটি চায় নতুন সরকার গঠনের পর তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে চূড়ান্ত রিভিউ সম্পন্ন করতে।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশন অক্টোবরেই আসবে। তারা আংশিকভাবে ঋণ প্যাকেজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করবে, তবে চূড়ান্ত রিভিউ হবে না। ফেব্রুয়ারিতে বোর্ডের সভায় সেটি উপস্থাপন করা হবে, তখন জাতীয় নির্বাচনও শেষ হয়ে যাবে।
আইএমএফের ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতির মধ্যে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৬০ কোটি ডলার পেয়েছে। ডিসেম্বর মাসে পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের কথা রয়েছে, আর ষষ্ঠ কিস্তি নির্ধারিত আছে আগামী বছরের জুনে। সাধারণত প্রতিটি কিস্তি ছাড়ের আগে আইএমএফ দুই সপ্তাহব্যাপী মূল্যায়ন মিশন পাঠায়, যাতে সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি যাচাই করা হয়। সে অনুযায়ী, পঞ্চম কিস্তির মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু করতে ২৯ অক্টোবর ঢাকায় আসছে আইএমএফ মিশন।
বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
ওয়াশিংটনে আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক সভায় অংশ নিতে সেখানে অবস্থান করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। তিনি গতকাল বুধবার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আইএমএফ চায় নির্বাচনের পর গঠিত নতুন সরকারের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে। বাংলাদেশ এ বিষয়ে এখনো সম্মতি বা আপত্তি কোনোটি জানায়নি। আমাদের তেমন আর্থিক চাপ নেই, তাই এটি কোনো সমস্যা নয়।’
গভর্নর আরও বলেন, ‘অর্থ ছাড়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পর্যালোচনা (রিভিউ) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা। আমরা চাই নীতির ধারাবাহিকতা বজায় থাকুক। সে কারণেই আলোচনা চলছে। নির্বাচন সামনে থাকায় এখন পূর্ণাঙ্গ রিভিউ করা যৌক্তিক নয়। কারণ, রিভিউয়ের সঙ্গে আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশনও সম্পৃক্ত থাকে। সংস্থাটি চায় নতুন সরকার গঠনের পর তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে চূড়ান্ত রিভিউ সম্পন্ন করতে।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, আইএমএফের আর্টিকেল-৪ মিশন অক্টোবরেই আসবে। তারা আংশিকভাবে ঋণ প্যাকেজের অগ্রগতি মূল্যায়ন করবে, তবে চূড়ান্ত রিভিউ হবে না। ফেব্রুয়ারিতে বোর্ডের সভায় সেটি উপস্থাপন করা হবে, তখন জাতীয় নির্বাচনও শেষ হয়ে যাবে।
আইএমএফের ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্রতিশ্রুতির মধ্যে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৬০ কোটি ডলার পেয়েছে। ডিসেম্বর মাসে পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের কথা রয়েছে, আর ষষ্ঠ কিস্তি নির্ধারিত আছে আগামী বছরের জুনে। সাধারণত প্রতিটি কিস্তি ছাড়ের আগে আইএমএফ দুই সপ্তাহব্যাপী মূল্যায়ন মিশন পাঠায়, যাতে সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি যাচাই করা হয়। সে অনুযায়ী, পঞ্চম কিস্তির মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু করতে ২৯ অক্টোবর ঢাকায় আসছে আইএমএফ মিশন।
করোনা মহামারির পর দেশে সার্বিক দারিদ্র্যের হার কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। তবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রামীণ এলাকায় দরিদ্র কমলেও শহরে বেড়েছে। ২০২৩ সালে দারিদ্র্যের হার দেশের গ্রামীণ
২৭ মার্চ ২০২৪বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩৬ মিনিট আগেডাচ-বাংলা ব্যাংক (ডিবিবিএল) ও তাদের সহযোগী প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স যৌথভাবে এক গ্রাহকের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর তাদের প্রথম বিমা দাবি হস্তান্তর করেছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিমা দাবি হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগেজনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দিনব্যাপী ‘সুইফট আইএসও ২০২২ মাইগ্রেশন: ইন্ট্রোডিউসিং প্যাকস’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্ট (ওবিডি) এ কোর্সের আয়োজন করে। ট্যাগ: ব্যাংক, , ,
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্জিন ঋণ ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন খসড়া নীতিমালার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে পুরোনো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন ও ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক জুয়েল বলেন, বিএসইসি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা উপেক্ষা করছে। নতুন মার্জিন ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালায় এমন কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা বাজারকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে। কোনো আইন প্রণয়নের আগে কমিশন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে না। এর ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার মার্কেটে ক্যাপিটাল উধাও হয়ে গেছে, অসংখ্য বিনিয়োগকারী দেউলিয়া হয়ে পড়েছেন।
জহুরুল হক জুয়েল আরও বলেন, ‘আমরা বিএসইসিকে অনুরোধ করছি, বাজারের বাস্তবতা গভীরভাবে পর্যালোচনা করে ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে বিনিয়োগকারীবান্ধব নীতিমালা গ্রহণ করুন।’
একজন ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘কঠোর প্রভিশনিং নীতির কারণে টানা দুই বছর আমরা কোনো ডিভিডেন্ড পাচ্ছি না। এখন কমিশন এসব ফান্ড বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। অথচ আমরা নিজের ঝুঁকিতে এসব ফান্ডে বিনিয়োগ করেছি। বিএসইসির এসব ফান্ড জোরপূর্বক বন্ধ করে দেওয়ার কোনো অধিকার নেই।’
আরও এক বিনিয়োগকারী বলেন, নতুন মার্জিন রুলসে কেবল ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারেই ঋণ দেওয়া যাবে—এমন শর্ত বাজারকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার ‘বি’ বা ‘জেড’ হলে তা দ্রুত বিক্রির বাধ্যবাধকতা এবং দাম কমলে জোরপূর্বক বিক্রির বিধান বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোরও বিপুল ক্ষতি হবে।
ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শেখ মেহেদী ফারহান বলেন, ‘রিফর্মের নামে বিএসইসির গুটিকয়েক কর্মকর্তার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে এসব উদ্ভট নীতিমালা আসছে, যা লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর ক্ষতি করবে। আমরা শিশু নই। নিজেদের ভালো-মন্দ বুঝি। আমাদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বিএসইসি। আগে বাজারে লেনদেন বাড়ানোর উদ্যোগ নিন। তারপর মিউচুয়াল ফান্ড সংস্কার করুন।’
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক বলেন, ‘বিএসইসির খসড়া মার্জিন রুলসে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে। এতে বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যাচ্ছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত বাতিল, বাজার স্থিতিশীলতায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানান।
মার্জিন ঋণ ও মিউচুয়াল ফান্ড নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন খসড়া নীতিমালার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন বিনিয়োগকারীরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে পুরোনো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ভবনের সামনে এ বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্ট, বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন ও ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারী ঐক্য ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল হক জুয়েল বলেন, বিএসইসি দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা উপেক্ষা করছে। নতুন মার্জিন ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালায় এমন কিছু শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা বাজারকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে। কোনো আইন প্রণয়নের আগে কমিশন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করছে না। এর ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার মার্কেটে ক্যাপিটাল উধাও হয়ে গেছে, অসংখ্য বিনিয়োগকারী দেউলিয়া হয়ে পড়েছেন।
জহুরুল হক জুয়েল আরও বলেন, ‘আমরা বিএসইসিকে অনুরোধ করছি, বাজারের বাস্তবতা গভীরভাবে পর্যালোচনা করে ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে বিনিয়োগকারীবান্ধব নীতিমালা গ্রহণ করুন।’
একজন ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারী অভিযোগ করে বলেন, ‘কঠোর প্রভিশনিং নীতির কারণে টানা দুই বছর আমরা কোনো ডিভিডেন্ড পাচ্ছি না। এখন কমিশন এসব ফান্ড বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। অথচ আমরা নিজের ঝুঁকিতে এসব ফান্ডে বিনিয়োগ করেছি। বিএসইসির এসব ফান্ড জোরপূর্বক বন্ধ করে দেওয়ার কোনো অধিকার নেই।’
আরও এক বিনিয়োগকারী বলেন, নতুন মার্জিন রুলসে কেবল ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ারেই ঋণ দেওয়া যাবে—এমন শর্ত বাজারকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে। ‘এ’ ক্যাটাগরির শেয়ার ‘বি’ বা ‘জেড’ হলে তা দ্রুত বিক্রির বাধ্যবাধকতা এবং দাম কমলে জোরপূর্বক বিক্রির বিধান বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এতে ব্রোকারেজ হাউসগুলোরও বিপুল ক্ষতি হবে।
ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক শেখ মেহেদী ফারহান বলেন, ‘রিফর্মের নামে বিএসইসির গুটিকয়েক কর্মকর্তার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে এসব উদ্ভট নীতিমালা আসছে, যা লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর ক্ষতি করবে। আমরা শিশু নই। নিজেদের ভালো-মন্দ বুঝি। আমাদের নাম ভাঙিয়ে নিজেদের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বিএসইসি। আগে বাজারে লেনদেন বাড়ানোর উদ্যোগ নিন। তারপর মিউচুয়াল ফান্ড সংস্কার করুন।’
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানিক বলেন, ‘বিএসইসির খসড়া মার্জিন রুলসে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে। এতে বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যাচ্ছেন। আমরা সম্মিলিতভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া বিনিয়োগকারীরা বিএসইসির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত বাতিল, বাজার স্থিতিশীলতায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া ও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানান।
করোনা মহামারির পর দেশে সার্বিক দারিদ্র্যের হার কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। তবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রামীণ এলাকায় দরিদ্র কমলেও শহরে বেড়েছে। ২০২৩ সালে দারিদ্র্যের হার দেশের গ্রামীণ
২৭ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
২ মিনিট আগেডাচ-বাংলা ব্যাংক (ডিবিবিএল) ও তাদের সহযোগী প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স যৌথভাবে এক গ্রাহকের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর তাদের প্রথম বিমা দাবি হস্তান্তর করেছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিমা দাবি হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগেজনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দিনব্যাপী ‘সুইফট আইএসও ২০২২ মাইগ্রেশন: ইন্ট্রোডিউসিং প্যাকস’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্ট (ওবিডি) এ কোর্সের আয়োজন করে। ট্যাগ: ব্যাংক, , ,
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ডাচ-বাংলা ব্যাংক (ডিবিবিএল) ও তাদের সহযোগী প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স যৌথভাবে এক গ্রাহকের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর তাদের প্রথম বিমা দাবি হস্তান্তর করেছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিমা দাবি হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
মৃত পলিসি হোল্ডারের নমিনির নিকট বিমা দাবির একটি চেক হস্তান্তর করা হয়েছে।
ডিবিবিএল বাংলাদেশে ব্যাংকাস্যুরেন্স ব্যবসায় নেতৃত্ব দিচ্ছে এবং আরও বেশিসংখ্যক মানুষকে বিমা কভারেজের আওতায় আনার লক্ষ্য নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলছে। চলতি বছরের ২০ অক্টোবর পর্যন্ত ডিবিবিএল মোট ৮ হাজার ৩০৬টি পলিসি বিক্রি করেছে এবং ব্যাংকাস্যুরেন্স ব্যবসায় বর্তমানে ডিবিবিএলের বাজার অংশীদারত্ব ৪১ শতাংশ, যা বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ।
বিমা দাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. শিরিন; প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম জে আজিমসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানটি সারা দেশে গ্রাহকদের মানসম্পন্ন সেবা প্রদানের জন্য ব্যাংকের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্বার প্রতিফলিত করে।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক (ডিবিবিএল) ও তাদের সহযোগী প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স যৌথভাবে এক গ্রাহকের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর তাদের প্রথম বিমা দাবি হস্তান্তর করেছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিমা দাবি হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
মৃত পলিসি হোল্ডারের নমিনির নিকট বিমা দাবির একটি চেক হস্তান্তর করা হয়েছে।
ডিবিবিএল বাংলাদেশে ব্যাংকাস্যুরেন্স ব্যবসায় নেতৃত্ব দিচ্ছে এবং আরও বেশিসংখ্যক মানুষকে বিমা কভারেজের আওতায় আনার লক্ষ্য নিয়ে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলছে। চলতি বছরের ২০ অক্টোবর পর্যন্ত ডিবিবিএল মোট ৮ হাজার ৩০৬টি পলিসি বিক্রি করেছে এবং ব্যাংকাস্যুরেন্স ব্যবসায় বর্তমানে ডিবিবিএলের বাজার অংশীদারত্ব ৪১ শতাংশ, যা বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ।
বিমা দাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. শিরিন; প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম জে আজিমসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানটি সারা দেশে গ্রাহকদের মানসম্পন্ন সেবা প্রদানের জন্য ব্যাংকের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্বার প্রতিফলিত করে।
করোনা মহামারির পর দেশে সার্বিক দারিদ্র্যের হার কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। তবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রামীণ এলাকায় দরিদ্র কমলেও শহরে বেড়েছে। ২০২৩ সালে দারিদ্র্যের হার দেশের গ্রামীণ
২৭ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
২ মিনিট আগেবিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩৬ মিনিট আগেজনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজে শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দিনব্যাপী ‘সুইফট আইএসও ২০২২ মাইগ্রেশন: ইন্ট্রোডিউসিং প্যাকস’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্ট (ওবিডি) এ কোর্সের আয়োজন করে। ট্যাগ: ব্যাংক, , ,
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজে গত শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দিনব্যাপী ‘সুইফট আইএসও ২০২২ মাইগ্রেশন: ইন্ট্রোডিউসিং প্যাকস’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্ট (ওবিডি) এ কোর্সের আয়োজন করে।ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মজিবর রহমান এ কোর্সের উদ্বোধন করেন। উক্ত প্রশিক্ষণ কোর্সে জনতা ব্যাংকের ২৫ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইসিটি ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশনের (ওবিডি) জিএম মোহাম্মদ আনিস, ওবিডি ডিজিএম এম এম আজাদ ফারুক, জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজের অধ্যক্ষ ইনচার্জ আহমাদ মুখলেসুর রহমানসহ অন্য নির্বাহী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজে গত শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) দিনব্যাপী ‘সুইফট আইএসও ২০২২ মাইগ্রেশন: ইন্ট্রোডিউসিং প্যাকস’ শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্ট (ওবিডি) এ কোর্সের আয়োজন করে।ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মজিবর রহমান এ কোর্সের উদ্বোধন করেন। উক্ত প্রশিক্ষণ কোর্সে জনতা ব্যাংকের ২৫ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইসিটি ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশনের (ওবিডি) জিএম মোহাম্মদ আনিস, ওবিডি ডিজিএম এম এম আজাদ ফারুক, জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজের অধ্যক্ষ ইনচার্জ আহমাদ মুখলেসুর রহমানসহ অন্য নির্বাহী ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
করোনা মহামারির পর দেশে সার্বিক দারিদ্র্যের হার কমে ২০ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। তবে পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রামীণ এলাকায় দরিদ্র কমলেও শহরে বেড়েছে। ২০২৩ সালে দারিদ্র্যের হার দেশের গ্রামীণ
২৭ মার্চ ২০২৪বাংলাদেশের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে আলোচনা শেষে পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ডিসেম্বরে নির্ধারিত ৫৫০ কোটি ডলারের ঋণ প্যাকেজের পঞ্চম কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্থাটি এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
২ মিনিট আগেবিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, বিএসইসির একের পর এক অবিবেচক সিদ্ধান্তে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে, সম্প্রতি প্রকাশিত মার্জিন বিধিমালা, ২০২৫ ও মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালা, ২০২৫-এর বিভিন্ন কঠোর শর্ত বাজারের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে এবং বিনিয়োগকারীদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে।
৩৬ মিনিট আগেডাচ-বাংলা ব্যাংক (ডিবিবিএল) ও তাদের সহযোগী প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স যৌথভাবে এক গ্রাহকের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর তাদের প্রথম বিমা দাবি হস্তান্তর করেছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই বিমা দাবি হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগে