সবুর শুভ, চট্টগ্রাম
দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে গাছের চারা। সমুদ্রপথে দেড় বছরে পাঠানো হলো চারার তিনটি চালান। এতে দেশে এসেছে ৪২ হাজারের বেশি ডলার বা প্রায় ৪৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা। সরকারি আনুকূল্য পেলে সম্ভাবনাময় এই খাত আরও অনেক বড় করার সুযোগ আছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারকেরা।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের রোগতত্ত্ববিদ সৈয়দ মুনিরুল হক জানান, দেশের রপ্তানি বাণিজ্যে নতুন সম্ভাবনা হয়ে দেখা দিয়েছে গাছের চারা রপ্তানি। সমুদ্রপথে গত দেড় বছরে মধ্যপ্রাচ্যে তিনটি চালান রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানি আয় খুব বেশি না হলেও এ ক্ষেত্রে সম্ভাবনাটা অনেক বড়।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যায় সমুদ্রপথের প্রথম চালান। এই চালানে কলা, আম, মাল্টাসহ ১৮ প্রজাতির ফলদ চারাগাছ ছিল ৪ হাজার ৬২টি; যার রপ্তানি মূল্য ছিল সাড়ে ১১ হাজার ডলার।
একই বছরের অক্টোবরে ২ হাজার ৩২০টি চারাগাছের আরেকটি চালান যায় মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ কাতারে। আম, কলাসহ ১০ প্রজাতির চারার এই চালানের রপ্তানি মূল্য ২৭ হাজার ১৭৫ ডলার।
সর্বশেষ ২৪ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে গেছে ৯ প্রজাতির ৪ হাজার ১৭০টি চারাগাছের চালান; যার রপ্তানি মূল্য হচ্ছে ৩ হাজার ৬৫৯ ডলার। চালানটি ঢাকার নবাবপুর রোড এলাকার এসটিসি বিডি কোম্পানি নামে একটি প্রতিষ্ঠান রপ্তানি করেছে।
কলা, আম, মাল্টা, জামরুল, লেবু, সফেদা, কাঠবাদাম, নিম, বটসহ বিভিন্ন ধরনের গাছের চারা রপ্তানির তালিকায় রয়েছে।
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত বিশেষায়িত কনটেইনারে করে এসব চারা বাইরে পাঠানো হয়। নার্সারিতে চারা পরিচর্যাও করা হয় বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করে। এসব চারার গোড়ায় মাটি থাকা যাবে না। নারকেলের ছোবড়ায় রোপণ করার পর চারাগুলোকে বড় করে বাইরে পাঠানো হয়। পোকামাকড় ও জীবাণুর অস্তিত্ব থাকার আশঙ্কা থেকে বিদেশে মাটিতে রোপণ করা চারা পাঠানোর ওপর আইনগত নিষেধ আছে বলে জানান রোগতত্ত্ববিদ সৈয়দ মুনিরুল হক।
ঢাকার শুক্রাবাদ এলাকার চারা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান খাদিম এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. বশির মিয়া বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে চারা রপ্তানিতে ভারত ও পাকিস্তান শক্ত অবস্থানে রয়েছে। সেই তুলনায় আমরা অনেক পিছিয়ে। এই খাতে সরকারের আনুকূল্য ও যথাযথ গবেষণা দরকার।’
সরকারি আনুকূল্যের বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত উপপরিচালক নাসির উদ্দিন জানান, ‘চারাগাছ রপ্তানিকে উৎসাহিত করতে আমরা বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি। তবে এ ক্ষেত্রে রপ্তানিকারকদের আরও এগিয়ে আসতে হবে।’
দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে গাছের চারা। সমুদ্রপথে দেড় বছরে পাঠানো হলো চারার তিনটি চালান। এতে দেশে এসেছে ৪২ হাজারের বেশি ডলার বা প্রায় ৪৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা। সরকারি আনুকূল্য পেলে সম্ভাবনাময় এই খাত আরও অনেক বড় করার সুযোগ আছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট রপ্তানিকারকেরা।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের রোগতত্ত্ববিদ সৈয়দ মুনিরুল হক জানান, দেশের রপ্তানি বাণিজ্যে নতুন সম্ভাবনা হয়ে দেখা দিয়েছে গাছের চারা রপ্তানি। সমুদ্রপথে গত দেড় বছরে মধ্যপ্রাচ্যে তিনটি চালান রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানি আয় খুব বেশি না হলেও এ ক্ষেত্রে সম্ভাবনাটা অনেক বড়।
চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যায় সমুদ্রপথের প্রথম চালান। এই চালানে কলা, আম, মাল্টাসহ ১৮ প্রজাতির ফলদ চারাগাছ ছিল ৪ হাজার ৬২টি; যার রপ্তানি মূল্য ছিল সাড়ে ১১ হাজার ডলার।
একই বছরের অক্টোবরে ২ হাজার ৩২০টি চারাগাছের আরেকটি চালান যায় মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশ কাতারে। আম, কলাসহ ১০ প্রজাতির চারার এই চালানের রপ্তানি মূল্য ২৭ হাজার ১৭৫ ডলার।
সর্বশেষ ২৪ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে গেছে ৯ প্রজাতির ৪ হাজার ১৭০টি চারাগাছের চালান; যার রপ্তানি মূল্য হচ্ছে ৩ হাজার ৬৫৯ ডলার। চালানটি ঢাকার নবাবপুর রোড এলাকার এসটিসি বিডি কোম্পানি নামে একটি প্রতিষ্ঠান রপ্তানি করেছে।
কলা, আম, মাল্টা, জামরুল, লেবু, সফেদা, কাঠবাদাম, নিম, বটসহ বিভিন্ন ধরনের গাছের চারা রপ্তানির তালিকায় রয়েছে।
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত বিশেষায়িত কনটেইনারে করে এসব চারা বাইরে পাঠানো হয়। নার্সারিতে চারা পরিচর্যাও করা হয় বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করে। এসব চারার গোড়ায় মাটি থাকা যাবে না। নারকেলের ছোবড়ায় রোপণ করার পর চারাগুলোকে বড় করে বাইরে পাঠানো হয়। পোকামাকড় ও জীবাণুর অস্তিত্ব থাকার আশঙ্কা থেকে বিদেশে মাটিতে রোপণ করা চারা পাঠানোর ওপর আইনগত নিষেধ আছে বলে জানান রোগতত্ত্ববিদ সৈয়দ মুনিরুল হক।
ঢাকার শুক্রাবাদ এলাকার চারা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান খাদিম এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. বশির মিয়া বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে চারা রপ্তানিতে ভারত ও পাকিস্তান শক্ত অবস্থানে রয়েছে। সেই তুলনায় আমরা অনেক পিছিয়ে। এই খাতে সরকারের আনুকূল্য ও যথাযথ গবেষণা দরকার।’
সরকারি আনুকূল্যের বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত উপপরিচালক নাসির উদ্দিন জানান, ‘চারাগাছ রপ্তানিকে উৎসাহিত করতে আমরা বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি। তবে এ ক্ষেত্রে রপ্তানিকারকদের আরও এগিয়ে আসতে হবে।’
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১১ ঘণ্টা আগে