বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেনাপোল স্থলবন্দরে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে ৭ লাখ ৬ হাজার ৫৬২ টন। আগের অর্থবছরের তুলনায় আমদানি কমেছে ৬ লাখ ৩১ হাজার ৩৩০ টন এবং রপ্তানি কমেছে ৭৫ হাজার ২৩২ টন। বন্দরের ব্যবসায়ীরা এই ঘাটতির জন্য ভারত ও বাংলাদেশের একের পর এক পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞাকে দায়ী করেছেন। তাঁদের ভাষায়, এই অচলাবস্থা চলতে থাকলে দুই দেশের মধ্যে স্থলবাণিজ্যে ধস নামবে।
বন্দরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বেনাপোল দিয়ে ভারত থেকে পণ্য আমদানি হয়েছিল ২১ লাখ ৩০ হাজার ২২৮ টন। অথচ ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ১৪ লাখ ৯৮ হাজার ৮৯৮ টনে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৬৭২ টন, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেমে এসেছে ৩ লাখ ৮১ হাজার ৪৪০ টনে।
এ বিষয়ে বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা বাণিজ্য কার্যক্রমে বড় ধাক্কা দিয়েছে। এতে শুধু সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে না, ব্যবসায়ীরাও পড়ছেন মারাত্মক ক্ষতিতে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজ্জোহা সেলিম বলেন, নিষেধাজ্ঞায় দুই দেশের ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এই অচলাবস্থা থেকে বের হতে হলে দুই দেশের সরকারের উচ্চপর্যায়ের উদ্যোগ দরকার।
বাণিজ্য-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একাধিকবার পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এর ফলে দুই দেশের স্থলবাণিজ্য কার্যত থমকে গেছে। ভারত সরকার ৮ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশি পণ্য তৃতীয় দেশে আকাশপথে রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এরপর ১৭ মে থেকে তৈরি পোশাক, তুলা ও সুতির বর্জ্য, প্লাস্টিক কাঠের আসবাব এবং ফলজাতীয় পণ্য রপ্তানিও বন্ধ করে দেয়। সর্বশেষ ২৬ জুন থেকে ভারত পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বন্ধ করেছে। অন্যদিকে দেশীয় শিল্প রক্ষার অজুহাতে বাংলাদেশ সরকার ভারত থেকে স্থলপথে সুতা আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়, যা তৈরি পোশাক খাতের জন্য নতুন সংকট সৃষ্টি করেছে।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন বলেন, অপ্রয়োজনীয় অনেক পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সরকারের। এ ছাড়া ভারত সরকারও বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি বন্ধ করেছে। ফলে আমদানি-রপ্তানি দুটিতেই চাপ দেখা দিয়েছে। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ভারত থেকে এসেছে ৪৮৬ ট্রাক পণ্য, আর বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয়েছে মাত্র ৭৬ ট্রাক।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বেনাপোল স্থলবন্দরে বাণিজ্য ঘাটতি বেড়েছে ৭ লাখ ৬ হাজার ৫৬২ টন। আগের অর্থবছরের তুলনায় আমদানি কমেছে ৬ লাখ ৩১ হাজার ৩৩০ টন এবং রপ্তানি কমেছে ৭৫ হাজার ২৩২ টন। বন্দরের ব্যবসায়ীরা এই ঘাটতির জন্য ভারত ও বাংলাদেশের একের পর এক পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞাকে দায়ী করেছেন। তাঁদের ভাষায়, এই অচলাবস্থা চলতে থাকলে দুই দেশের মধ্যে স্থলবাণিজ্যে ধস নামবে।
বন্দরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বেনাপোল দিয়ে ভারত থেকে পণ্য আমদানি হয়েছিল ২১ লাখ ৩০ হাজার ২২৮ টন। অথচ ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ১৪ লাখ ৯৮ হাজার ৮৯৮ টনে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৬৭২ টন, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেমে এসেছে ৩ লাখ ৮১ হাজার ৪৪০ টনে।
এ বিষয়ে বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক বলেন, একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা বাণিজ্য কার্যক্রমে বড় ধাক্কা দিয়েছে। এতে শুধু সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে না, ব্যবসায়ীরাও পড়ছেন মারাত্মক ক্ষতিতে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজ্জোহা সেলিম বলেন, নিষেধাজ্ঞায় দুই দেশের ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এই অচলাবস্থা থেকে বের হতে হলে দুই দেশের সরকারের উচ্চপর্যায়ের উদ্যোগ দরকার।
বাণিজ্য-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একাধিকবার পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এর ফলে দুই দেশের স্থলবাণিজ্য কার্যত থমকে গেছে। ভারত সরকার ৮ এপ্রিল থেকে বাংলাদেশি পণ্য তৃতীয় দেশে আকাশপথে রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এরপর ১৭ মে থেকে তৈরি পোশাক, তুলা ও সুতির বর্জ্য, প্লাস্টিক কাঠের আসবাব এবং ফলজাতীয় পণ্য রপ্তানিও বন্ধ করে দেয়। সর্বশেষ ২৬ জুন থেকে ভারত পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বন্ধ করেছে। অন্যদিকে দেশীয় শিল্প রক্ষার অজুহাতে বাংলাদেশ সরকার ভারত থেকে স্থলপথে সুতা আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়, যা তৈরি পোশাক খাতের জন্য নতুন সংকট সৃষ্টি করেছে।
বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন বলেন, অপ্রয়োজনীয় অনেক পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সরকারের। এ ছাড়া ভারত সরকারও বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি বন্ধ করেছে। ফলে আমদানি-রপ্তানি দুটিতেই চাপ দেখা দিয়েছে। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ভারত থেকে এসেছে ৪৮৬ ট্রাক পণ্য, আর বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয়েছে মাত্র ৭৬ ট্রাক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ভোক্তা মূল্যসূচক প্রকাশের আগে আজ মঙ্গলবার বিশ্বের বেশির ভাগ শেয়ারবাজার ঊর্ধ্বমুখী ছিল এবং ডলারের মান কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। একই সময়ে চীনের প্রত্যাশিত হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির তথ্য বাজারে আস্থা জোগায়।
২৮ মিনিট আগে১৭টি বিরল খনিজের বাজারে প্রতিযোগিতা করতে পশ্চিমা বিশ্বের খনিজ খননকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘদিন ধরে একটি আলাদা মূল্য নির্ধারণ ব্যবস্থার দাবি জানিয়ে আসছে। এই ১৭ বিরল খনিজ ড্রোন, যুদ্ধবিমান, বৈদ্যুতিক যানবাহনের মোটর ও উইন্ড টারবাইনে ব্যবহৃত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেকার্টআপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফুয়াদ আরেফিন বলেন, ‘আমরা সব সময়ই চেষ্টা করি আমাদের গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা ও অভিজ্ঞতা দেওয়ার। “জুলাই জ্যাকপট” ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা সেই অভিজ্ঞতাকে আরও উৎসবমুখর এবং উপভোগ্য করে তুলতে চাচ্ছি, যাতে প্রতিটি কেনাকাটায় থাকে বাড়তি এক খুশির অনুভব।’
৪ ঘণ্টা আগেউড়োজাহাজে ব্যবহৃত জ্বালানি জেট ফুয়েলের দাম আবারও বাড়িয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অভ্যন্তরীণ রুটে প্রতি লিটার জেট ফুয়েলের দাম ৯৩ টাকা ৫৭ পয়সা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ২ পয়সায়। আন্তর্জাতিক রুটে প্রতি লিটারের দাম ৬০ মার্কিন সেন্ট থেকে বাড়িয়ে ৬৪ সেন্ট...
৫ ঘণ্টা আগে