চীনের দ্বিতীয় বৃহত্তম আবাসন কোম্পানি চায়না এভারগ্রান্ডেকে ব্যবসায় বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে হংকংয়ের হাইকোর্ট। এমন এক সময়ে এই আদেশ দেওয়া হলো, যখন ঋণ সংকটের কারণে ধুঁকতে থাকা চীনা আবাসন খাত নিয়ে চিন্তিত। সম্ভবত চীনা নীতিনির্ধারকেরা এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্যই এমন কড়া পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে ঋণগ্রস্ত আবাসন কোম্পানি এভারগ্রান্ডের ৩০০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি দায় আছে। প্রতিষ্ঠানটি বন্ড পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ার পর এবং বিগত দুই বছরেও সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েক দফায় আদালতে শুনানির পর হংকং হাইকোর্টের বিচারপতি লিন্ডা চ্যান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় বন্ধ করার নির্দেশ দেন।
স্থানীয় সময় আজ সোমবার এক রায়ে লিন্ডা চ্যান বলেন, ‘আদালতের জন্য এই বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে।’ তবে এই বিষয়ে তিনি এখনো পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেননি।
এই রায়ের পর এভারগ্রান্ডের প্রধান নির্বাহী সিউ শন চীনা গণমাধ্যমকে বলেছেন, আদালতের এই আদেশের পরও যেসব প্রকল্পের কাজ চলমান, সেগুলো গ্রাহকদের কাছে বিতরণের বিষয়টি নিশ্চিত করবে তাঁর কোম্পানি। তিনি আরও বলেছেন, হংকং হাইকোর্টের এই আদেশ দেশের ভেতরে ও বাইরে এভারগ্রান্ডের অন্যান্য যেসব ইউনিট আছে সেগুলোর কার্যক্রমকে প্রভাবিত করবে না।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এভারগ্রান্ডের মোট সম্পদ ২৪০ বিলিয়ন ডলার অথচ প্রতিষ্ঠানটির দায়ই আছে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০২১ সাল থেকেই এই প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কায় ছিল। পরে দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রেরও সহায়তা চেয়েছিল। বিশ্লেষকেরা বলছেন, হংকং হাইকোর্টের এই রায় চীনের শেয়ার বাজার ও আবাসন খাতকে আরও বড় ধাক্কা দেবে।
চীনের দ্বিতীয় বৃহত্তম আবাসন কোম্পানি চায়না এভারগ্রান্ডেকে ব্যবসায় বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছে হংকংয়ের হাইকোর্ট। এমন এক সময়ে এই আদেশ দেওয়া হলো, যখন ঋণ সংকটের কারণে ধুঁকতে থাকা চীনা আবাসন খাত নিয়ে চিন্তিত। সম্ভবত চীনা নীতিনির্ধারকেরা এই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্যই এমন কড়া পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে ঋণগ্রস্ত আবাসন কোম্পানি এভারগ্রান্ডের ৩০০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি দায় আছে। প্রতিষ্ঠানটি বন্ড পরিশোধে ব্যর্থ হওয়ার পর এবং বিগত দুই বছরেও সংকট কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েক দফায় আদালতে শুনানির পর হংকং হাইকোর্টের বিচারপতি লিন্ডা চ্যান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসায় বন্ধ করার নির্দেশ দেন।
স্থানীয় সময় আজ সোমবার এক রায়ে লিন্ডা চ্যান বলেন, ‘আদালতের জন্য এই বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে।’ তবে এই বিষয়ে তিনি এখনো পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেননি।
এই রায়ের পর এভারগ্রান্ডের প্রধান নির্বাহী সিউ শন চীনা গণমাধ্যমকে বলেছেন, আদালতের এই আদেশের পরও যেসব প্রকল্পের কাজ চলমান, সেগুলো গ্রাহকদের কাছে বিতরণের বিষয়টি নিশ্চিত করবে তাঁর কোম্পানি। তিনি আরও বলেছেন, হংকং হাইকোর্টের এই আদেশ দেশের ভেতরে ও বাইরে এভারগ্রান্ডের অন্যান্য যেসব ইউনিট আছে সেগুলোর কার্যক্রমকে প্রভাবিত করবে না।
রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, এভারগ্রান্ডের মোট সম্পদ ২৪০ বিলিয়ন ডলার অথচ প্রতিষ্ঠানটির দায়ই আছে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০২১ সাল থেকেই এই প্রতিষ্ঠানটি দেউলিয়া হওয়ার আশঙ্কায় ছিল। পরে দেউলিয়া হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রেরও সহায়তা চেয়েছিল। বিশ্লেষকেরা বলছেন, হংকং হাইকোর্টের এই রায় চীনের শেয়ার বাজার ও আবাসন খাতকে আরও বড় ধাক্কা দেবে।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১৮ মিনিট আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
৩৬ মিনিট আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
১ ঘণ্টা আগে