ভারতের অর্থনীতি দ্রুত বাড়তে থাকলেও বিশ্ববাণিজ্যে দেশটির অংশ আশানুরূপ বাড়ছে না। বিশ্বব্যাংক বলছে, দেশটি রপ্তানিমুখী উৎপাদনে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের মতো কম খরচে উৎপাদনকারী দেশগুলোর তুলনায় পিছিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে পোশাক, চামড়া, টেক্সটাইল ও ফুটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বব্যাংক গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিগত দশকে ভারতের মোট দেশজ পণ্য তথা জিডিপির আকার বাড়লেও ভারতের পণ্য ও পরিষেবার বাণিজ্য ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। যেমন—পোশাক, চামড়া, টেক্সটাইল ও ফুটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে ভারতের হিস্যা ২০০২ সালে ছিল দশমিক ৯ শতাংশ। ২০১৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৫ শতাংশে। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের মতে, ২০২২ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৫ শতাংশে। বিপরীতে, ২০২২ সালে এই পণ্যগুলোর বৈশ্বিক রপ্তানিতে বাংলাদেশের হিস্যা ছিল ৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ভিয়েতনামের ছিল ৫ দশমিক ৯ শতাংশ।
রপ্তানি বাড়ানোর জন্য এবং চীনের শ্রমঘন উৎপাদন থেকে দূরে সরে যাওয়া থেকে সুবিধা আদায়ের জন্য ভারতকে বাণিজ্য খরচ কমাতে হবে, শুল্ক এবং অশুল্ক বাধা কমাতে হবে এবং বাণিজ্য চুক্তি সংশোধন করতে হবে বলে পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ নোরা দিহেল নয়াদিল্লিতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এগুলো এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ভারত মনোযোগ দিতে পারে।’
ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উচ্চাকাঙ্ক্ষা হলো ভারতকে একটি উৎপাদনকেন্দ্রে পরিণত করা। কারণ বৈশ্বিক উৎপাদন কোম্পানিগুলো চীন থেকে তাদের সরবরাহ শৃঙ্খল সরিয়ে নিতে চায়। ইলেকট্রনিকস ও চিপ তৈরির মতো শিল্পে বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে মোদির সরকার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ভর্তুকি দিচ্ছে।
ভারতের রপ্তানি খাতে ক্রমবর্ধমান পুঁজির বিনিয়োগ বাড়লেও তা দেশটির লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থানে অক্ষম। তবে তার পরও বিশ্বব্যাংক অনুমান করেছে যে, রপ্তানি সম্পর্কিত প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থানের বেকারত্ব ২০১২ সালে সাড়ে ৯ শতাংশ থাকলেও ২০২০ সালে তা সাড়ে ৬ শতাংশে নেমে এসেছে।
ভারতের অর্থনীতি দ্রুত বাড়তে থাকলেও বিশ্ববাণিজ্যে দেশটির অংশ আশানুরূপ বাড়ছে না। বিশ্বব্যাংক বলছে, দেশটি রপ্তানিমুখী উৎপাদনে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের মতো কম খরচে উৎপাদনকারী দেশগুলোর তুলনায় পিছিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে পোশাক, চামড়া, টেক্সটাইল ও ফুটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বব্যাংক গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলেছে, বিগত দশকে ভারতের মোট দেশজ পণ্য তথা জিডিপির আকার বাড়লেও ভারতের পণ্য ও পরিষেবার বাণিজ্য ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। যেমন—পোশাক, চামড়া, টেক্সটাইল ও ফুটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে ভারতের হিস্যা ২০০২ সালে ছিল দশমিক ৯ শতাংশ। ২০১৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৫ শতাংশে। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের মতে, ২০২২ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৫ শতাংশে। বিপরীতে, ২০২২ সালে এই পণ্যগুলোর বৈশ্বিক রপ্তানিতে বাংলাদেশের হিস্যা ছিল ৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ভিয়েতনামের ছিল ৫ দশমিক ৯ শতাংশ।
রপ্তানি বাড়ানোর জন্য এবং চীনের শ্রমঘন উৎপাদন থেকে দূরে সরে যাওয়া থেকে সুবিধা আদায়ের জন্য ভারতকে বাণিজ্য খরচ কমাতে হবে, শুল্ক এবং অশুল্ক বাধা কমাতে হবে এবং বাণিজ্য চুক্তি সংশোধন করতে হবে বলে পরামর্শ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ নোরা দিহেল নয়াদিল্লিতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এগুলো এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ভারত মনোযোগ দিতে পারে।’
ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উচ্চাকাঙ্ক্ষা হলো ভারতকে একটি উৎপাদনকেন্দ্রে পরিণত করা। কারণ বৈশ্বিক উৎপাদন কোম্পানিগুলো চীন থেকে তাদের সরবরাহ শৃঙ্খল সরিয়ে নিতে চায়। ইলেকট্রনিকস ও চিপ তৈরির মতো শিল্পে বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে মোদির সরকার বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ভর্তুকি দিচ্ছে।
ভারতের রপ্তানি খাতে ক্রমবর্ধমান পুঁজির বিনিয়োগ বাড়লেও তা দেশটির লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থানে অক্ষম। তবে তার পরও বিশ্বব্যাংক অনুমান করেছে যে, রপ্তানি সম্পর্কিত প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থানের বেকারত্ব ২০১২ সালে সাড়ে ৯ শতাংশ থাকলেও ২০২০ সালে তা সাড়ে ৬ শতাংশে নেমে এসেছে।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১৬ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১৯ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
১ দিন আগে