নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বৈঠকে অংশ নেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম।
চীনা প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল ও ডিএসইর পরিচালক ওয়াং হাই। তাঁর সঙ্গে ছিলেন শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের আইটি বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার লিন লিন ও জেং চ্যাও, লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার জিয়ান যি এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার হৌ লিংইউ।
বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘চীনের স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু কৌশলগত নয়, এটি বন্ধুত্বপূর্ণও। এ সম্পর্ককে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখি। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে উভয় পক্ষের জন্য সুফল বয়ে আনা সম্ভব।’
বিএসইসি চেয়ারম্যান ডিএসই ও শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের মধ্যে একটি ‘কম্প্রিহেনসিভ গ্যাপ অ্যানালাইসিস’ পরিচালনার আহ্বান জানান। বিশেষ করে আইটি অবকাঠামো, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় এবং নতুন পণ্য উন্নয়নের ক্ষেত্রে যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
ওয়াং হাই বলেন, ‘বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগের জন্য অনুকূল পরিবেশ রয়েছে, এবং উভয় দেশের পুঁজিবাজার-সংক্রান্ত টিমগুলো আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে। ডিএসই যদি ক্রস বর্ডার রোড শোর আয়োজন করে, তাহলে শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত।’
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বৈঠকে অংশ নেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ, কমিশনার মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম।
চীনা প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল ও ডিএসইর পরিচালক ওয়াং হাই। তাঁর সঙ্গে ছিলেন শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের আইটি বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার লিন লিন ও জেং চ্যাও, লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার জিয়ান যি এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার হৌ লিংইউ।
বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘চীনের স্টক এক্সচেঞ্জগুলোর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক শুধু কৌশলগত নয়, এটি বন্ধুত্বপূর্ণও। এ সম্পর্ককে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখি। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে উভয় পক্ষের জন্য সুফল বয়ে আনা সম্ভব।’
বিএসইসি চেয়ারম্যান ডিএসই ও শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জের মধ্যে একটি ‘কম্প্রিহেনসিভ গ্যাপ অ্যানালাইসিস’ পরিচালনার আহ্বান জানান। বিশেষ করে আইটি অবকাঠামো, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, অংশীজনদের সঙ্গে সমন্বয় এবং নতুন পণ্য উন্নয়নের ক্ষেত্রে যৌথ উদ্যোগ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
ওয়াং হাই বলেন, ‘বাংলাদেশে চীনের বিনিয়োগের জন্য অনুকূল পরিবেশ রয়েছে, এবং উভয় দেশের পুঁজিবাজার-সংক্রান্ত টিমগুলো আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে। ডিএসই যদি ক্রস বর্ডার রোড শোর আয়োজন করে, তাহলে শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত।’
চলতি বছরের মার্চ শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ রেকর্ড ছাড়িয়েছে। মার্চ প্রান্তিকে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ২৪ দশমিক ২৩ শতাংশ। জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে সাড়ে ৭৪ হাজার কোটি টাকা। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ ত
৩ ঘণ্টা আগেপাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে দেশ-বিদেশে মামলা করবে সরকার। চাইলে এখনই আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড আহসান এইচ মনসুর। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ডরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেপাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, সোশ্যাল ইসলামী ও এক্সিম ব্যাংক একীভূত করার সরকারি ঘোষণার পরই আর্থিক অস্থিরতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ৯২ লাখ গ্রাহক ও ১৫ হাজার কর্মীর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক, সন্দেহ এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা। গ্রাহকদের
১৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের পাহাড় যেন ঈদের ছুটির ক্লান্তি ভেঙে আরও উঁচু হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে ৩২-৩৩ হাজার টিইউস কনটেইনার জমা থাকে, সেখানে ১৪ জুন সকাল পর্যন্ত জমা হয়েছে ৪২ হাজার ৪০০টি। এর মধ্যে ৩৯ হাজার ১৯টি পুরো ভর্তি (এফসিএল), বাকিগুলো আংশিক ভর্তি (এলসিএল)। বন্দরের ৫৩ হাজার ৫১৮ টিইউস
১৩ ঘণ্টা আগে