আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
এসব তথ্য উঠে এসেছে এনবিআরের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে। সম্প্রতি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এনবিআরের দাবি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে তাদের খরচ কম।
তবে রাজস্ব আদায়ে ব্যয়ের সরকারি এই পরিসংখ্যানে আত্মতুষ্টির কিছু নেই বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে রাজস্ব আদায়ে ব্যয় কম হলেও দুর্নীতির আর্থিক হিসাব অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে ব্যয় অনেক বেশি দাঁড়াবে।
এনবিআরের দাবির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কত টাকার দুর্নীতি, সেটার হিসাব করতে পারলে বোঝা যেত আসলে খরচ কত হয়। রাজস্ব খাতে দুর্নীতির অস্তিত্ব রয়েছে। ফলে এই খরচের হিসাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশের কিছু নেই।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৫ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে শুল্ক অফিস, ব্রাসেলস, পুরস্কার, ব্যান্ডরোল, স্ট্যাম্প মুদ্রণসহ মোট প্রশাসনিক ব্যয় হয় ৯৮২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ে ব্যয় হয় ৩০ পয়সা।
ওই অর্থবছরে এনবিআর প্রত্যক্ষ কর আদায় করে ১ লাখ ৮ হাজার ২০৪ কোটি ৯ লাখ টাকা। এ জন্য ব্যয় হয় ১৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা আদায়ের বিপরীতে খরচ ১৭ পয়সা। অন্যদিকে পরোক্ষ কর আদায় হয় ২ লাখ ২০ হাজার ৬৮১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ টাকা আদায়ে খরচ হয় ১৮ পয়সা।
২০২২-২৩ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল ৯০ লাখ ২ হাজার ৪৭৫ জন। যার মধ্যে কোম্পানি শ্রেণির করদাতার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮৬৩।
এনবিআর বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে চ্যালেঞ্জ ছিল ২২টি। এর মধ্যে ৫টি বাহ্যিক এবং ১৭টি অভ্যন্তরীণ। বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল রিজার্ভের স্বল্প প্রবাহ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পণ্যমূল্য হ্রাস-বৃদ্ধিজনিত অস্থিরতা, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণার প্রবণতা, আন্তসংস্থা সমন্বয় ও সহযোগিতার অভাব এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা ও স্বেচ্ছা পরিপালনের অভাব।
অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল পর্যাপ্ত অটোমেশনের সীমাবদ্ধতা, প্রশিক্ষক ও পর্যাপ্ত মানবসম্পদের অপ্রতুলতা, সঠিক ও যথাযথভাবে কর নির্ধারণ, ভৌত অবকাঠামো ও লজিস্টিকস সীমাবদ্ধতা, আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অপর্যাপ্ত প্রয়োগ, আধুনিক পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিটের স্বল্প প্রয়োগ, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা ইত্যাদি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ২০২৪-এর তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালিসহ ওইসিডিভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ের গড় ব্যয় প্রতি ১০০ টাকায় ৭০ পয়সা। অন্যদিকে ওইসিডি এবং ইন্টার-আমেরিকান সেন্টার অব ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসের (সিআইএটি) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ে গড় খরচ প্রতি ১০০ টাকায় ৯৬ পয়সা। ভারতে এই ব্যয় ১৮ পয়সা।
এনবিআরের গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিভাগের মহাপরিচালক অরুণ কুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ে আমাদের খরচ আসলেই অনেক কম। অন্যান্য দেশে খরচ কেন বেশি হয়, আমি জানি না। হতে পারে সেসব দেশে কর্মকর্তাদের বেতন বেশি। ইউরোপীয় দেশে রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তাদের বেতন আমাদের চেয়ে ৫ গুণ বেশি। এখানেই খরচের পার্থক্য হয়। ভারতের একজন সহকারী কমিশনার আমাদের দেশের ওই পদের কর্মকর্তার চেয়ে দ্বিগুণ বেতন পান।’ তিনি বলেন, রাজস্ব আদায়ে দুর্নীতি আছে, সেটা হিসাব করা গেলে খরচ বাড়ত, এটা যৌক্তিক। কিন্তু কোনো সম্ভাব্য ঘুষের হিসাব দিয়ে তো তথ্য বানানো যায় না। এটা অনুমিত বিষয়।
র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অন্য দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বেশি। রাজস্ব আদায় বেশি। সে জন্য খরচ বেশি হতে পারে। তাই তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আদায়ের খরচের তুলনা করলে চলবে না। তিনি বলেন, ‘ভারতের কর-জিডিপি অনুপাত ১৯ শতাংশ। আমাদের সাড়ে ৭ শতাংশের মতো। ফলে রাজস্ব আদায় তাদের মতো হচ্ছে না।’
কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
এসব তথ্য উঠে এসেছে এনবিআরের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে। সম্প্রতি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এনবিআরের দাবি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে তাদের খরচ কম।
তবে রাজস্ব আদায়ে ব্যয়ের সরকারি এই পরিসংখ্যানে আত্মতুষ্টির কিছু নেই বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে রাজস্ব আদায়ে ব্যয় কম হলেও দুর্নীতির আর্থিক হিসাব অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে ব্যয় অনেক বেশি দাঁড়াবে।
এনবিআরের দাবির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কত টাকার দুর্নীতি, সেটার হিসাব করতে পারলে বোঝা যেত আসলে খরচ কত হয়। রাজস্ব খাতে দুর্নীতির অস্তিত্ব রয়েছে। ফলে এই খরচের হিসাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশের কিছু নেই।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৫ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে শুল্ক অফিস, ব্রাসেলস, পুরস্কার, ব্যান্ডরোল, স্ট্যাম্প মুদ্রণসহ মোট প্রশাসনিক ব্যয় হয় ৯৮২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ে ব্যয় হয় ৩০ পয়সা।
ওই অর্থবছরে এনবিআর প্রত্যক্ষ কর আদায় করে ১ লাখ ৮ হাজার ২০৪ কোটি ৯ লাখ টাকা। এ জন্য ব্যয় হয় ১৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা আদায়ের বিপরীতে খরচ ১৭ পয়সা। অন্যদিকে পরোক্ষ কর আদায় হয় ২ লাখ ২০ হাজার ৬৮১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ টাকা আদায়ে খরচ হয় ১৮ পয়সা।
২০২২-২৩ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল ৯০ লাখ ২ হাজার ৪৭৫ জন। যার মধ্যে কোম্পানি শ্রেণির করদাতার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮৬৩।
এনবিআর বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে চ্যালেঞ্জ ছিল ২২টি। এর মধ্যে ৫টি বাহ্যিক এবং ১৭টি অভ্যন্তরীণ। বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল রিজার্ভের স্বল্প প্রবাহ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পণ্যমূল্য হ্রাস-বৃদ্ধিজনিত অস্থিরতা, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণার প্রবণতা, আন্তসংস্থা সমন্বয় ও সহযোগিতার অভাব এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা ও স্বেচ্ছা পরিপালনের অভাব।
অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল পর্যাপ্ত অটোমেশনের সীমাবদ্ধতা, প্রশিক্ষক ও পর্যাপ্ত মানবসম্পদের অপ্রতুলতা, সঠিক ও যথাযথভাবে কর নির্ধারণ, ভৌত অবকাঠামো ও লজিস্টিকস সীমাবদ্ধতা, আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অপর্যাপ্ত প্রয়োগ, আধুনিক পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিটের স্বল্প প্রয়োগ, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা ইত্যাদি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ২০২৪-এর তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালিসহ ওইসিডিভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ের গড় ব্যয় প্রতি ১০০ টাকায় ৭০ পয়সা। অন্যদিকে ওইসিডি এবং ইন্টার-আমেরিকান সেন্টার অব ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসের (সিআইএটি) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ে গড় খরচ প্রতি ১০০ টাকায় ৯৬ পয়সা। ভারতে এই ব্যয় ১৮ পয়সা।
এনবিআরের গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিভাগের মহাপরিচালক অরুণ কুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ে আমাদের খরচ আসলেই অনেক কম। অন্যান্য দেশে খরচ কেন বেশি হয়, আমি জানি না। হতে পারে সেসব দেশে কর্মকর্তাদের বেতন বেশি। ইউরোপীয় দেশে রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তাদের বেতন আমাদের চেয়ে ৫ গুণ বেশি। এখানেই খরচের পার্থক্য হয়। ভারতের একজন সহকারী কমিশনার আমাদের দেশের ওই পদের কর্মকর্তার চেয়ে দ্বিগুণ বেতন পান।’ তিনি বলেন, রাজস্ব আদায়ে দুর্নীতি আছে, সেটা হিসাব করা গেলে খরচ বাড়ত, এটা যৌক্তিক। কিন্তু কোনো সম্ভাব্য ঘুষের হিসাব দিয়ে তো তথ্য বানানো যায় না। এটা অনুমিত বিষয়।
র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অন্য দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বেশি। রাজস্ব আদায় বেশি। সে জন্য খরচ বেশি হতে পারে। তাই তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আদায়ের খরচের তুলনা করলে চলবে না। তিনি বলেন, ‘ভারতের কর-জিডিপি অনুপাত ১৯ শতাংশ। আমাদের সাড়ে ৭ শতাংশের মতো। ফলে রাজস্ব আদায় তাদের মতো হচ্ছে না।’
দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে ঘাটতির চাপ কিছুটা কমেছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে—এই ১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৯৩৮ কোটি মার্কিন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২ হাজার ২২ কোটি ডলার। সেই হিসাবে এক বছরে বাণিজ্য ঘাটতি কমেছে ৮৪ কোটি ডলার বা ৪ দশমিক ১৭ শতাংশ।
১২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ভালুকার ক্রাউন ফ্যাশন অ্যাপারেলস গত অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি করেছে তাদের তৈরি ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার পণ্য। তবে মার্কিন প্রশাসনের আরোপ করা ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্কে ছাড় না পাওয়া গেলে এ বছর রপ্তানির এই অঙ্ক ধরে রাখা যাবে কি না, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।
১৩ ঘণ্টা আগেপরিবেশবান্ধব জ্বালানি প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনী অবদানের জন্য ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ইউপিজিডিসিএল) ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করেছে।
১৬ ঘণ্টা আগেঘটনার সূত্রপাত ঘটে গত বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই)। সেদিন কর্নেল ইভান ভোরোনিচ কিয়েভের একটি গাড়ি পার্কিংয়ে দিনের আলোতেই অজ্ঞাতনামা এক হামলাকারীর গুলিতে নিহত হন। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, কিয়েভের দক্ষিণাঞ্চলীয় হোলোসিইভস্কি জেলায় সকাল ৯টার কিছু পর একটি ভবন থেকে বের হওয়ার সময় এক ব্যক্তি ভোরোনিচের দিকে দৌড়ে আ
১৭ ঘণ্টা আগে