নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য নতুন গাড়ি কেনা বন্ধের সিদ্ধান্ত থাকলেও নির্বাচনের আগে সেই অবস্থান থেকে সরে এল সরকার। এখন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা গাড়ি কেনার সুযোগ তো পেলেনই, তার সঙ্গে গাড়ির কেনার বরাদ্দও বাড়ানো হয়েছে ৫৪ শতাংশ।
ফলে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা এখন রেজিস্ট্রেশন, শুল্ক-করসহ ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকায় গাড়ি কিনতে পারবেন। এত দিন গাড়ির সর্বোচ্চ বাজেট ছিল ৯৪ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে গত সোমবার অর্থ বিভাগ নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। এতে সরকারি সব ধরনের যানবাহনের নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, সরকারের গ্রেড ১ ও ২ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকায় ২ হাজার ৭০০ সিসি ইঞ্জিন ক্ষমতার জিপগাড়িতে চড়তে পারবেন। ইঞ্জিনের ক্ষমতা একই থাকলেও আগের চেয়ে গাড়ির জন্য বরাদ্দ বেড়েছে ৫১ লাখ টাকা বা ৫৪ শতাংশ। আগে এই স্তরের কর্মকর্তারা ৯৪ লাখ টাকার গাড়ি পেতেন।
গ্রেড ৩ বা তার নিম্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য কেনা যাবে ৬৫ লাখ টাকা দামের গাড়ি। এত দিন এর সীমা ছিল ৫৭ লাখ টাকা। বিভিন্ন কোম্পানির কার, জিপ, পিকআপ, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অ্যাম্বুলেন্স, কোস্টার, মিনিবাস (এসি ও নন-এসি) ও ট্রাকের বাজারদর বিবেচনা করে যানবাহনের নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর মধ্যে ৫২ লাখ টাকায় মাইক্রোবাস, ৪৫ লাখ টাকায় কার, ৫৪ লাখ টাকায় অ্যাম্বুলেন্স, এসি মিনিবাস ৭৫ লাখ টাকা, নন এসি বড় বাস ৪৬ লাখ টাকা, নন এসি মিনিবাস ৩২ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৩৮ লাখ টাকা, ডাবল কেবিন পিকআপ ৫৫ লাখ টাকা, ৫ টনের ট্রাক ৩৯ লাখ টাকা, ৩ টনের ট্রাক ৩১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং মোটরসাইকেল ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ২ জুলাই অর্থ বিভাগ এক পরিপত্রের মাধ্যমে নতুন যানবাহন কেনা বন্ধের কথা জানিয়েছিল। নতুন গাড়ি কেনা বন্ধের সিদ্ধান্তের এক মাস না যেতেই কৃচ্ছ্রসাধনের নীতি থেকে সরে এল সরকার।
সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য নতুন গাড়ি কেনা বন্ধের সিদ্ধান্ত থাকলেও নির্বাচনের আগে সেই অবস্থান থেকে সরে এল সরকার। এখন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা গাড়ি কেনার সুযোগ তো পেলেনই, তার সঙ্গে গাড়ির কেনার বরাদ্দও বাড়ানো হয়েছে ৫৪ শতাংশ।
ফলে সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা এখন রেজিস্ট্রেশন, শুল্ক-করসহ ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকায় গাড়ি কিনতে পারবেন। এত দিন গাড়ির সর্বোচ্চ বাজেট ছিল ৯৪ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে গত সোমবার অর্থ বিভাগ নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। এতে সরকারি সব ধরনের যানবাহনের নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, সরকারের গ্রেড ১ ও ২ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকায় ২ হাজার ৭০০ সিসি ইঞ্জিন ক্ষমতার জিপগাড়িতে চড়তে পারবেন। ইঞ্জিনের ক্ষমতা একই থাকলেও আগের চেয়ে গাড়ির জন্য বরাদ্দ বেড়েছে ৫১ লাখ টাকা বা ৫৪ শতাংশ। আগে এই স্তরের কর্মকর্তারা ৯৪ লাখ টাকার গাড়ি পেতেন।
গ্রেড ৩ বা তার নিম্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য কেনা যাবে ৬৫ লাখ টাকা দামের গাড়ি। এত দিন এর সীমা ছিল ৫৭ লাখ টাকা। বিভিন্ন কোম্পানির কার, জিপ, পিকআপ, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অ্যাম্বুলেন্স, কোস্টার, মিনিবাস (এসি ও নন-এসি) ও ট্রাকের বাজারদর বিবেচনা করে যানবাহনের নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর মধ্যে ৫২ লাখ টাকায় মাইক্রোবাস, ৪৫ লাখ টাকায় কার, ৫৪ লাখ টাকায় অ্যাম্বুলেন্স, এসি মিনিবাস ৭৫ লাখ টাকা, নন এসি বড় বাস ৪৬ লাখ টাকা, নন এসি মিনিবাস ৩২ লাখ টাকা, সিঙ্গেল কেবিন পিকআপ ৩৮ লাখ টাকা, ডাবল কেবিন পিকআপ ৫৫ লাখ টাকা, ৫ টনের ট্রাক ৩৯ লাখ টাকা, ৩ টনের ট্রাক ৩১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং মোটরসাইকেল ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ২ জুলাই অর্থ বিভাগ এক পরিপত্রের মাধ্যমে নতুন যানবাহন কেনা বন্ধের কথা জানিয়েছিল। নতুন গাড়ি কেনা বন্ধের সিদ্ধান্তের এক মাস না যেতেই কৃচ্ছ্রসাধনের নীতি থেকে সরে এল সরকার।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১৬ ঘণ্টা আগে