নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সয়াবিন তেল ও ডালের দাম বাড়াল রাষ্ট্রয়াত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আজ মঙ্গলবার সংস্থাটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
টিসিবি জানায়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০ টাকা করা হয়েছে। যা আগে ছিল ৫৫ টাকা। আর প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের দাম ছিল ১০০ টাকা। যা আগামীকাল বুধবার থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হবে।
তবে চিনি ও পেঁয়াজের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা এবং পেঁয়াজ ৩০ টাকায় বিক্রি হবে। ট্রাক সেল থেকে একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই কেজি করে চিনি, ডাল, তেল ও পেঁয়াজ নিতে পারবেন। তবে পেঁয়াজ একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ ৫ কেজি পর্যন্ত নিতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
টিসিবি জানায়, বাজারে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে ও সাধারণ আয়ের মানুষের সহায়তার জন্য টিসিবি কর্তৃক সারাদেশব্যাপী মহানগর, জেলা ও উপজেলায় ৪০০-৪৫০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বুধবার থেকে বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়ে আগামী ২৮ নভেম্বর (শুক্রবার ছাড়া) পর্যন্ত চলবে। ট্রাকপ্রতি দৈনিক চিনি ৪০০-৬০০ কেজি, মসুর ডাল ৩০০-৬০০ কেজি, সয়াবিন তেল ৪০০-৬০০ লিটার ও পেঁয়াজ ৫০০-১০০০ কেজি ডিলারপ্রতি বরাদ্দ করা হয়েছে।
সয়াবিন তেল ও ডালের দাম বাড়াল রাষ্ট্রয়াত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আজ মঙ্গলবার সংস্থাটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
টিসিবি জানায়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০ টাকা করা হয়েছে। যা আগে ছিল ৫৫ টাকা। আর প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের দাম ছিল ১০০ টাকা। যা আগামীকাল বুধবার থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হবে।
তবে চিনি ও পেঁয়াজের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা এবং পেঁয়াজ ৩০ টাকায় বিক্রি হবে। ট্রাক সেল থেকে একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই কেজি করে চিনি, ডাল, তেল ও পেঁয়াজ নিতে পারবেন। তবে পেঁয়াজ একজন ভোক্তা সর্বোচ্চ ৫ কেজি পর্যন্ত নিতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
টিসিবি জানায়, বাজারে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে ও সাধারণ আয়ের মানুষের সহায়তার জন্য টিসিবি কর্তৃক সারাদেশব্যাপী মহানগর, জেলা ও উপজেলায় ৪০০-৪৫০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বুধবার থেকে বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়ে আগামী ২৮ নভেম্বর (শুক্রবার ছাড়া) পর্যন্ত চলবে। ট্রাকপ্রতি দৈনিক চিনি ৪০০-৬০০ কেজি, মসুর ডাল ৩০০-৬০০ কেজি, সয়াবিন তেল ৪০০-৬০০ লিটার ও পেঁয়াজ ৫০০-১০০০ কেজি ডিলারপ্রতি বরাদ্দ করা হয়েছে।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১৩ ঘণ্টা আগে