নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বন্দরনগরী চট্টগ্রামে প্রথম মেট্রোরেলের প্রাক্-সম্ভাব্যতা যাচাই কাজে যুক্ত থাকার পর মূল প্রকল্পের নির্মাণকাজেও দক্ষিণ কোরিয়ার অংশগ্রহণ থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক পাঁচ তারকা হোটেলে ‘শোকেস কোরিয়া-২০২৩’ উপলক্ষে কোরিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সংবাদ সম্মেলনে মেট্রোরেল নির্মাণকাজে অংশগ্রহণের আগ্রহের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে প্রথম মেট্রোরেল নির্মাণে দক্ষিণ কোরিয়ার আগ্রহের কথা আবারও পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সরকার বন্দরনগরী চট্টগ্রামে মেট্রোরেল নির্মাণে করতে চাচ্ছে। আপনারা জানেন কয়েক সপ্তাহে আগে চট্টগ্রামে এমআরটি প্রকল্পের প্রাক্-সম্ভাব্যতা যাচাই কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে এবং এই প্রাক্-সম্ভাব্যতা যাচাই কাজে ইতিমধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ৭০ জন বিশেষজ্ঞ কাজ করছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার আগ্রহ আছে এই প্রকল্পে অংশগ্রহণ করার।’
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে শোকেস কোরিয়া-২০২৩ উপলক্ষে কোরিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি কর্তৃক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
লি জ্যাং-কিউন বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া চট্টগ্রামের গণপরিবহন খাতে পরিবর্তন আনার জন্য সবচেয়ে ভালো পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া এই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে ইতিমধ্যে অংশগ্রহণ করেছে এবং আমাদের ব্যাপক আগ্রহ আছে এই প্রকল্পের মূল কাজে সম্পৃক্ত হওয়ার। আপনারা কিছুদিনের মধ্যে দেখতে পাবেন দক্ষিণ কোরিয়া চট্টগ্রামের এই মেট্রোরেল প্রকল্পে অংশগ্রহণ করছে কি না।’
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘চট্টগ্রামের গণপরিবহন খাতে উন্নয়নের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার আগ্রহের কথা আমরা ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছি। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে এবং কাজ সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বাংলাদেশেরও আগ্রহ আছে।’
বাংলাদেশে বড় ভোক্তা বাজার আছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, সংগত কারণে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ব্যবসা করে লাভবান হতে চাচ্ছে এবং বিনিয়োগ করছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য উদ্ধৃত করে রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বলেন, এই দেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ ক্রমাগত হারে বাড়ছে; বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এর অবস্থান ষষ্ঠ।
লি জ্যাং-কিউন বলেন, ‘বাংলাদেশে আমাদের বিভিন্ন কোম্পানির বিনিয়োগ এরই মধ্যে ১ দশমিক ৪৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আমি লক্ষ করছি, বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। আমরা মনে করি, এই দেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ দুই দেশের জন্যই লাভজনক।’
আরও পড়ুন:
বন্দরনগরী চট্টগ্রামে প্রথম মেট্রোরেলের প্রাক্-সম্ভাব্যতা যাচাই কাজে যুক্ত থাকার পর মূল প্রকল্পের নির্মাণকাজেও দক্ষিণ কোরিয়ার অংশগ্রহণ থাকবে বলে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর এক পাঁচ তারকা হোটেলে ‘শোকেস কোরিয়া-২০২৩’ উপলক্ষে কোরিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সংবাদ সম্মেলনে মেট্রোরেল নির্মাণকাজে অংশগ্রহণের আগ্রহের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বন্দরনগরী চট্টগ্রামে প্রথম মেট্রোরেল নির্মাণে দক্ষিণ কোরিয়ার আগ্রহের কথা আবারও পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘সরকার বন্দরনগরী চট্টগ্রামে মেট্রোরেল নির্মাণে করতে চাচ্ছে। আপনারা জানেন কয়েক সপ্তাহে আগে চট্টগ্রামে এমআরটি প্রকল্পের প্রাক্-সম্ভাব্যতা যাচাই কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে এবং এই প্রাক্-সম্ভাব্যতা যাচাই কাজে ইতিমধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় ৭০ জন বিশেষজ্ঞ কাজ করছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার আগ্রহ আছে এই প্রকল্পে অংশগ্রহণ করার।’
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে শোকেস কোরিয়া-২০২৩ উপলক্ষে কোরিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি কর্তৃক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
লি জ্যাং-কিউন বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া চট্টগ্রামের গণপরিবহন খাতে পরিবর্তন আনার জন্য সবচেয়ে ভালো পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া এই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে ইতিমধ্যে অংশগ্রহণ করেছে এবং আমাদের ব্যাপক আগ্রহ আছে এই প্রকল্পের মূল কাজে সম্পৃক্ত হওয়ার। আপনারা কিছুদিনের মধ্যে দেখতে পাবেন দক্ষিণ কোরিয়া চট্টগ্রামের এই মেট্রোরেল প্রকল্পে অংশগ্রহণ করছে কি না।’
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ‘চট্টগ্রামের গণপরিবহন খাতে উন্নয়নের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার আগ্রহের কথা আমরা ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছি। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে এবং কাজ সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বাংলাদেশেরও আগ্রহ আছে।’
বাংলাদেশে বড় ভোক্তা বাজার আছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, সংগত কারণে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ব্যবসা করে লাভবান হতে চাচ্ছে এবং বিনিয়োগ করছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য উদ্ধৃত করে রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বলেন, এই দেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ ক্রমাগত হারে বাড়ছে; বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এর অবস্থান ষষ্ঠ।
লি জ্যাং-কিউন বলেন, ‘বাংলাদেশে আমাদের বিভিন্ন কোম্পানির বিনিয়োগ এরই মধ্যে ১ দশমিক ৪৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আমি লক্ষ করছি, বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ ক্রমাগতভাবে বাড়ছে। আমরা মনে করি, এই দেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ দুই দেশের জন্যই লাভজনক।’
আরও পড়ুন:
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১৬ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
২ দিন আগে