বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বাংলাদেশে বিমান চলাচল বাড়ানোসহ বিভিন্ন রুটে ফিফ্থ ফ্রিডম অধিকার পাওয়ার জন্য প্রস্তাব দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। তবে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনালের কর্মযজ্ঞ বিবেচনায় ফ্লাইটের সংখ্যা বৃদ্ধি করা সম্ভব না বলে পূর্ব নির্ধারিত হারেই ফ্লাইট চলমান রাখার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও ইউএইর মধ্যে দুই দিনের দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা শেষে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল (বেবিচক) কর্তৃপক্ষ।
বেবিচকের গণসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি সাপেক্ষে বর্ধিত কলেবরে বিমান উড্ডয়নের প্রস্তাবনা পর্যালোচনা করা হবে। তবে, ফিফ্থ ফ্রিডম অধিকারটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না মর্মে বেবিচক-এর পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, এই আলোচনায় এমিরেটস স্টেটসমূহের মধ্যে ফুজাইরাহ স্টেটের পক্ষে বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা অর্জন সাপেক্ষে ফ্লাইট বরাদ্দের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। আলোচনাটি অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে ও সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন হয়। ইউএই-এর ডেলিগেশন প্রধান জনাব সাইফ মোহম্মেদ আল সুওয়াইদি বাংলাদেশের আন্তরিক আতিথেয়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশেষ করে বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনায় কারিগরি ও পরামর্শক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান এই দু’দিনের সভায় সভাপতিত্ব করেন এবং ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলে জানান।
ইউএই-এর পক্ষে জেনারেল সিভিল অ্যাভিয়েশন অথোরিটি এবং দুবাই, শারজাহ, রাস আল খাইমাহ, ফুজাইরাহ সিভিল অ্যাভিয়েশন অথোরিটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও ইউএই এর বিভিন্ন এয়ারলাইনের প্রতিনিধিসহ মোট ২২ জন উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষে চেয়ারম্যান বেবিচকের সঙ্গে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এয়ারলাইনের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশে বিমান চলাচল বাড়ানোসহ বিভিন্ন রুটে ফিফ্থ ফ্রিডম অধিকার পাওয়ার জন্য প্রস্তাব দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। তবে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনালের কর্মযজ্ঞ বিবেচনায় ফ্লাইটের সংখ্যা বৃদ্ধি করা সম্ভব না বলে পূর্ব নির্ধারিত হারেই ফ্লাইট চলমান রাখার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও ইউএইর মধ্যে দুই দিনের দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা শেষে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল (বেবিচক) কর্তৃপক্ষ।
বেবিচকের গণসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল কামরুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি সাপেক্ষে বর্ধিত কলেবরে বিমান উড্ডয়নের প্রস্তাবনা পর্যালোচনা করা হবে। তবে, ফিফ্থ ফ্রিডম অধিকারটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না মর্মে বেবিচক-এর পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, এই আলোচনায় এমিরেটস স্টেটসমূহের মধ্যে ফুজাইরাহ স্টেটের পক্ষে বিমানবন্দরগুলোর সক্ষমতা অর্জন সাপেক্ষে ফ্লাইট বরাদ্দের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়। আলোচনাটি অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে ও সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন হয়। ইউএই-এর ডেলিগেশন প্রধান জনাব সাইফ মোহম্মেদ আল সুওয়াইদি বাংলাদেশের আন্তরিক আতিথেয়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশেষ করে বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনায় কারিগরি ও পরামর্শক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান এই দু’দিনের সভায় সভাপতিত্ব করেন এবং ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলে জানান।
ইউএই-এর পক্ষে জেনারেল সিভিল অ্যাভিয়েশন অথোরিটি এবং দুবাই, শারজাহ, রাস আল খাইমাহ, ফুজাইরাহ সিভিল অ্যাভিয়েশন অথোরিটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও ইউএই এর বিভিন্ন এয়ারলাইনের প্রতিনিধিসহ মোট ২২ জন উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষে চেয়ারম্যান বেবিচকের সঙ্গে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও বেবিচকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এয়ারলাইনের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছে অধিকাংশ আমদানিকারক। ভারত ও ভুটান থেকে প্রতি টন পাথরের আমদানি মূল্য ৩ থেকে ৫ ডলার বৃদ্ধি করায় গতকাল শনিবার সকাল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্যাসের অভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সমস্যা তৈরি হচ্ছে, যা শিল্প ও বাণিজ্যকে প্রভাবিত করছে। নতুন কূপ খননের মাধ্যমে গ্যাস উৎপাদন বাড়ালে বিদ্যুৎ ও শিল্পের সক্ষমতা বাড়বে এবং গ্যাসের মূল্য স্থিতিশীল থাকবে। ফলে অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। এ লক্ষ্যে সিলেট-১২ নম্বর কূপ, তিতাস ও কামতা ফিল্ডে চারটি উন্নয়ন কূপ খনন এ
৩ ঘণ্টা আগেছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
৪ ঘণ্টা আগেপণ্যের মান নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই), জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। এর ফলে কাজের দক্ষতা বাড়বে এবং সেবা গ্রহণ সহজ হবে।
৫ ঘণ্টা আগে