ঢাবি প্রতিনিধি

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রো অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটা অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চাকরির বাজারে প্রার্থী আছে তবে যোগ্য প্রার্থী নেই। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষার সঙ্গে শ্রমবাজারের সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাষ্ট্রচিন্তা ও গ্রন্থিক প্রকাশনীর আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে ‘গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি’ বিষয়ক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বেকারত্ব তৈরির কারখানা। আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্ডারে লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছে। যাদের কর্মের যে অনিশ্চয়তা, এই অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য আমাদের পলিসি নতুন করে সাজাতে হবে এবং শিক্ষায় বিনিয়োগ করতে হবে। আমাদের শিক্ষা এবং দক্ষতাকে আমাদের টেকসই উন্নয়নের কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে যে কলেজগুলো আছে যে বিষয়গুলোর শ্রমবাজারে চাহিদা কম সে বিষয়গুলোকে কনসেনট্রেট করে, শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন যে বিষয়গুলো আছে সেই বিষয়গুলোর জন্য একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্ব দিতে পারে যাতে করে বিষয়গুলো একটা শ্রম ক্ষমতা রূপান্তরে ভূমিকা রাখে।’
একাডেমিক পড়াশোনা শেষের পর বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে শুধু ডাক্তারদের ইন্টার্নশিপ দেওয়া হয়, অন্য কাউকে দেওয়া হয় না। এখন সময় এসেছে আমাদের বেকারদের গণ ইন্টার্নশিপ দেওয়ার। অন্তত ছয় মাস ছাত্রদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্টে রাখা, যাতে তাদের সঙ্গে শ্রমবাজারের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।
গ্রামীণ খাতগুলোতে বিদ্যমান কর্মী সংকটের সমাধান সূত্র বলতে গিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘মাইক্রো ইকোনমিকসের দৃষ্টিতে যদি আমরা আমাদের গ্রামীণ খাত গুলোকে দেখি, সেখানে অনেক কর্মী সংকটে ভোগে। আপনারা জেলা, বিভাগ কিংবা উপজেলা হসপিটালগুলোতে দেখবেন যে নার্স ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের অভাব আছে। আজ ঢাকা শহর বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নগর। যেখানে মাথাপিছু ১০ হাজার জনে একজনও পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাই। তাই, এই খাতগুলোতে কর্মসংস্থান যে অভাব আছে তা পূরণের মাধ্যমে এ দেশের বেকারত্ব নিরসন সম্ভব।’
লেখক সহুল আহমেদের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে আরও বক্তব্য দেন লেখক ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ এবং গবেষক নিয়াজ আসাদুল্লাহ।

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রো অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটা অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চাকরির বাজারে প্রার্থী আছে তবে যোগ্য প্রার্থী নেই। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষার সঙ্গে শ্রমবাজারের সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাষ্ট্রচিন্তা ও গ্রন্থিক প্রকাশনীর আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে ‘গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি’ বিষয়ক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বেকারত্ব তৈরির কারখানা। আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্ডারে লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছে। যাদের কর্মের যে অনিশ্চয়তা, এই অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য আমাদের পলিসি নতুন করে সাজাতে হবে এবং শিক্ষায় বিনিয়োগ করতে হবে। আমাদের শিক্ষা এবং দক্ষতাকে আমাদের টেকসই উন্নয়নের কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে যে কলেজগুলো আছে যে বিষয়গুলোর শ্রমবাজারে চাহিদা কম সে বিষয়গুলোকে কনসেনট্রেট করে, শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন যে বিষয়গুলো আছে সেই বিষয়গুলোর জন্য একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্ব দিতে পারে যাতে করে বিষয়গুলো একটা শ্রম ক্ষমতা রূপান্তরে ভূমিকা রাখে।’
একাডেমিক পড়াশোনা শেষের পর বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে শুধু ডাক্তারদের ইন্টার্নশিপ দেওয়া হয়, অন্য কাউকে দেওয়া হয় না। এখন সময় এসেছে আমাদের বেকারদের গণ ইন্টার্নশিপ দেওয়ার। অন্তত ছয় মাস ছাত্রদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্টে রাখা, যাতে তাদের সঙ্গে শ্রমবাজারের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।
গ্রামীণ খাতগুলোতে বিদ্যমান কর্মী সংকটের সমাধান সূত্র বলতে গিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘মাইক্রো ইকোনমিকসের দৃষ্টিতে যদি আমরা আমাদের গ্রামীণ খাত গুলোকে দেখি, সেখানে অনেক কর্মী সংকটে ভোগে। আপনারা জেলা, বিভাগ কিংবা উপজেলা হসপিটালগুলোতে দেখবেন যে নার্স ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের অভাব আছে। আজ ঢাকা শহর বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নগর। যেখানে মাথাপিছু ১০ হাজার জনে একজনও পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাই। তাই, এই খাতগুলোতে কর্মসংস্থান যে অভাব আছে তা পূরণের মাধ্যমে এ দেশের বেকারত্ব নিরসন সম্ভব।’
লেখক সহুল আহমেদের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে আরও বক্তব্য দেন লেখক ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ এবং গবেষক নিয়াজ আসাদুল্লাহ।
ঢাবি প্রতিনিধি

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রো অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটা অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চাকরির বাজারে প্রার্থী আছে তবে যোগ্য প্রার্থী নেই। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষার সঙ্গে শ্রমবাজারের সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাষ্ট্রচিন্তা ও গ্রন্থিক প্রকাশনীর আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে ‘গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি’ বিষয়ক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বেকারত্ব তৈরির কারখানা। আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্ডারে লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছে। যাদের কর্মের যে অনিশ্চয়তা, এই অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য আমাদের পলিসি নতুন করে সাজাতে হবে এবং শিক্ষায় বিনিয়োগ করতে হবে। আমাদের শিক্ষা এবং দক্ষতাকে আমাদের টেকসই উন্নয়নের কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে যে কলেজগুলো আছে যে বিষয়গুলোর শ্রমবাজারে চাহিদা কম সে বিষয়গুলোকে কনসেনট্রেট করে, শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন যে বিষয়গুলো আছে সেই বিষয়গুলোর জন্য একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্ব দিতে পারে যাতে করে বিষয়গুলো একটা শ্রম ক্ষমতা রূপান্তরে ভূমিকা রাখে।’
একাডেমিক পড়াশোনা শেষের পর বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে শুধু ডাক্তারদের ইন্টার্নশিপ দেওয়া হয়, অন্য কাউকে দেওয়া হয় না। এখন সময় এসেছে আমাদের বেকারদের গণ ইন্টার্নশিপ দেওয়ার। অন্তত ছয় মাস ছাত্রদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্টে রাখা, যাতে তাদের সঙ্গে শ্রমবাজারের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।
গ্রামীণ খাতগুলোতে বিদ্যমান কর্মী সংকটের সমাধান সূত্র বলতে গিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘মাইক্রো ইকোনমিকসের দৃষ্টিতে যদি আমরা আমাদের গ্রামীণ খাত গুলোকে দেখি, সেখানে অনেক কর্মী সংকটে ভোগে। আপনারা জেলা, বিভাগ কিংবা উপজেলা হসপিটালগুলোতে দেখবেন যে নার্স ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের অভাব আছে। আজ ঢাকা শহর বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নগর। যেখানে মাথাপিছু ১০ হাজার জনে একজনও পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাই। তাই, এই খাতগুলোতে কর্মসংস্থান যে অভাব আছে তা পূরণের মাধ্যমে এ দেশের বেকারত্ব নিরসন সম্ভব।’
লেখক সহুল আহমেদের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে আরও বক্তব্য দেন লেখক ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ এবং গবেষক নিয়াজ আসাদুল্লাহ।

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, ‘বর্তমানে মাইক্রো অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটা অভিযোগ করেন যে, বাংলাদেশে চাকরির বাজারে প্রার্থী আছে তবে যোগ্য প্রার্থী নেই। অর্থাৎ আমাদের শিক্ষার সঙ্গে শ্রমবাজারের সম্পর্ক পুনঃস্থাপিত করতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাষ্ট্রচিন্তা ও গ্রন্থিক প্রকাশনীর আয়োজনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে ‘গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতি’ বিষয়ক সেমিনারে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বেকারত্ব তৈরির কারখানা। আরও নির্দিষ্ট করে বললে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আন্ডারে লাখ লাখ শিক্ষার্থী আছে। যাদের কর্মের যে অনিশ্চয়তা, এই অনিশ্চয়তা দূর করার জন্য আমাদের পলিসি নতুন করে সাজাতে হবে এবং শিক্ষায় বিনিয়োগ করতে হবে। আমাদের শিক্ষা এবং দক্ষতাকে আমাদের টেকসই উন্নয়নের কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে যে কলেজগুলো আছে যে বিষয়গুলোর শ্রমবাজারে চাহিদা কম সে বিষয়গুলোকে কনসেনট্রেট করে, শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন যে বিষয়গুলো আছে সেই বিষয়গুলোর জন্য একটি কমিটি গঠন করা যেতে পারে। যেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নেতৃত্ব দিতে পারে যাতে করে বিষয়গুলো একটা শ্রম ক্ষমতা রূপান্তরে ভূমিকা রাখে।’
একাডেমিক পড়াশোনা শেষের পর বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের ওপর গুরুত্ব দিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে শুধু ডাক্তারদের ইন্টার্নশিপ দেওয়া হয়, অন্য কাউকে দেওয়া হয় না। এখন সময় এসেছে আমাদের বেকারদের গণ ইন্টার্নশিপ দেওয়ার। অন্তত ছয় মাস ছাত্রদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্টে রাখা, যাতে তাদের সঙ্গে শ্রমবাজারের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।
গ্রামীণ খাতগুলোতে বিদ্যমান কর্মী সংকটের সমাধান সূত্র বলতে গিয়ে ফয়েজ আহমেদ বলেন, ‘মাইক্রো ইকোনমিকসের দৃষ্টিতে যদি আমরা আমাদের গ্রামীণ খাত গুলোকে দেখি, সেখানে অনেক কর্মী সংকটে ভোগে। আপনারা জেলা, বিভাগ কিংবা উপজেলা হসপিটালগুলোতে দেখবেন যে নার্স ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের অভাব আছে। আজ ঢাকা শহর বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নগর। যেখানে মাথাপিছু ১০ হাজার জনে একজনও পরিচ্ছন্নতা কর্মী নাই। তাই, এই খাতগুলোতে কর্মসংস্থান যে অভাব আছে তা পূরণের মাধ্যমে এ দেশের বেকারত্ব নিরসন সম্ভব।’
লেখক সহুল আহমেদের সঞ্চালনায় আলোচক হিসেবে আরও বক্তব্য দেন লেখক ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ এবং গবেষক নিয়াজ আসাদুল্লাহ।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
৩০ আগস্ট ২০২৪
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
৩০ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
৩০ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

শ্রমবাজার ও শিক্ষার মধ্যে যে ফারাক রয়েছে, এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা গেলে বেকারত্ব নিরসন হবে বলে অভিমত দিয়েছেন তড়িৎ প্রকৌশলী ও টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক ফয়েজ আহমেদ তৈয়্যব।
৩০ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে