অনলাইন ডেস্ক
নকল ও ভেজাল পণ্য প্রতিরোধে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব এবং বাজার মনিটরিংয়ের সুপারিশ উঠে এসেছে ভোক্তা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট এক সেমিনারে। এতে বলা হয়েছে, ভিনেগার, সয়া সস, হোয়াইটেনিং পাউডার, শিশুখাদ্য, চকলেট পাউডারসহ ১৭ থেকে ২০ ধরনের আমদানি পণ্য দেশে নকল এবং ভেজালের শিকার হচ্ছে। এতে জনস্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে এবং সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। একই সঙ্গে, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি আমদানিকারকদের ব্যবসায়িক ক্ষতি হচ্ছে এবং ব্র্যান্ড কোম্পানিগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যেসব পণ্য দেশে উৎপাদিত হয় না, সেগুলোর ওপর শুল্ক কমিয়ে আমদানি সহজ করা হলে বাজারে আসল পণ্যের সরবরাহ বাড়বে এবং নকল পণ্য কমে আসবে। পাশাপাশি, বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা শক্তিশালী করার মাধ্যমে নকল পণ্য চিহ্নিত ও নির্মূল করা সম্ভব।
আজ সোমবার ‘বাংলাদেশের বাজারে ভেজাল পণ্যের প্রভাব এবং জনস্বাস্থ্যে এর ক্ষতিকর দিক’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সেমিনারটি ঢাকায় ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামে (ইআরএফ) অনুষ্ঠিত হয় এবং এর আয়োজনে সহযোগিতা করে বাংলাদেশ ফুডস্টাফ ইমপোর্টার্স অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফিসা) ও ইউএসডিএ ফান্ডেড বাংলাদেশ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন প্রজেক্ট। ইআরএফের সভাপতি রেফায়েতুল্লাহ মিরধার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
সেমিনারে বক্তারা জানান, আসল পণ্যের সরবরাহ কমে ও দাম বাড়লে নকল পণ্য বাজারে আসে, বিশেষত উচ্চ শুল্কের কারণে। দেশে অনেক পণ্য যেমন সস, বেবিফুড, ভিনেগার, অলিভ ওয়েল ইত্যাদি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয় না, তবে চাহিদা থাকলেও নকল পণ্যের কারণে মাত্র একাংশ আমদানি হয়। ফলে সরকার বছরে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। এ ছাড়া, নকল পণ্যের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে, কিডনি, হার্ট ও ক্যানসারজনিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে বিদেশে চিকিৎসার জন্য বিপুল পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত করতে আমদানিকারকদের জন্য উৎসাহমূলক নীতিমালা প্রয়োজন।
বৈধ আমদানিকারকরাও নকল পণ্যের কারণে বিপাকে পড়েছেন। সেমিনারে বাফিসার সভাপতি মোহাম্মদ বোরহান ই সুলতান জানিয়েছেন, বৈধভাবে পণ্য আমদানি করার পর তা বাজারে বিক্রি করতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন আমদানিকারকেরা। আগে তারা মাসে ২৫-৩০ কন্টেইনার পণ্য আমদানি করতেন, যা এখন অধিক শুল্কের কারণে দুই-তিন কন্টেইনারে নেমে এসেছে। এর ফলে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন এবং অনেকেই ব্যবসা ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।
বাজার মনিটরিং এবং নকল পণ্য নির্মূল করতে টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব এসেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ফুড সেফটি অথোরিটির সদস্য ড. মোহাম্মদ মোস্তফা জানিয়েছেন, গত বছর বাজার থেকে ১৩৮১টি পণ্যের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার পর দেখা গেছে, ২০ শতাংশ পণ্য মানহীন। এ সমস্যা সমাধানে শাস্তির পরিবর্তে মানুষকে সচেতন করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আরাফাত হোসেন নকল পণ্য রোধে সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
বাফিসার সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেছেন, দেশে উৎপাদিত পণ্যের মানোন্নয়ন জরুরি। তিনি উল্লেখ করেন, নকল পণ্যের কারণে বড় ব্র্যান্ড কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে নিরুৎসাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া, নকল পণ্যের অস্বাভাবিক কম দামের কারণে বৈধ আমদানিকারকেরা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেছেন, নকল পণ্য রোধে নৈতিক সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। তিনি উল্লেখ করেন, দারিদ্র্যের কারণে মানুষ সস্তা পণ্যের দিকে ঝোঁকে এবং সস্তা পণ্যের চাহিদার সুযোগে নকল পণ্যের উৎপাদন বাড়ে। শিক্ষার হার বৃদ্ধি এবং মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে এ সমস্যার দীর্ঘমেয়াদি সমাধান সম্ভব।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, নকল পণ্য দমনে দীর্ঘ, মধ্যম ও স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ও সচেতনতা বৃদ্ধি জরুরি। তারা উল্লেখ করেন, মানসম্মত পণ্য উৎপাদন না হলে নকল পণ্যের দাপট কমানো সম্ভব নয়। উচ্চ শুল্কের কারণে আমদানি কমে গেলে আসল পণ্যের অভাব হয় এবং নকল পণ্য বৃদ্ধি পায়। তাই ট্যাক্স কমিয়ে আমদানি স্বাভাবিক রাখার পরামর্শ দেন তারা।
নকল ও ভেজাল পণ্য প্রতিরোধে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব এবং বাজার মনিটরিংয়ের সুপারিশ উঠে এসেছে ভোক্তা স্বার্থ সংশ্লিষ্ট এক সেমিনারে। এতে বলা হয়েছে, ভিনেগার, সয়া সস, হোয়াইটেনিং পাউডার, শিশুখাদ্য, চকলেট পাউডারসহ ১৭ থেকে ২০ ধরনের আমদানি পণ্য দেশে নকল এবং ভেজালের শিকার হচ্ছে। এতে জনস্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে এবং সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। একই সঙ্গে, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি আমদানিকারকদের ব্যবসায়িক ক্ষতি হচ্ছে এবং ব্র্যান্ড কোম্পানিগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যেসব পণ্য দেশে উৎপাদিত হয় না, সেগুলোর ওপর শুল্ক কমিয়ে আমদানি সহজ করা হলে বাজারে আসল পণ্যের সরবরাহ বাড়বে এবং নকল পণ্য কমে আসবে। পাশাপাশি, বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা শক্তিশালী করার মাধ্যমে নকল পণ্য চিহ্নিত ও নির্মূল করা সম্ভব।
আজ সোমবার ‘বাংলাদেশের বাজারে ভেজাল পণ্যের প্রভাব এবং জনস্বাস্থ্যে এর ক্ষতিকর দিক’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সেমিনারটি ঢাকায় ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামে (ইআরএফ) অনুষ্ঠিত হয় এবং এর আয়োজনে সহযোগিতা করে বাংলাদেশ ফুডস্টাফ ইমপোর্টার্স অ্যান্ড সাপ্লায়ার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাফিসা) ও ইউএসডিএ ফান্ডেড বাংলাদেশ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন প্রজেক্ট। ইআরএফের সভাপতি রেফায়েতুল্লাহ মিরধার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আবুল কাসেমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
সেমিনারে বক্তারা জানান, আসল পণ্যের সরবরাহ কমে ও দাম বাড়লে নকল পণ্য বাজারে আসে, বিশেষত উচ্চ শুল্কের কারণে। দেশে অনেক পণ্য যেমন সস, বেবিফুড, ভিনেগার, অলিভ ওয়েল ইত্যাদি স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয় না, তবে চাহিদা থাকলেও নকল পণ্যের কারণে মাত্র একাংশ আমদানি হয়। ফলে সরকার বছরে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। এ ছাড়া, নকল পণ্যের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে, কিডনি, হার্ট ও ক্যানসারজনিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে বিদেশে চিকিৎসার জন্য বিপুল পরিমাণ ডলার ব্যয় হচ্ছে। সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত করতে আমদানিকারকদের জন্য উৎসাহমূলক নীতিমালা প্রয়োজন।
বৈধ আমদানিকারকরাও নকল পণ্যের কারণে বিপাকে পড়েছেন। সেমিনারে বাফিসার সভাপতি মোহাম্মদ বোরহান ই সুলতান জানিয়েছেন, বৈধভাবে পণ্য আমদানি করার পর তা বাজারে বিক্রি করতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন আমদানিকারকেরা। আগে তারা মাসে ২৫-৩০ কন্টেইনার পণ্য আমদানি করতেন, যা এখন অধিক শুল্কের কারণে দুই-তিন কন্টেইনারে নেমে এসেছে। এর ফলে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন এবং অনেকেই ব্যবসা ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।
বাজার মনিটরিং এবং নকল পণ্য নির্মূল করতে টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব এসেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ফুড সেফটি অথোরিটির সদস্য ড. মোহাম্মদ মোস্তফা জানিয়েছেন, গত বছর বাজার থেকে ১৩৮১টি পণ্যের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার পর দেখা গেছে, ২০ শতাংশ পণ্য মানহীন। এ সমস্যা সমাধানে শাস্তির পরিবর্তে মানুষকে সচেতন করার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আরাফাত হোসেন নকল পণ্য রোধে সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
বাফিসার সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেছেন, দেশে উৎপাদিত পণ্যের মানোন্নয়ন জরুরি। তিনি উল্লেখ করেন, নকল পণ্যের কারণে বড় ব্র্যান্ড কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে নিরুৎসাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া, নকল পণ্যের অস্বাভাবিক কম দামের কারণে বৈধ আমদানিকারকেরা প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছেন না।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেছেন, নকল পণ্য রোধে নৈতিক সচেতনতা বাড়ানো প্রয়োজন। তিনি উল্লেখ করেন, দারিদ্র্যের কারণে মানুষ সস্তা পণ্যের দিকে ঝোঁকে এবং সস্তা পণ্যের চাহিদার সুযোগে নকল পণ্যের উৎপাদন বাড়ে। শিক্ষার হার বৃদ্ধি এবং মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে এ সমস্যার দীর্ঘমেয়াদি সমাধান সম্ভব।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, নকল পণ্য দমনে দীর্ঘ, মধ্যম ও স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ও সচেতনতা বৃদ্ধি জরুরি। তারা উল্লেখ করেন, মানসম্মত পণ্য উৎপাদন না হলে নকল পণ্যের দাপট কমানো সম্ভব নয়। উচ্চ শুল্কের কারণে আমদানি কমে গেলে আসল পণ্যের অভাব হয় এবং নকল পণ্য বৃদ্ধি পায়। তাই ট্যাক্স কমিয়ে আমদানি স্বাভাবিক রাখার পরামর্শ দেন তারা।
মে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিদায়ী মে মাসে দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর গত বছরের মে মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
৬ ঘণ্টা আগেবিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন এনেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এত দিন শুল্ক ছাড়াই বছরে একাধিকবার সোনা আনার সুযোগ থাকলেও এখন থেকে সেটি সীমিত করা হচ্ছে বছরে মাত্র একবার। একই সঙ্গে ১০ হাজার ডলারের বেশি বহন করলে তা নির্ধারিত ফরমে ঘোষণা দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটকে কেন্দ্র করে ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশে শঙ্কা প্রকাশ করেছে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)। সংগঠনটি মনে করছে, বাজেটের কিছু বিধান দেশের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং সৎ করদাতাদের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে।
১১ ঘণ্টা আগে