নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন নারী উদ্যোক্তারা। এ ছাড়া প্রতিবছর ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের বাধ্যবাধকতা না রেখে মেয়াদ কয়েক বছর করা এবং সারা দেশে একই লাইসেন্স ফি নির্ধারণের দাবি তুলেছেন তাঁরা। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প বিকাশে সহায়ক নীতি প্রণয়নের দাবি জানানো হয়।
এ বিষয়ে উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরামের (উই) সভাপতি নাসিমা আক্তার নিশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, নারী এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ৫ লাখ টাকা নয়, বরং সেটি বাড়িয়ে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা হওয়া উচিত। কারণ, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উৎপাদন খরচ অনেক বেশি হয়। সুতরাং, ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের বিকাশে তাদের করের বিষয়ে একটু ছাড় দেওয়া প্রয়োজন।
ট্রেড লাইসেন্স প্রতিবছর নবায়নের নিয়ম তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে নিশা বলেন, একটা ট্রেড লাইসেন্সের মেয়াদ ৩-৫ বছর থাকতে হবে। এর মধ্যে উদ্যোক্তাকে আর নবায়ন করতে হবে না।
লাইসেন্সের মেয়াদ বাড়ানোর সঙ্গে ফি কমানোর দাবি জানিয়েছেন নিশা। তিনি বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের ট্রেড লাইসেন্সের ফি শুরুই হয় ৫ হাজার টাকা থেকে; যেখানে পৌরসভা এলাকায় এক থেকে দেড় হাজার টাকায় সেটা করা যায়। ঢাকাতেও মানুষ যাতে কম খরচে ট্রেড লাইসেন্স করতে পারেন, সেই বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়ার অনুরোধ থাকবে।
এর যুক্তি হিসেবে নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধি ও ফি কমালে অনেকেই ট্রেড লাইসেন্স করতে আগ্রহী হবেন। এতে সরকারের ঘরে রাজস্ব আসবে। একই সঙ্গে কতসংখ্যক উদ্যোক্তা রয়েছে, সেটার একটা ডেটাও তৈরি হবে।
এদিকে ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে নীতি সহায়তার ওপর জোর দেন অ্যাসোসিয়েশন অব গ্রাসরুট উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিউর বাংলাদেশের চেয়ারপারসন মৌসুমী ইসলাম। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে পরিচিত অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করা সংগঠনগুলো একটাই চাওয়া-পাওয়াতে আটকে থাকে, তা হলো নীতি সহায়তা।
মৌসুমী ইসলাম আরও বলেন, রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের কথা বলা হলেও সংশ্লিষ্ট দূতাবাসগুলো থেকে কি সহজে সাড়া পাওয়া যায়? প্রত্যন্ত অঞ্চলের পণ্য ইউরোপ কিংবা আমেরিকার বড় বড় শহরগুলোতে প্রাপ্তির বিষয়ে দূতাবাসগুলোর ভূমিকা এখনো প্রশ্নবিদ্ধ। এমনকি নতুন বাজার তৈরিতে নতুন ধরনের পণ্য প্রদর্শনীতে যদি দূতাবাসগুলো এগিয়ে আসে, তাহলে সমস্যার সমাধান সহজেই করা যায়।
আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়ের সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন নারী উদ্যোক্তারা। এ ছাড়া প্রতিবছর ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের বাধ্যবাধকতা না রেখে মেয়াদ কয়েক বছর করা এবং সারা দেশে একই লাইসেন্স ফি নির্ধারণের দাবি তুলেছেন তাঁরা। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প বিকাশে সহায়ক নীতি প্রণয়নের দাবি জানানো হয়।
এ বিষয়ে উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরামের (উই) সভাপতি নাসিমা আক্তার নিশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, নারী এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের করমুক্ত আয়ের সীমা ৫ লাখ টাকা নয়, বরং সেটি বাড়িয়ে ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা হওয়া উচিত। কারণ, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উৎপাদন খরচ অনেক বেশি হয়। সুতরাং, ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের বিকাশে তাদের করের বিষয়ে একটু ছাড় দেওয়া প্রয়োজন।
ট্রেড লাইসেন্স প্রতিবছর নবায়নের নিয়ম তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে নিশা বলেন, একটা ট্রেড লাইসেন্সের মেয়াদ ৩-৫ বছর থাকতে হবে। এর মধ্যে উদ্যোক্তাকে আর নবায়ন করতে হবে না।
লাইসেন্সের মেয়াদ বাড়ানোর সঙ্গে ফি কমানোর দাবি জানিয়েছেন নিশা। তিনি বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের ট্রেড লাইসেন্সের ফি শুরুই হয় ৫ হাজার টাকা থেকে; যেখানে পৌরসভা এলাকায় এক থেকে দেড় হাজার টাকায় সেটা করা যায়। ঢাকাতেও মানুষ যাতে কম খরচে ট্রেড লাইসেন্স করতে পারেন, সেই বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়ার অনুরোধ থাকবে।
এর যুক্তি হিসেবে নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, লাইসেন্স নবায়নের মেয়াদ বৃদ্ধি ও ফি কমালে অনেকেই ট্রেড লাইসেন্স করতে আগ্রহী হবেন। এতে সরকারের ঘরে রাজস্ব আসবে। একই সঙ্গে কতসংখ্যক উদ্যোক্তা রয়েছে, সেটার একটা ডেটাও তৈরি হবে।
এদিকে ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে নীতি সহায়তার ওপর জোর দেন অ্যাসোসিয়েশন অব গ্রাসরুট উইমেন এন্ট্রাপ্রেনিউর বাংলাদেশের চেয়ারপারসন মৌসুমী ইসলাম। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে পরিচিত অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করা সংগঠনগুলো একটাই চাওয়া-পাওয়াতে আটকে থাকে, তা হলো নীতি সহায়তা।
মৌসুমী ইসলাম আরও বলেন, রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণের কথা বলা হলেও সংশ্লিষ্ট দূতাবাসগুলো থেকে কি সহজে সাড়া পাওয়া যায়? প্রত্যন্ত অঞ্চলের পণ্য ইউরোপ কিংবা আমেরিকার বড় বড় শহরগুলোতে প্রাপ্তির বিষয়ে দূতাবাসগুলোর ভূমিকা এখনো প্রশ্নবিদ্ধ। এমনকি নতুন বাজার তৈরিতে নতুন ধরনের পণ্য প্রদর্শনীতে যদি দূতাবাসগুলো এগিয়ে আসে, তাহলে সমস্যার সমাধান সহজেই করা যায়।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একাধিক বহুজাতিক কোম্পানি গত অর্থবছরের মুনাফার তুলনায় বেশি পরিমাণ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এতে প্রশ্ন উঠছে, এই প্রতিষ্ঠানগুলো কি বাংলাদেশে তাদের পুনর্বিনিয়োগের আগ্রহ হারাচ্ছে? পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এটি সরাসরি একটি ‘বিনিয়োগ প্রত্যাহার’-এর কৌশল, যা দেশের অর্থনীতি...
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক জটিলতা ও অস্থিরতা যখন নতুন চ্যালেঞ্জ, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি আরও বেড়েছে বাংলাদেশের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ৫ মাসে বাজারটিতে রপ্তানি হয়েছে ৯৬৮ কোটি ৮ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পণ্য, যা ২০২৪ সালের একই সময়ে ছিল ৮২৩ কোটি...
১৬ ঘণ্টা আগেদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে টানা তিন অর্থবছর ধরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এ ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২১৪ কোটি টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফল ও কৃষিপণ্য আমদানি বন্ধ থাকায় এবং দুই দেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেস্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২০ ঘণ্টা আগে