আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলে মেক্সিকো থেকে আমদানি করা গাড়ির ওপর ২০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্প্রতি নির্বাচনী প্রচারের মাঝে এ ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
এর আগে আরেক ঘোষণায় ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে আমদানি করা গাড়ি ও ট্রাকের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। বাড়তি দাম চাপিয়ে ক্রেতাদের দেশীয়ভাবে উৎপাদিত গাড়ি কিনতে উৎসাহিত করে খাতটিকে এগিয়ে নিতে চান তিনি।
চলতি সপ্তাহে উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের জুনাউ বিমানবন্দরে নির্বাচনী সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, ‘যদি প্রয়োজন হয় তাহলে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করব। ওই সব (আমদানি করা) গাড়িকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ঢুকতে দিতে পারি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ি শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে শুল্ক আরোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ট্রাম্প। তাঁর এ পরিকল্পনার কারণে গাড়ির দাম বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৩০ লাখ গাড়ি রপ্তানি করেছে মেক্সিকো। এর প্রায় অর্ধেকই তৈরি করেছে জেনারেল মটরস, ফোর্ড মোটর কোম্পানি ও স্টেলান্টিসের মতো শীর্ষ নির্মাতা।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ট্যাক্স পলিসি সেন্টার বলেছে, মেক্সিকো থেকে আমদানি করা গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপ করা হলে শুধু যে আমদানি গাড়ির দাম বাড়বে তা কিন্তু নয়; এর সঙ্গে দেশীয় উৎপাদিত ও ব্যবহৃত গাড়িরও মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে।
সম্প্রতি দেশীয় শিল্প রক্ষায় চীনে নির্মিত বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির (ইভি) ওপর শতভাগ শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যা দেশটির সমগ্র গাড়ি খাতের ওপর প্রভাব ফেলেছে। এর মাঝে এল ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি।
আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলে মেক্সিকো থেকে আমদানি করা গাড়ির ওপর ২০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সম্প্রতি নির্বাচনী প্রচারের মাঝে এ ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
এর আগে আরেক ঘোষণায় ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে আমদানি করা গাড়ি ও ট্রাকের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। বাড়তি দাম চাপিয়ে ক্রেতাদের দেশীয়ভাবে উৎপাদিত গাড়ি কিনতে উৎসাহিত করে খাতটিকে এগিয়ে নিতে চান তিনি।
চলতি সপ্তাহে উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের জুনাউ বিমানবন্দরে নির্বাচনী সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, ‘যদি প্রয়োজন হয় তাহলে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করব। ওই সব (আমদানি করা) গাড়িকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ঢুকতে দিতে পারি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ি শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে শুল্ক আরোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ট্রাম্প। তাঁর এ পরিকল্পনার কারণে গাড়ির দাম বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৩০ লাখ গাড়ি রপ্তানি করেছে মেক্সিকো। এর প্রায় অর্ধেকই তৈরি করেছে জেনারেল মটরস, ফোর্ড মোটর কোম্পানি ও স্টেলান্টিসের মতো শীর্ষ নির্মাতা।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ট্যাক্স পলিসি সেন্টার বলেছে, মেক্সিকো থেকে আমদানি করা গাড়ির ওপর শুল্ক আরোপ করা হলে শুধু যে আমদানি গাড়ির দাম বাড়বে তা কিন্তু নয়; এর সঙ্গে দেশীয় উৎপাদিত ও ব্যবহৃত গাড়িরও মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে।
সম্প্রতি দেশীয় শিল্প রক্ষায় চীনে নির্মিত বিদ্যুচ্চালিত গাড়ির (ইভি) ওপর শতভাগ শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যা দেশটির সমগ্র গাড়ি খাতের ওপর প্রভাব ফেলেছে। এর মাঝে এল ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১ দিন আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১ দিন আগে