অনলাইন ডেস্ক
দেশের ব্যাংক খাতে লুটেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে ধরা পড়ার ভয়ে পালিয়ে যাওয়া দেশের বৃহৎ আমদানিকারক গ্রুপ এস আলমের কাছ থেকে ১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যা দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও ব্যবসায়িক পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনাবিরোধী।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৩৮ লাখ ১০ হাজার লিটার সয়াবিন তেল এবং ১ কোটি ১০ লাখ লিটার পাম অয়েল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ জন্য ব্যয় হবে ১৯৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৪০ টাকায় এবং পাম তেল ১৩০ টাকায় কিনতে হবে, মোট ব্যয় হবে যথাক্রমে ৫৩ কোটি ৩৪ লাখ ও ১৪৩ কোটি টাকা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে এই তেল কেনা হবে।
এর আগে ইআরএফ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তেল ও চিনির বাজারে কয়েকজন বড় আমদানিকারক কাজ করেছেন, যার মধ্যে এস আলম একজন। তিনি দেশের বড় অংশ ম্যানেজ করতেন, তবে বর্তমানে তিনি পালিয়ে যাওয়ায় সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়েছে। তেলের দাম এক লাফে ৮ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্তের পক্ষে তিনি যুক্তি তুলে ধরে বলেন, এ সিদ্ধান্ত না নিলে বাজারে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হতো। দেশে বছরে ২৩-২৪ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদা, যার ৯০ শতাংশ আমদানি করতে হয় এবং এস আলম ২৫-৩০ শতাংশ আমদানি করত।
বিভিন্ন আমদানিকারক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিগত সরকারের সময় বিশেষ সুবিধা পাওয়া দখলদার হিসেবে পরিচিত এস আলম গ্রুপ ৫ আগস্টের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমদানি প্রায় বন্ধই করে দিয়েছে।
গত মাসে এস আলম গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজার আশীষ কুমার নাথ জানান, ব্যাংকগুলোর সঙ্গে লেনদেনে আগ্রহী না হওয়ায় এস আলমের ভেজিটেবল অয়েল ও রিফাইন্ড সুগার কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে এবং অন্যান্য কারখানাও ঝুঁকিতে রয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে এস আলমের কাছ থেকে ভোজ্যতেল কেনার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, শেষ মুহূর্তে সরবরাহ না হলে মাহে রমজান মাসে সরকারের জন্য বড় সংকট হতে পারে।
দেশের ব্যাংক খাতে লুটেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে ধরা পড়ার ভয়ে পালিয়ে যাওয়া দেশের বৃহৎ আমদানিকারক গ্রুপ এস আলমের কাছ থেকে ১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যা দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও ব্যবসায়িক পরিবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলেও জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনাবিরোধী।
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৩৮ লাখ ১০ হাজার লিটার সয়াবিন তেল এবং ১ কোটি ১০ লাখ লিটার পাম অয়েল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ জন্য ব্যয় হবে ১৯৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৪০ টাকায় এবং পাম তেল ১৩০ টাকায় কিনতে হবে, মোট ব্যয় হবে যথাক্রমে ৫৩ কোটি ৩৪ লাখ ও ১৪৩ কোটি টাকা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে এস আলম সুপার এডিবল অয়েল লিমিটেড থেকে এই তেল কেনা হবে।
এর আগে ইআরএফ আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন বলেন, সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তেল ও চিনির বাজারে কয়েকজন বড় আমদানিকারক কাজ করেছেন, যার মধ্যে এস আলম একজন। তিনি দেশের বড় অংশ ম্যানেজ করতেন, তবে বর্তমানে তিনি পালিয়ে যাওয়ায় সরবরাহে ঘাটতি তৈরি হয়েছে। তেলের দাম এক লাফে ৮ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্তের পক্ষে তিনি যুক্তি তুলে ধরে বলেন, এ সিদ্ধান্ত না নিলে বাজারে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হতো। দেশে বছরে ২৩-২৪ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদা, যার ৯০ শতাংশ আমদানি করতে হয় এবং এস আলম ২৫-৩০ শতাংশ আমদানি করত।
বিভিন্ন আমদানিকারক ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিগত সরকারের সময় বিশেষ সুবিধা পাওয়া দখলদার হিসেবে পরিচিত এস আলম গ্রুপ ৫ আগস্টের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমদানি প্রায় বন্ধই করে দিয়েছে।
গত মাসে এস আলম গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজার আশীষ কুমার নাথ জানান, ব্যাংকগুলোর সঙ্গে লেনদেনে আগ্রহী না হওয়ায় এস আলমের ভেজিটেবল অয়েল ও রিফাইন্ড সুগার কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে এবং অন্যান্য কারখানাও ঝুঁকিতে রয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে এস আলমের কাছ থেকে ভোজ্যতেল কেনার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, শেষ মুহূর্তে সরবরাহ না হলে মাহে রমজান মাসে সরকারের জন্য বড় সংকট হতে পারে।
টাকার আন্তঃব্যাংক ও গ্রাহক লেনদেনের বিনিময় হার ডিলার ব্যাংকগুলো চাহিদা ও জোগানের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করে। বাজারে শৃঙ্খলা বজায় রাখার প্রয়োজন হলে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ডিলার ব্যাংকের সঙ্গে প্রচলিত আন্তঃব্যাংক বিনিময় হারে মার্কিন ডলার কেনা-বেচা করে।
২৫ মিনিট আগেবাংলাদেশের পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপে ব্যবসায়ীরা যখন অস্থির, ঠিক সে সময় চট্টগ্রাম বন্দর ও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপোর (আইসিডি) চার্জ বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ (মাশুল) ৭০ থেকে ১০০ শতাংশ ও অভ্যন্তরীণ কনটেইনার ডিপোর (আইসিডি) চার্জ ২৯ থেকে ১০০ শতাংশ...
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরা; যেখানে প্রতিদিন বই-খাতা হাতে শিশুরা আসে স্বপ্ন বুনতে, ভবিষ্যতের পথ গড়তে। সেই চেনা প্রাঙ্গণ হঠাৎ রূপ নিয়েছে এক মর্মান্তিক ধ্বংসস্তূপে। ২১ জুলাই বেলা সোয়া একটার দিকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান হঠাৎ আছড়ে পড়ে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওপর।
৯ ঘণ্টা আগেবিগত সময়ের অগ্রগতি পর্যালোচনা এবং ১০ বছর মেয়াদি একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যানের ভিত্তিতে ভবিষ্যতের কৌশল নির্ধারণে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ দুই দিনব্যাপী এক কৌশলগত সম্মেলনের আয়োজন করেছে।
১২ ঘণ্টা আগে