নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাছ, মাংস, সবজি-কোনোটিতেই মিলছে না স্বস্তি। শীতকালে সবজির ভরা মৌসুমে দাম কমার বদলে উল্টো বেড়েই চলেছে। বাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা অসময়ের বৃষ্টি এবং হরতাল-অবরোধের অজুহাত দেখাচ্ছেন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর রামপুরা, মেরাদিয়া, খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ সবজির দামই ৮০-১২০ টাকা। পেঁপে, কাঁচকলা, মিষ্টি কুমড়া আর শালগম ছাড়া ৫০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি। প্রতি কেজি টমেটো ৯০-১০০ টাকা, শিম ৭০ থেকে ৮০ টাকা, জাতভেদে বেগুন ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি আকারের ফুলকপি, বাঁধাকপি প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। আর লাউ প্রতিটি ১০০-১২০ টাকা, ব্রকলি ৮০ টাকা।
সপ্তাহের ব্যবধানে শাকের দামও বেড়েছে বেশ, সেই সঙ্গে ছোট হয়েছে আঁটির আকার। পালং শাক, লাল শাক, সরিষা শাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা করে।
খিলগাঁও বাজারের বিক্রেতা হাসান আলী বলেন, ‘আমরা পাইকারি দামে যেমন কিনি, তার ওপরে সামান্য লাভ রাইখা বিক্রি করি। দাম বাড়ার কারণ আমরা তো বলতে পারমু না। তবে শুনছি, বৃষ্টির কারণে মোকামে সবজির আমদানি কমছে, তাই সবকিছুর দাম বেশি।’
পেঁয়াজ ও আলুর বাজারও পূর্বের মতোই অস্থিতিশীল রয়েছে। আলু ৭০-৯০ টাকা আর পেঁয়াজ ১০০-১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (বাজার সংযোগ-১) প্রণব কুমার সাহা বলেন, অসময়ের বৃষ্টি তো আছেই। সেই সঙ্গে হরতাল অবরোধের কারণেও পরিবহন খরচ কিছুটা বেড়েছে। বীজের দামও আগের তুলনায় বেশি। তাই সবকিছুর দাম কিছুটা বাড়তে পারে। তবে এত বেড়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক। আশা করছি, সপ্তাহখানেক পরে শাক, সবজি, পেঁয়াজ, আলুর দাম কমে আসবে।
বাজারে ব্রয়লার মুরগি ১৯০-২০০ টাকা কেজি আর গরুর মাংস ৬৫০-৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। ফার্মের লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা ডজন হিসেবে। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৩ টাকায়। রুই, তেলাপিয়া, পাঙাশসহ বিভিন্ন ধরনের মাছের দাম সপ্তাহের ব্যবধানে ২০-৫০ টাকা করে বেড়েছে।
রামপুরা বাজারে মাহমুদা পারভীন নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘বাজারে তো আগুন নয়, মনে হচ্ছে যেন আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত চলছে।’
মাছ, মাংস, সবজি-কোনোটিতেই মিলছে না স্বস্তি। শীতকালে সবজির ভরা মৌসুমে দাম কমার বদলে উল্টো বেড়েই চলেছে। বাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা অসময়ের বৃষ্টি এবং হরতাল-অবরোধের অজুহাত দেখাচ্ছেন।
আজ শুক্রবার রাজধানীর রামপুরা, মেরাদিয়া, খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ সবজির দামই ৮০-১২০ টাকা। পেঁপে, কাঁচকলা, মিষ্টি কুমড়া আর শালগম ছাড়া ৫০ টাকার নিচে নেই কোনো সবজি। প্রতি কেজি টমেটো ৯০-১০০ টাকা, শিম ৭০ থেকে ৮০ টাকা, জাতভেদে বেগুন ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাঝারি আকারের ফুলকপি, বাঁধাকপি প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। আর লাউ প্রতিটি ১০০-১২০ টাকা, ব্রকলি ৮০ টাকা।
সপ্তাহের ব্যবধানে শাকের দামও বেড়েছে বেশ, সেই সঙ্গে ছোট হয়েছে আঁটির আকার। পালং শাক, লাল শাক, সরিষা শাকের আঁটি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা করে।
খিলগাঁও বাজারের বিক্রেতা হাসান আলী বলেন, ‘আমরা পাইকারি দামে যেমন কিনি, তার ওপরে সামান্য লাভ রাইখা বিক্রি করি। দাম বাড়ার কারণ আমরা তো বলতে পারমু না। তবে শুনছি, বৃষ্টির কারণে মোকামে সবজির আমদানি কমছে, তাই সবকিছুর দাম বেশি।’
পেঁয়াজ ও আলুর বাজারও পূর্বের মতোই অস্থিতিশীল রয়েছে। আলু ৭০-৯০ টাকা আর পেঁয়াজ ১০০-১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (বাজার সংযোগ-১) প্রণব কুমার সাহা বলেন, অসময়ের বৃষ্টি তো আছেই। সেই সঙ্গে হরতাল অবরোধের কারণেও পরিবহন খরচ কিছুটা বেড়েছে। বীজের দামও আগের তুলনায় বেশি। তাই সবকিছুর দাম কিছুটা বাড়তে পারে। তবে এত বেড়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক। আশা করছি, সপ্তাহখানেক পরে শাক, সবজি, পেঁয়াজ, আলুর দাম কমে আসবে।
বাজারে ব্রয়লার মুরগি ১৯০-২০০ টাকা কেজি আর গরুর মাংস ৬৫০-৭৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। ফার্মের লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা ডজন হিসেবে। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৩ টাকায়। রুই, তেলাপিয়া, পাঙাশসহ বিভিন্ন ধরনের মাছের দাম সপ্তাহের ব্যবধানে ২০-৫০ টাকা করে বেড়েছে।
রামপুরা বাজারে মাহমুদা পারভীন নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘বাজারে তো আগুন নয়, মনে হচ্ছে যেন আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত চলছে।’
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
১০ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
১২ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
১২ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
১২ ঘণ্টা আগে