নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রমজানে চাহিদা বিবেচনায় বাড়তি আমদানি হওয়ায় ছোলা ও ডালের দাম কমতির দিকে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ছোলার দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৫ টাকা এবং ডালের দাম কমেছে ২ থেকে ৫ টাকা। ব্যবসায়ীরা জানান, রোজার বাড়তি চাহিদা পূরণে ভারত থেকে বিপুল পরিমাণে ছোলা ও ডাল আমদানি হয়েছে। এ কারণে দাম কমতির দিকে।
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার মুদি দোকানি আসাদুজ্জামান জানান, বাজারে ছোলার সরবরাহ বেশি হওয়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি ছোলা তিনি ৯০-৯৫ টাকায় বিক্রি করেছিলেন। গতকাল বুধবার তা ৮৫-৯০ টাকায় বিক্রি করেছেন। তিনি জানান, অন্যান্য ডালের দাম না কমলেও নতুন করে আর বাড়েনি। তবে বাজারে ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হয়েছে ৮৫-৯০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৯০-৯৫ টাকা। আর প্রতি কেজি অ্যাংকর ডালের দাম ছিল ৭০-৭৫ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৬৮-৭২ টাকায়। নেপাল থেকে আমদানি করা ছোট দানার মসুর ডালের দাম আগে ছিল ১৪৫-১৫০ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৫০ টাকায়। তবে অন্যান্য মসুর ডালের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
রমজান মাস এলে দেশে কয়েকটি পণ্যের চাহিদা বাড়ে। আর এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করেন। বৈশ্বিক সংকট ও ডলারের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে রোজার পণ্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল ভোক্তা ও ব্যবসায়ীরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সবার আশঙ্কাকে ছাড়িয়ে বিপুল পরিমাণে ডাল ও ছোলা ভারত থেকে আমদানি হয়েছে। ফলে কমতে শুরু করেছে দাম।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের মেসার্স রাজ্জাক বিতানের মালিক হাজি ওমর আলী চুন্নু বলেন, ‘বাজার খুব খারাপ। ভারত থেকে অনেক মাল ঢুইক্যা গেছে। দাম কইম্যা গেছে।’ তিনি জানান, ৭৮-৮৪ টাকার ছোলা এখন ৭৫-৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর সব ধরনের ডালের দাম কেজিপ্রতি ২ টাকা কমেছে।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ডাল ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দেশে ডাল আমদানিতে কোনো শুল্ক নেই। রমজানে বাড়তি মুনাফার আশায় পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকে বিপুল পরিমাণে ছোলা ও ডাল আমদানি হয়েছে। এ কারণে দাম কমতির দিকে।
রমজানে চাহিদা বিবেচনায় বাড়তি আমদানি হওয়ায় ছোলা ও ডালের দাম কমতির দিকে। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ছোলার দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৫ টাকা এবং ডালের দাম কমেছে ২ থেকে ৫ টাকা। ব্যবসায়ীরা জানান, রোজার বাড়তি চাহিদা পূরণে ভারত থেকে বিপুল পরিমাণে ছোলা ও ডাল আমদানি হয়েছে। এ কারণে দাম কমতির দিকে।
রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার মুদি দোকানি আসাদুজ্জামান জানান, বাজারে ছোলার সরবরাহ বেশি হওয়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি ছোলা তিনি ৯০-৯৫ টাকায় বিক্রি করেছিলেন। গতকাল বুধবার তা ৮৫-৯০ টাকায় বিক্রি করেছেন। তিনি জানান, অন্যান্য ডালের দাম না কমলেও নতুন করে আর বাড়েনি। তবে বাজারে ক্রেতার সংখ্যা অনেক কম।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হয়েছে ৮৫-৯০ টাকায়, যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৯০-৯৫ টাকা। আর প্রতি কেজি অ্যাংকর ডালের দাম ছিল ৭০-৭৫ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৬৮-৭২ টাকায়। নেপাল থেকে আমদানি করা ছোট দানার মসুর ডালের দাম আগে ছিল ১৪৫-১৫০ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৫০ টাকায়। তবে অন্যান্য মসুর ডালের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
রমজান মাস এলে দেশে কয়েকটি পণ্যের চাহিদা বাড়ে। আর এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করেন। বৈশ্বিক সংকট ও ডলারের ঊর্ধ্বগতির কারণে নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিক বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে রোজার পণ্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিল ভোক্তা ও ব্যবসায়ীরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সবার আশঙ্কাকে ছাড়িয়ে বিপুল পরিমাণে ডাল ও ছোলা ভারত থেকে আমদানি হয়েছে। ফলে কমতে শুরু করেছে দাম।
পুরান ঢাকার রহমতগঞ্জের মেসার্স রাজ্জাক বিতানের মালিক হাজি ওমর আলী চুন্নু বলেন, ‘বাজার খুব খারাপ। ভারত থেকে অনেক মাল ঢুইক্যা গেছে। দাম কইম্যা গেছে।’ তিনি জানান, ৭৮-৮৪ টাকার ছোলা এখন ৭৫-৮২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর সব ধরনের ডালের দাম কেজিপ্রতি ২ টাকা কমেছে।
নারায়ণগঞ্জের নিতাইগঞ্জের ডাল ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, দেশে ডাল আমদানিতে কোনো শুল্ক নেই। রমজানে বাড়তি মুনাফার আশায় পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকে বিপুল পরিমাণে ছোলা ও ডাল আমদানি হয়েছে। এ কারণে দাম কমতির দিকে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া থেকে তেল কেনার ‘শাস্তি’ হিসেবে ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এর ফলে ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর মোট শুল্কের পরিমাণ ৫০ শতাংশে দাঁড়াল।
১৮ মিনিট আগেতুরস্ক থেকে ২৫ হাজার টন পরিশোধিত চিনি আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই চিনি আমদানিতে ব্যয় হবে ১৭৫ কোটি ৯৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেজ্বালানির চাহিদা মেটাতে আন্তর্জাতিক কোটেশনের মাধ্যমে সিঙ্গাপুর থেকে এক কার্গো এলএনজি আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এলএনজি আমদানিতে ব্যয় হবে ৫১৭ কোটি ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের কৃষি খাতে ব্যবহারের জন্য সৌদি আরব থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার এবং দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৩০ হাজার টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এই ৭০ হাজার টন সার কিনতে ব্যয় হবে ৫৪৮ কোটি ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার ২৫০ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে