আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) ও রিমন রহমান, রাজশাহী
এ বছর দেশে আলুর উৎপাদন বেশ ভালো হলেও দাম ও সংরক্ষণে বিভিন্ন এলাকায় বড় ধরনের সংকট দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সিরাজদিখান ও রাজশাহীতে আলুর দাম কমার পাশাপাশি সংরক্ষণে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে। এতে এ মৌসুমে বিক্রি না হওয়া আলু পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
হিমাগারে জায়গার সংকট
সিরাজদিখান উপজেলার কৃষকেরা এ বছর আলুর বাম্পার ফলন পেয়েও দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। একদিকে আলুর দাম কমেছে, অন্যদিকে হিমাগারে স্থান-সংকটে তাঁরা আলু সংরক্ষণ করতে পারছেন না। উপজেলায় ১০টি হিমাগার থাকা সত্ত্বেও ধারণক্ষমতা সীমিত। যদিও এর মধ্যে উত্তরবঙ্গের আলু দিয়ে সেগুলো পূর্ণ করা হয়েছে। ফলে স্থানীয় কৃষকেরা আলু সংরক্ষণ করতে পারছেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রভাবশালী ব্যক্তি ও ব্যবসায়ীরা আগে হিমাগারের স্থান দখল করে রেখেছেন এবং হিমাগার কর্তৃপক্ষ এ কাজে সহায়তা করছে। ফলে স্থানীয় কৃষকদের আলু সংরক্ষণের তুলনায় বিশেষ গোষ্ঠীর ব্যবসায়ীদের আলু সংরক্ষণে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ কারণে হিমাগারে স্থান পেতে স্থানীয় কৃষকদের কঠিন সংগ্রাম করতে হচ্ছে।
স্থানীয় লতব্দী এলাকার কৃষক আওলাদ হোসেন বলেন, তিনি নিজের জমিতে উৎপাদিত ৭০০ বস্তা আলুর মধ্যে ৫০০ বস্তা নেপচুন কোল্ডস্টোরেজে রাখতে পেরেছেন, কিন্তু বাকি ২০০ বস্তা আলু হিমাগারে রাখতে পারেননি। তিনি জানান, স্থান বুকিং দিয়েও সব আলুর জন্য জায়গা পাননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নেপচুন কোল্ডস্টোরেজের ম্যানেজার রুহুল আমিন জানান, হিমাগার কর্তৃপক্ষ আলু আনে না, বরং পাইকারেরা উত্তরবঙ্গ থেকে আলু কিনে এনে মজুত করেন। তিনি বলেন, যদি উত্তরবঙ্গের আলু হিমাগারে না আসে, তবে সেগুলো খালি পড়ে থাকবে এবং তাঁদের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হবে।
শবনম কোল্ডস্টোরেজের সামনেও একই পরিস্থিতি। কিছু কৃষক নিজেদের আলু সংরক্ষণ করতে ব্যস্ত থাকলেও অন্যদের মধ্যে একই ধরনের উদ্বেগ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এতে কৃষকদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে তাঁরা দাবি জানাচ্ছেন, হিমাগারগুলোতে যেন স্থানীয় কৃষকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
গরমে আলু নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা
গরমের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কৃষকদের আলু সংরক্ষণে একটি বড় সমস্যা সামনে এসেছে। হিমাগারে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় অনেকে বাড়িতে গোলায় আলু রাখার চেষ্টা করছেন। এটি মূলত দেশের পুরোনো পদ্ধতির সংরক্ষণব্যবস্থা। তবে এ পদ্ধতিতে আলু সংরক্ষণের বড় ঝুঁকি হলো, বেশি গরমে দ্রুত পচে নষ্ট হয়ে যায়।
উৎপাদন বাড়লেও সংরক্ষণব্যবস্থা অপর্যাপ্ত
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে সিরাজদিখানে ৮ হাজার ৯৮০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ২২৫ হেক্টর বেশি। এতে উৎপাদিত আলুর পরিমাণ ২ লাখ ৭১ হাজার ২৩৩ টন, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ হাজার ৮৯০ টন বেশি। তবে সিরাজদিখানে ১০টি হিমাগারের ধারণক্ষমতা ৭৩ হাজার ১৩০ টন, যা আলু সংরক্ষণে অপ্রতুল। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ শুভ্র আজকের পত্রিকাকে জানান, এ বছর একদিকে স্থানীয় আলুর উৎপাদন বেড়েছে; অন্যদিকে কিছু পাইকার উত্তরবঙ্গ থেকে আলু কিনে মজুত করেছেন। ফলে স্থানীয় কিছু কৃষক হিসাগারে জায়গা পাচ্ছেন না। এ অবস্থায় কৃষি অফিস থেকে কৃষকদের দেশীয় পদ্ধতিতে আলু রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
রাজশাহীতে দাম কমেছে অস্বাভাবিক
সিরাজদিখানের মতো একই পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে রাজশাহীতেও। গত সপ্তাহে আলুর দাম ছিল ৯ থেকে ১২ টাকা কেজি। তবে এখন দাম ৮ টাকায় নেমে এসেছে। রাজশাহীর কৃষকদের মতে, তাঁরা গত ৩০ বছরে এমন পরিস্থিতি দেখেননি। কিছু কৃষক আলু বিক্রি না করতে পেরে মাঠে বস্তায় ভরে ফেলে রাখছেন।
রাজশাহীতে চলতি মৌসুমে প্রায় ১১ লাখ টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। তবে ৩৬টি হিমাগারের ধারণক্ষমতা ৪ লাখ টন। ফলে ৭ লাখ টন আলু সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে না এবং বাজারে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে। কৃষকদের অভিযোগ, রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীরা আগাম বুকিং না থাকা সত্ত্বেও হিমাগারে আলু সংরক্ষণ করছেন।
সমস্যা নিরসনে পদক্ষেপ প্রয়োজন
সিরাজদিখান ও রাজশাহীতে আলুর দাম ও সংরক্ষণের সমস্যা দেশে কৃষির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমস্যা সমাধান না হলে কৃষকেরা বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। সরকারের উচিত আলু সংরক্ষণের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গড়া, যাতে কৃষকেরা সফলভাবে ফসল বিক্রি ও সংরক্ষণ করতে পারেন। কৃষকেরা দাবি করছেন, হিমাগারগুলোর কার্যকর ব্যবস্থাপনা ও রাজনৈতিক প্রভাব কমিয়ে স্থানীয় কৃষকদের অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন, যাতে কৃষি খাত শক্তিশালী হয়।
এ বছর দেশে আলুর উৎপাদন বেশ ভালো হলেও দাম ও সংরক্ষণে বিভিন্ন এলাকায় বড় ধরনের সংকট দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সিরাজদিখান ও রাজশাহীতে আলুর দাম কমার পাশাপাশি সংরক্ষণে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে। এতে এ মৌসুমে বিক্রি না হওয়া আলু পচে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
হিমাগারে জায়গার সংকট
সিরাজদিখান উপজেলার কৃষকেরা এ বছর আলুর বাম্পার ফলন পেয়েও দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। একদিকে আলুর দাম কমেছে, অন্যদিকে হিমাগারে স্থান-সংকটে তাঁরা আলু সংরক্ষণ করতে পারছেন না। উপজেলায় ১০টি হিমাগার থাকা সত্ত্বেও ধারণক্ষমতা সীমিত। যদিও এর মধ্যে উত্তরবঙ্গের আলু দিয়ে সেগুলো পূর্ণ করা হয়েছে। ফলে স্থানীয় কৃষকেরা আলু সংরক্ষণ করতে পারছেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রভাবশালী ব্যক্তি ও ব্যবসায়ীরা আগে হিমাগারের স্থান দখল করে রেখেছেন এবং হিমাগার কর্তৃপক্ষ এ কাজে সহায়তা করছে। ফলে স্থানীয় কৃষকদের আলু সংরক্ষণের তুলনায় বিশেষ গোষ্ঠীর ব্যবসায়ীদের আলু সংরক্ষণে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ কারণে হিমাগারে স্থান পেতে স্থানীয় কৃষকদের কঠিন সংগ্রাম করতে হচ্ছে।
স্থানীয় লতব্দী এলাকার কৃষক আওলাদ হোসেন বলেন, তিনি নিজের জমিতে উৎপাদিত ৭০০ বস্তা আলুর মধ্যে ৫০০ বস্তা নেপচুন কোল্ডস্টোরেজে রাখতে পেরেছেন, কিন্তু বাকি ২০০ বস্তা আলু হিমাগারে রাখতে পারেননি। তিনি জানান, স্থান বুকিং দিয়েও সব আলুর জন্য জায়গা পাননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নেপচুন কোল্ডস্টোরেজের ম্যানেজার রুহুল আমিন জানান, হিমাগার কর্তৃপক্ষ আলু আনে না, বরং পাইকারেরা উত্তরবঙ্গ থেকে আলু কিনে এনে মজুত করেন। তিনি বলেন, যদি উত্তরবঙ্গের আলু হিমাগারে না আসে, তবে সেগুলো খালি পড়ে থাকবে এবং তাঁদের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হবে।
শবনম কোল্ডস্টোরেজের সামনেও একই পরিস্থিতি। কিছু কৃষক নিজেদের আলু সংরক্ষণ করতে ব্যস্ত থাকলেও অন্যদের মধ্যে একই ধরনের উদ্বেগ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এতে কৃষকদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে তাঁরা দাবি জানাচ্ছেন, হিমাগারগুলোতে যেন স্থানীয় কৃষকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
গরমে আলু নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা
গরমের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কৃষকদের আলু সংরক্ষণে একটি বড় সমস্যা সামনে এসেছে। হিমাগারে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় অনেকে বাড়িতে গোলায় আলু রাখার চেষ্টা করছেন। এটি মূলত দেশের পুরোনো পদ্ধতির সংরক্ষণব্যবস্থা। তবে এ পদ্ধতিতে আলু সংরক্ষণের বড় ঝুঁকি হলো, বেশি গরমে দ্রুত পচে নষ্ট হয়ে যায়।
উৎপাদন বাড়লেও সংরক্ষণব্যবস্থা অপর্যাপ্ত
উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে সিরাজদিখানে ৮ হাজার ৯৮০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ২২৫ হেক্টর বেশি। এতে উৎপাদিত আলুর পরিমাণ ২ লাখ ৭১ হাজার ২৩৩ টন, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ হাজার ৮৯০ টন বেশি। তবে সিরাজদিখানে ১০টি হিমাগারের ধারণক্ষমতা ৭৩ হাজার ১৩০ টন, যা আলু সংরক্ষণে অপ্রতুল। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ শুভ্র আজকের পত্রিকাকে জানান, এ বছর একদিকে স্থানীয় আলুর উৎপাদন বেড়েছে; অন্যদিকে কিছু পাইকার উত্তরবঙ্গ থেকে আলু কিনে মজুত করেছেন। ফলে স্থানীয় কিছু কৃষক হিসাগারে জায়গা পাচ্ছেন না। এ অবস্থায় কৃষি অফিস থেকে কৃষকদের দেশীয় পদ্ধতিতে আলু রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
রাজশাহীতে দাম কমেছে অস্বাভাবিক
সিরাজদিখানের মতো একই পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে রাজশাহীতেও। গত সপ্তাহে আলুর দাম ছিল ৯ থেকে ১২ টাকা কেজি। তবে এখন দাম ৮ টাকায় নেমে এসেছে। রাজশাহীর কৃষকদের মতে, তাঁরা গত ৩০ বছরে এমন পরিস্থিতি দেখেননি। কিছু কৃষক আলু বিক্রি না করতে পেরে মাঠে বস্তায় ভরে ফেলে রাখছেন।
রাজশাহীতে চলতি মৌসুমে প্রায় ১১ লাখ টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। তবে ৩৬টি হিমাগারের ধারণক্ষমতা ৪ লাখ টন। ফলে ৭ লাখ টন আলু সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে না এবং বাজারে সরবরাহ বেড়ে দাম কমেছে। কৃষকদের অভিযোগ, রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীরা আগাম বুকিং না থাকা সত্ত্বেও হিমাগারে আলু সংরক্ষণ করছেন।
সমস্যা নিরসনে পদক্ষেপ প্রয়োজন
সিরাজদিখান ও রাজশাহীতে আলুর দাম ও সংরক্ষণের সমস্যা দেশে কৃষির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমস্যা সমাধান না হলে কৃষকেরা বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। সরকারের উচিত আলু সংরক্ষণের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গড়া, যাতে কৃষকেরা সফলভাবে ফসল বিক্রি ও সংরক্ষণ করতে পারেন। কৃষকেরা দাবি করছেন, হিমাগারগুলোর কার্যকর ব্যবস্থাপনা ও রাজনৈতিক প্রভাব কমিয়ে স্থানীয় কৃষকদের অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন, যাতে কৃষি খাত শক্তিশালী হয়।
রাশিয়ার জ্বালানি খাতকে লক্ষ্য করে ঘোষিত নতুন নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই তেল শোধনাগারটি পরিচালনা করে নায়ারা এনার্জি লিমিটেড, যার মালিকানার বড় একটি অংশ রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রসনেফটের।
১৩ ঘণ্টা আগেরপ্তানি পণ্যে আরোপ করা পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চলছে বাংলাদেশের। এই আলোচনায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের দিকগুলো বড় আকারে সামনে এলেও বিষয়টিকে দেশটি ভূরাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য চাপ তৈরির একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে পর্যবেক্ষণ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্লেষকদের।
১৩ ঘণ্টা আগেটানা ৯ বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। রাজস্ব আদায়ে প্রতিবছর কিছুটা প্রবৃদ্ধি থাকলেও তা পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে থাকছে। প্রস্তাবিত ও সংশোধিত, উভয় লক্ষ্যেই তৈরি হচ্ছে বড় ফারাক। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের পর থেকে কোনো বছরই লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি...
১ দিন আগে১১ বছরের সফল যাত্রা সম্পন্ন করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। দেশের অন্যতম বেসরকারি এই বিমান সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার ১২ বছরে পা রাখল। ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা শুরু করা ইউএস-বাংলা আজ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে বাংলাদেশের আকাশে একটি নির্ভরতার নাম হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগে