সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন আবারও দেশের শীর্ষ করদাতা হয়েছেন। ২০২০-২০২১ করবর্ষে ব্যবসায়ী ক্যাটাগরিতে তিনি শীর্ষ করদাতা হয়েছেন। আবুল হোসেন দেশের অন্যতম ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সাকো ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
এর আগেও একাধিকবার দেশসেরা করদাতা হয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন।
গত বুধবার রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সৈয়দ আবুল হোসেনের হাতে ট্যাক্স কার্ড, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান ও ইআরডির সিনিয়র সচিব আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম ও এফবিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন আবারও দেশের শীর্ষ করদাতা হয়েছেন। ২০২০-২০২১ করবর্ষে ব্যবসায়ী ক্যাটাগরিতে তিনি শীর্ষ করদাতা হয়েছেন। আবুল হোসেন দেশের অন্যতম ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সাকো ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
এর আগেও একাধিকবার দেশসেরা করদাতা হয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন।
গত বুধবার রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সৈয়দ আবুল হোসেনের হাতে ট্যাক্স কার্ড, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান ও ইআরডির সিনিয়র সচিব আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম ও এফবিসিসিআই সভাপতি মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
দেশের বিভিন্ন পর্যটন এজেন্সি, বিটুবি এজেন্ট ও সাধারণ গ্রাহকেরা দাবি করছেন, ফ্লাইট এক্সপার্টের কাছে তাঁদের শতকোটি টাকার বেশি পাওনা রয়েছে। অনেকে এরই মধ্যে টাকা পরিশোধ করেও টিকিট, হোটেল বুকিংসহ অন্যান্য সেবা পাননি।
৩২ মিনিট আগে‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
২০ ঘণ্টা আগে