নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গৃহস্থালির পণ্যসহ বেশ কিছু পণ্যের ওপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। আজ সোমবার বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এ ঘোষণা দেন। এই বক্তৃতা বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
বাজেটে যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে—
১. স্টিল
মাইল্ড স্টিল (Mild Steel) প্রোডাক্ট হলো লো-কার্বন স্টিল, যা শিল্প ও নির্মাণকাজে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এম এস প্রোডাক্ট বলতে বিভিন্ন ধরনের মাইল্ড স্টিল দিয়ে তৈরি পণ্যকে বোঝানো হয়। এসব পণ্যে উৎপাদন পর্যায়ে আরোপিত সুনির্দিষ্ট কর প্রায় ২০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এতে দাম বাড়তে পারে।
২. নির্মাণ খাত
নির্মাণ সংস্থা সেবার বিপরীতে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে এসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে।
৩. অনলাইন পণ্য
অনলাইনে পণ্য বিক্রয় কমিশনের ওপর ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব পণ্যের দামও বাড়তে পারে।
৪. কাগজ-পেপার
সেল্ফ কপি পেপার, ডুপ্লেক্স বোর্ড বা কোটেড পেপারের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
৫. গৃহস্থালির পণ্য
প্লাস্টিকের তৈরি সব ধরনের টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, গৃহস্থালি, হাইজেনিক, টয়লেট্রিজ সামগ্রীসহ এ রকম যেকোনো পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে এসব পণ্যের দাম বাড়বে।
৬. সুতা
সুতার উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকার পরিবর্তে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৭. কৃত্রিম আঁশ
কৃত্রিম আঁশ বা ম্যানমেইড ফাইবার ও অন্যান্য আঁশের সংমিশ্রণে তৈরি ইয়ার্নের উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকার পরিবর্তে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৮. ব্লেড
ব্লেডের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশের পরিবর্তে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ব্লেডের দাম বাড়তে পারে।
আরও খবর পড়ুন:
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গৃহস্থালির পণ্যসহ বেশ কিছু পণ্যের ওপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। আজ সোমবার বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এ ঘোষণা দেন। এই বক্তৃতা বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
বাজেটে যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে—
১. স্টিল
মাইল্ড স্টিল (Mild Steel) প্রোডাক্ট হলো লো-কার্বন স্টিল, যা শিল্প ও নির্মাণকাজে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এম এস প্রোডাক্ট বলতে বিভিন্ন ধরনের মাইল্ড স্টিল দিয়ে তৈরি পণ্যকে বোঝানো হয়। এসব পণ্যে উৎপাদন পর্যায়ে আরোপিত সুনির্দিষ্ট কর প্রায় ২০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এতে দাম বাড়তে পারে।
২. নির্মাণ খাত
নির্মাণ সংস্থা সেবার বিপরীতে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে এসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে।
৩. অনলাইন পণ্য
অনলাইনে পণ্য বিক্রয় কমিশনের ওপর ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এসব পণ্যের দামও বাড়তে পারে।
৪. কাগজ-পেপার
সেল্ফ কপি পেপার, ডুপ্লেক্স বোর্ড বা কোটেড পেপারের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
৫. গৃহস্থালির পণ্য
প্লাস্টিকের তৈরি সব ধরনের টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, গৃহস্থালি, হাইজেনিক, টয়লেট্রিজ সামগ্রীসহ এ রকম যেকোনো পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে এসব পণ্যের দাম বাড়বে।
৬. সুতা
সুতার উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকার পরিবর্তে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৭. কৃত্রিম আঁশ
কৃত্রিম আঁশ বা ম্যানমেইড ফাইবার ও অন্যান্য আঁশের সংমিশ্রণে তৈরি ইয়ার্নের উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকার পরিবর্তে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৮. ব্লেড
ব্লেডের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশের পরিবর্তে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ব্লেডের দাম বাড়তে পারে।
আরও খবর পড়ুন:
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৩ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৫ ঘণ্টা আগে