নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চিনি আমদানির সিদ্ধান্তের এক সপ্তাহের মাথায় এবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিল সরকার। প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম পড়বে ১১৭ টাকা ৮১ পয়সা। সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির মাধ্যমে এই তেল খোলাবাজারে বিক্রি করা হবে।
সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি গতকাল বুধবার এক সভায় ভোজ্যতেল কেনার এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এতে সভাপতিত্ব করেন। এর আগে ১৭ মে ক্রয় কমিটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে সাড়ে ১২ হাজার টন চিনি আমদানির অনুমোদন দেয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫ মে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, যারা বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে, তাদের কাছ থেকে কিছু কেনা হবে না। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং সংস্থার কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নতুন নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে বলেও কয়েক দিন ধরে গুঞ্জন চলছে।
গতকাল মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান ব্রিফিংয়ে বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় কমিটি। টিসিবির চাহিদা মেটাতে এ তেল কেনা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অ্যাকসেনচুয়েট টেকনোলজি ইনকরপোরেশনের কাছ থেকে স্থানীয় এজেন্ট ওএমসি লিমিটেড ঢাকার মাধ্যমে ২ লিটার পেটজাত বোতলে এই তেল আমদানি করা হবে। এতে খরচ হবে ১২৯ কোটি ৫৮ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১১৭ টাকা ৮১ পয়সা।
অতিরিক্ত সচিব জানান, একই সভায় টিসিবির জন্য স্থানীয় বাজার থেকেও ৭০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে এ তেলের দাম যুক্তরাষ্ট্রের তেলের প্রায় ৫৫ শতাংশ বেশি বা লিটারে ৬৪ টাকা ৮৪ পয়সা বেশি। দেশি কোম্পানি সিটি এডিবল অয়েল এই সয়াবিন তেল সরবরাহ করবে। এতে মোট খরচ পড়বে ১২৭ কোটি ৮৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
চিনি আমদানির সিদ্ধান্তের এক সপ্তাহের মাথায় এবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিল সরকার। প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম পড়বে ১১৭ টাকা ৮১ পয়সা। সরকারি বিপণন সংস্থা টিসিবির মাধ্যমে এই তেল খোলাবাজারে বিক্রি করা হবে।
সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি গতকাল বুধবার এক সভায় ভোজ্যতেল কেনার এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এতে সভাপতিত্ব করেন। এর আগে ১৭ মে ক্রয় কমিটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে সাড়ে ১২ হাজার টন চিনি আমদানির অনুমোদন দেয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫ মে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলেন, যারা বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে, তাদের কাছ থেকে কিছু কেনা হবে না। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং সংস্থার কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নতুন নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে বলেও কয়েক দিন ধরে গুঞ্জন চলছে।
গতকাল মন্ত্রিসভা কমিটির সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান ব্রিফিংয়ে বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় কমিটি। টিসিবির চাহিদা মেটাতে এ তেল কেনা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অ্যাকসেনচুয়েট টেকনোলজি ইনকরপোরেশনের কাছ থেকে স্থানীয় এজেন্ট ওএমসি লিমিটেড ঢাকার মাধ্যমে ২ লিটার পেটজাত বোতলে এই তেল আমদানি করা হবে। এতে খরচ হবে ১২৯ কোটি ৫৮ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। প্রতি লিটারের দাম পড়বে ১১৭ টাকা ৮১ পয়সা।
অতিরিক্ত সচিব জানান, একই সভায় টিসিবির জন্য স্থানীয় বাজার থেকেও ৭০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে এ তেলের দাম যুক্তরাষ্ট্রের তেলের প্রায় ৫৫ শতাংশ বেশি বা লিটারে ৬৪ টাকা ৮৪ পয়সা বেশি। দেশি কোম্পানি সিটি এডিবল অয়েল এই সয়াবিন তেল সরবরাহ করবে। এতে মোট খরচ পড়বে ১২৭ কোটি ৮৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
মোংলা বন্দরে খালাস চলছে ভারত থেকে আমদানি করা ৩২ হাজার ৫৯৩ টন সরকারি চাল। গতকাল সোমবার দুপুর থেকে বন্দরের হাড়বাড়িয়া-১-এ অবস্থানরত এমভি হোয়াং এনহ-০৯ এবং বেসক্রিক-৫ নম্বরে থাকা এমভি ট্রাংক এন-০৮ নামক দুটি জাহাজ থেকে চাল খালাস শুরু হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপঞ্চম দিনে গড়িয়েছে ইরান-ইসরায়েল সংঘাত। সময় যত গড়াচ্ছে, ততই বাড়ছে সংঘাতের তীব্রতা। এই ক্রমবর্ধমান উত্তেজনায় আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, বিশ্বের অন্যতম প্রধান তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী এই অঞ্চলে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্রিটেন থেকে আমদানি করা কিছু পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। দেশ দুটির মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্য চুক্তির লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা চলছে। গতকাল সোমবার এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
৮ ঘণ্টা আগেএক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক খাতে প্রভিশন ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ গুণে। ২০২৪ সালের মার্চ শেষে যেখানে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২৬ হাজার ৫৮৫ কোটি, সেখানে ২০২৫ সালের মার্চ শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকায়। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে ঘাটতি বেড়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা, যা দেশের ব্যাংকিং খাতে নজিরবিহীন।
১৯ ঘণ্টা আগে