জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশে ডলার-সংকট কাটাতে পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলায় (এলসি) কড়াকড়ি শর্ত আরোপ করা হয়। এতে অন্যান্য পণ্যের মতো প্রসাধনসামগ্রী আমদানিতেও মারাত্মক ভাটা পড়ে। গত অর্থবছরে নির্ধারিত এইচএস কোড ব্যবহার করে মাত্র ৫৯ মিলিয়ন ডলারের প্রসাধনপণ্য আমদানি হয়; যা করোনাভাইরাস সংক্রমণ এবং ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ছিল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের। তবে বাজারে বিদেশি প্রসাধনীর চাহিদা থাকায় অসাধু চক্র দেশি পণ্য বিদেশি হিসেবে বিক্রি করে ভোক্তাদের ঠকাচ্ছে বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডলারের লাগামহীন দর এবং সরবরাহ ঘাটতির কারণে প্রসাধনপণ্য আমদানি হয়েছে মাত্র ৫৮ দশমিক ৮৪ মিলিয়ন ডলারের। তার আগে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে আমদানি হয় ৪২ দশমিক ৭২ মিলিয়ন ডলারের। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে করোনার কারণে বৈদেশিক বাণিজ্যে স্থবিরতায় আমদানি হয় ৭৫ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলারের। তার আগে করোনা সংক্রমণকালে ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানি হয় ৪৭৫ মিলিয়ন ডলারের। তবে করোনার আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরে আমদানি হয় ৮৯৪ মিলিয়ন ডলারের।
রাজধানীর বসুন্ধরা সিটিতে প্রসাধনী কিনতে আসা জেনিন তাসনিম নামের এক আইনজীবী বলেন, উচ্চ শুল্ক ও ডলারের দোহাই দিয়ে ২-৩ গুণ বেশি দাম নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। অসাধু ব্যবসায়ীরা দেশীয় পণ্যে বিদেশি হিসেবেও বিক্রি করছেন। বিউটি কেয়ার ক্রিম কিনতে গেলে একজন বিক্রেতা আরেকজনেরটা নকল বলে অভিযোগ করছেন। তাহলে ভোক্তা যাবে কোথায়? এমন অরাজকতার অবসান ঘটাবে কে?
রাজধানীর চাঁদনী চক, চকবাজার, নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন মার্কেটে দেখা গেছে, বিদেশি পণ্যের সরবরাহ একেবারে কম। অনেকে দেশি পণ্য বিদেশি বলে বিক্রি করছে। নিউমার্কেটের কয়েকটি গেটের সামনে চিপায় বসে বিদেশি বলে হকাররা প্রসাধনী বিক্রি করছে। কিন্তু সচেতন গ্রাহক তা কিনছেন না। তাঁরা ভালো পণ্যের জন্য এক দোকান থেকে অন্য দোকানে ছুটছেন। এমনকি দাম বেশি দিতে চাইলেও পণ্য পাচ্ছেন না।
রাজধানীর চন্দ্রিমা সুপার মার্কেটের লুবানা এম্পোরিয়ামের আমদানিকারক তাজুল ইসলাম বলেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে ৮৫ টাকার ডলার ১২০ টাকায় ঠেকেছে। আর খোলাবাজারে ১৩১ টাকার রেকর্ড সৃষ্টি হয়। সেই দরেও ডলার পাওয়া দুষ্কর। এতে প্রসাধনী আমদানিতে ভাটা পড়েছে।
দেশে ডলার-সংকট কাটাতে পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলায় (এলসি) কড়াকড়ি শর্ত আরোপ করা হয়। এতে অন্যান্য পণ্যের মতো প্রসাধনসামগ্রী আমদানিতেও মারাত্মক ভাটা পড়ে। গত অর্থবছরে নির্ধারিত এইচএস কোড ব্যবহার করে মাত্র ৫৯ মিলিয়ন ডলারের প্রসাধনপণ্য আমদানি হয়; যা করোনাভাইরাস সংক্রমণ এবং ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ছিল প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের। তবে বাজারে বিদেশি প্রসাধনীর চাহিদা থাকায় অসাধু চক্র দেশি পণ্য বিদেশি হিসেবে বিক্রি করে ভোক্তাদের ঠকাচ্ছে বলে দাবি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডলারের লাগামহীন দর এবং সরবরাহ ঘাটতির কারণে প্রসাধনপণ্য আমদানি হয়েছে মাত্র ৫৮ দশমিক ৮৪ মিলিয়ন ডলারের। তার আগে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে আমদানি হয় ৪২ দশমিক ৭২ মিলিয়ন ডলারের। আর ২০২১-২২ অর্থবছরে করোনার কারণে বৈদেশিক বাণিজ্যে স্থবিরতায় আমদানি হয় ৭৫ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলারের। তার আগে করোনা সংক্রমণকালে ২০২০-২১ অর্থবছরে আমদানি হয় ৪৭৫ মিলিয়ন ডলারের। তবে করোনার আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরে আমদানি হয় ৮৯৪ মিলিয়ন ডলারের।
রাজধানীর বসুন্ধরা সিটিতে প্রসাধনী কিনতে আসা জেনিন তাসনিম নামের এক আইনজীবী বলেন, উচ্চ শুল্ক ও ডলারের দোহাই দিয়ে ২-৩ গুণ বেশি দাম নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। অসাধু ব্যবসায়ীরা দেশীয় পণ্যে বিদেশি হিসেবেও বিক্রি করছেন। বিউটি কেয়ার ক্রিম কিনতে গেলে একজন বিক্রেতা আরেকজনেরটা নকল বলে অভিযোগ করছেন। তাহলে ভোক্তা যাবে কোথায়? এমন অরাজকতার অবসান ঘটাবে কে?
রাজধানীর চাঁদনী চক, চকবাজার, নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন মার্কেটে দেখা গেছে, বিদেশি পণ্যের সরবরাহ একেবারে কম। অনেকে দেশি পণ্য বিদেশি বলে বিক্রি করছে। নিউমার্কেটের কয়েকটি গেটের সামনে চিপায় বসে বিদেশি বলে হকাররা প্রসাধনী বিক্রি করছে। কিন্তু সচেতন গ্রাহক তা কিনছেন না। তাঁরা ভালো পণ্যের জন্য এক দোকান থেকে অন্য দোকানে ছুটছেন। এমনকি দাম বেশি দিতে চাইলেও পণ্য পাচ্ছেন না।
রাজধানীর চন্দ্রিমা সুপার মার্কেটের লুবানা এম্পোরিয়ামের আমদানিকারক তাজুল ইসলাম বলেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে ৮৫ টাকার ডলার ১২০ টাকায় ঠেকেছে। আর খোলাবাজারে ১৩১ টাকার রেকর্ড সৃষ্টি হয়। সেই দরেও ডলার পাওয়া দুষ্কর। এতে প্রসাধনী আমদানিতে ভাটা পড়েছে।
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
২১ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
২১ ঘণ্টা আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
১ দিন আগে