নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। নির্বাচনে ঢাকা ও চট্টগ্রামের ৩৫টি পরিচালক পদের বিপরীতে সম্মিলিত পরিষদ এবং ফোরাম নামে দুটি প্যানেল থেকে প্রার্থী হয়েছেন ৭৯ জন। শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচারণা।
উভয় পক্ষের দাবি, নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং বাজার ও পণ্য বৈচিত্র্যকরণে কাজ করবেন। সদস্যদের স্বার্থে বিভিন্ন উদ্যোগ নেবেন। পোশাক খাতের উন্নয়নের আশ্বাস দিয়ে ভোট চাইছেন উভয় প্যানেলের প্রার্থীরা।
সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল লিডার হিসেবে আছেন এস এম মান্নান কচি। তিনি বর্তমানে বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি। একই সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদেও আছেন।
অন্যদিকে ফোরামের প্যানেল লিডার হলেন ফয়সাল সামাদ। তিনি বিজিএমইএর পরিচালক পদে আছেন। এর আগে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
উভয় প্যানেল থেকেই জোরেশোরে চালানো হচ্ছে নির্বাচনী প্রচারণা। জয়ের ব্যাপারেও সমান আশাবাদী তাঁরা।
এ বিষয়ে সম্মিলিত পরিষদের প্রার্থী ও বর্তমান সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। বিভিন্ন সংকটে যেমন, রানা প্লাজা ধস, কোভিড, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের সময় আমরা সদস্যদের পাশে থেকেছি। আমরা শিল্পের উন্নয়নে কিছু উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এতে সবাই লাভবান হয়েছেন। সামনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। সেগুলো মোকাবিলা করার জন্য আমাদের এই প্যানেল উত্তম বলে মনে করি।’
ফোরাম প্যানেলে টিম লিডার ফয়সাল সামাদ বলেন, ‘বিজিএমইএর ১১ জন সভাপতির সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে আমার। আমরা নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে প্যানেল করেছি। যাঁরা আছেন, তাঁরা সবাই ভালো ব্যবসায়ী। আমাদের ফোরামের ঐতিহ্য আছে যে, আমরা কাজ করি। সব মিলিয়ে আমরা আশা করছি, সদস্যরা আমাদের ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন।’
তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। নির্বাচনে ঢাকা ও চট্টগ্রামের ৩৫টি পরিচালক পদের বিপরীতে সম্মিলিত পরিষদ এবং ফোরাম নামে দুটি প্যানেল থেকে প্রার্থী হয়েছেন ৭৯ জন। শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে নির্বাচনী প্রচারণা।
উভয় পক্ষের দাবি, নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং বাজার ও পণ্য বৈচিত্র্যকরণে কাজ করবেন। সদস্যদের স্বার্থে বিভিন্ন উদ্যোগ নেবেন। পোশাক খাতের উন্নয়নের আশ্বাস দিয়ে ভোট চাইছেন উভয় প্যানেলের প্রার্থীরা।
সম্মিলিত পরিষদের প্যানেল লিডার হিসেবে আছেন এস এম মান্নান কচি। তিনি বর্তমানে বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি। একই সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদেও আছেন।
অন্যদিকে ফোরামের প্যানেল লিডার হলেন ফয়সাল সামাদ। তিনি বিজিএমইএর পরিচালক পদে আছেন। এর আগে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।
উভয় প্যানেল থেকেই জোরেশোরে চালানো হচ্ছে নির্বাচনী প্রচারণা। জয়ের ব্যাপারেও সমান আশাবাদী তাঁরা।
এ বিষয়ে সম্মিলিত পরিষদের প্রার্থী ও বর্তমান সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। বিভিন্ন সংকটে যেমন, রানা প্লাজা ধস, কোভিড, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের সময় আমরা সদস্যদের পাশে থেকেছি। আমরা শিল্পের উন্নয়নে কিছু উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এতে সবাই লাভবান হয়েছেন। সামনে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। সেগুলো মোকাবিলা করার জন্য আমাদের এই প্যানেল উত্তম বলে মনে করি।’
ফোরাম প্যানেলে টিম লিডার ফয়সাল সামাদ বলেন, ‘বিজিএমইএর ১১ জন সভাপতির সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে আমার। আমরা নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে প্যানেল করেছি। যাঁরা আছেন, তাঁরা সবাই ভালো ব্যবসায়ী। আমাদের ফোরামের ঐতিহ্য আছে যে, আমরা কাজ করি। সব মিলিয়ে আমরা আশা করছি, সদস্যরা আমাদের ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন।’
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১ দিন আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১ দিন আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে