জ্বালানি তেলের উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণ বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি ব্রাজিল ও গায়ানার মতো দেশগুলোও জ্বালানি তেলের উৎপাদন বাড়ানোর ফলে বাজারে তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক ও এর মিত্র দেশগুলোর আধিপত্য এক প্রকার কমে গিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও গায়ানা উৎপাদন বাড়ানোর ফলাফল হিসেবে আন্তর্জাতিক বাজারে ওপেক ও মিত্র দেশগুলোর তেলের পরিমাণ কমেছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ)।
চলতি ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আইইএ জানিয়েছে, ২০২৩ সালে ওপেক প্লাসের মার্কেট শেয়ার অন্তত ৫১ শতাংশ পড়েছে। মার্কেট শেয়ার হলো—কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্যের বাজারে বিভিন্ন পক্ষ কী পরিমাণ পণ্য বিক্রি করে তার শতকরা পরিমাণ। ২০১৬ সালের পর এই ওপেক প্লাসের মার্কেট শেয়ারে এই অবস্থান সর্বনিম্ন।
আইইএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও গায়ানা রেকর্ড সৃষ্টিকারী সরবরাহ আসায়, ইরান ব্যাপকভাবে তেল উৎপাদন করায় ও চাহিদা কমার কারণে কিছু ওপেক প্লাস সদস্য দেশ সম্ভাব্য তেলের মজুত কমাতে ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে তেল উৎপাদন আরও ব্যাপকভাবে কমানোর ঘোষণা দিতে পারে।’
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বিগত ২ মাসে প্রায় ২০ শতাংশ কমে গেছে। এই অবস্থায় ধারণা করা হচ্ছে, ওপেক প্লাস আগামী বছরের জন্য দৈনিক উৎপাদন ৪ লাখ ব্যারেল পর্যন্ত কমানোর ঘোষণা দিতে পারে। তবে এই একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র তেলের উৎপাদন দৈনিক ১৪ লাখ ব্যারেল বাড়াতে পারে। গত সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে দৈনিক প্রায় ২ কোটি ব্যারেল তেল উৎপাদন করেছে।
আইইএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সৌদি আরবের নেতৃত্বে অপরিশোধিত তেলের উৎপাদন কমানোর বিষয়টি ইরান বেশি উৎপাদন করা অনেকটাই প্রশমিত হয়েছে। ইরান বর্তমানে বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ তেল উৎপাদন করছে।’ সংস্থাটি আরও বলেছে, ‘ওপেক প্লাস ২০২৪ সালে তেল কম উৎপাদন করবে। তবে বিশ্বজুড়ে চাহিদা বাড়লেও দৈনিক তেলের অতিরিক্ত উৎপাদন হবে ১২ লাখ ব্যারেল।’
এই পূর্বাভাসের পরও আইইএ-এর ভবিষ্যদ্বাণী, অপরিশোধিত তেলের চাহিদায় মন্দা আসতে যাচ্ছে।
জ্বালানি তেলের উৎপাদন রেকর্ড পরিমাণ বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি ব্রাজিল ও গায়ানার মতো দেশগুলোও জ্বালানি তেলের উৎপাদন বাড়ানোর ফলে বাজারে তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক ও এর মিত্র দেশগুলোর আধিপত্য এক প্রকার কমে গিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও গায়ানা উৎপাদন বাড়ানোর ফলাফল হিসেবে আন্তর্জাতিক বাজারে ওপেক ও মিত্র দেশগুলোর তেলের পরিমাণ কমেছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক শক্তি সংস্থা (আইইএ)।
চলতি ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আইইএ জানিয়েছে, ২০২৩ সালে ওপেক প্লাসের মার্কেট শেয়ার অন্তত ৫১ শতাংশ পড়েছে। মার্কেট শেয়ার হলো—কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্যের বাজারে বিভিন্ন পক্ষ কী পরিমাণ পণ্য বিক্রি করে তার শতকরা পরিমাণ। ২০১৬ সালের পর এই ওপেক প্লাসের মার্কেট শেয়ারে এই অবস্থান সর্বনিম্ন।
আইইএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল ও গায়ানা রেকর্ড সৃষ্টিকারী সরবরাহ আসায়, ইরান ব্যাপকভাবে তেল উৎপাদন করায় ও চাহিদা কমার কারণে কিছু ওপেক প্লাস সদস্য দেশ সম্ভাব্য তেলের মজুত কমাতে ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে তেল উৎপাদন আরও ব্যাপকভাবে কমানোর ঘোষণা দিতে পারে।’
অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বিগত ২ মাসে প্রায় ২০ শতাংশ কমে গেছে। এই অবস্থায় ধারণা করা হচ্ছে, ওপেক প্লাস আগামী বছরের জন্য দৈনিক উৎপাদন ৪ লাখ ব্যারেল পর্যন্ত কমানোর ঘোষণা দিতে পারে। তবে এই একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্র তেলের উৎপাদন দৈনিক ১৪ লাখ ব্যারেল বাড়াতে পারে। গত সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে দৈনিক প্রায় ২ কোটি ব্যারেল তেল উৎপাদন করেছে।
আইইএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘সৌদি আরবের নেতৃত্বে অপরিশোধিত তেলের উৎপাদন কমানোর বিষয়টি ইরান বেশি উৎপাদন করা অনেকটাই প্রশমিত হয়েছে। ইরান বর্তমানে বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ তেল উৎপাদন করছে।’ সংস্থাটি আরও বলেছে, ‘ওপেক প্লাস ২০২৪ সালে তেল কম উৎপাদন করবে। তবে বিশ্বজুড়ে চাহিদা বাড়লেও দৈনিক তেলের অতিরিক্ত উৎপাদন হবে ১২ লাখ ব্যারেল।’
এই পূর্বাভাসের পরও আইইএ-এর ভবিষ্যদ্বাণী, অপরিশোধিত তেলের চাহিদায় মন্দা আসতে যাচ্ছে।
গত দশকে পাহাড়ি এলাকায় কাজুবাদামের চাষ দ্রুত বেড়েছে। চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ির পাহাড়ি এলাকা এখন দেশের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার, স্বাস্থ্যসচেতন মানুষের খাদ্যাভ্যাসে কাজুবাদামের চাহিদা বৃদ্ধি এবং দেশীয় প্রক্রিয়াজাত কোম্পানির বিনিয়োগের কারণে দেশীয় উৎপাদন...
৬ মিনিট আগেকমবেশি ৪৫০ টন জুয়েলারি (গয়না) পণ্য আমদানি করা হয়েছে। পণ্যটি আমদানি করলে নিয়ম অনুযায়ী প্রতি টনের জন্য সরকারকে কর দিতে হয় ৩ লাখ টাকা। রাজস্বের অঙ্ক দাঁড়ায় বেশ কয়েক কোটি। কর ফাঁকি দিতে অসাধু আমদানিকারক তাই জুয়েলারি আমদানি করলেও ঘোষণা দিয়েছেন কৃত্রিম মানব অঙ্গপ্রত্যঙ্গের।
১৭ মিনিট আগেনাসা গ্রুপের মালিকানাধীন রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে শিল্পগ্রুপটিকে সহায়তা করতে যাচ্ছে সরকার। নাসার খেলাপি হয়ে পড়া ঋণ সহজে পুনঃ তফসিল করে গ্রুপটিকে এলসি খোলার সুযোগ দিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে চিঠি দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
২৭ মিনিট আগেপ্রথম দফায় চারজনের পর এনবিআরের আরও পাঁচ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে একদিনেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৯ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে