নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি হিসাবে গত কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অনেক বেড়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাড়ে ৪ কোটি থেকে ৫ কোটি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা উন্নত বিশ্বের মতো বলে দাবি করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
আজ বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দ্বিতীয় চা দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
ব্যবসায়ীরা ৫০ টাকা কেজি চাল শুধু প্যাকেট করে ৭০-৭৫ টাকায় বিক্রি করছেন উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘একটি সিম্পল প্রশ্ন আমার রয়ে গেছে, সেদিনও বলতে চেয়েছিলাম। যে চালটা ৫০ টাকা, সেটি শুধু প্যাকেট করে ৭০-৭৫ টাকা দরে বিক্রি করছে। একই চাল খোলাবাজারে ক্রেতা কম দামে কিনতে পারেন। নিশ্চয়ই তাঁরা কাস্টমার পাচ্ছেন বলেই বিক্রি করতে পারছেন। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে তাঁরা আজকে প্যাকেটজাত খাবার খাচ্ছেন। না হলে একই চাল বাজারে কম দামেও পাওয়া যাচ্ছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘সাধারণ মানুষ এখন মোটা চাল খেতে চাচ্ছে না। বাজারে মোটা চালের ক্রেতা নেই। মোটা চাল চিকন করা হচ্ছে। সেই চাল বেশি টাকা দিয়ে কিনে খাচ্ছেন মানুষ।’
চালের দাম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘চালের বাজার মূলত খাদ্য মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করে। খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে কোনো সহযোগিতা চাওয়া হলে তা করা হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয় আটটি টিম কাজ করেছে। এসব টিম এরই মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।’
দেশের বাজারে চালের কোনো সংকট নেই। কোথাও কোথাও কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির অপচেষ্টা হচ্ছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে ১৭ কোটি থেকে ৩ কোটি বাদ দিলে যে ১৪ কোটি থাকে, তাঁদের মধ্যে সাড়ে ৪ থেকে ৫ কোটি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড (পশ্চিমা বিশ্ব) ইউরোপের মতো। দরিদ্র শ্রেণির ৩ কোটি মানুষকে অ্যাডজাস্ট করা দরকার, সেটার চেষ্টাই করা হচ্ছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে।’
সরকারি হিসাবে গত কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অনেক বেড়েছে। শুধু তা-ই নয়, সাড়ে ৪ কোটি থেকে ৫ কোটি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা উন্নত বিশ্বের মতো বলে দাবি করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
আজ বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দ্বিতীয় চা দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
ব্যবসায়ীরা ৫০ টাকা কেজি চাল শুধু প্যাকেট করে ৭০-৭৫ টাকায় বিক্রি করছেন উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘একটি সিম্পল প্রশ্ন আমার রয়ে গেছে, সেদিনও বলতে চেয়েছিলাম। যে চালটা ৫০ টাকা, সেটি শুধু প্যাকেট করে ৭০-৭৫ টাকা দরে বিক্রি করছে। একই চাল খোলাবাজারে ক্রেতা কম দামে কিনতে পারেন। নিশ্চয়ই তাঁরা কাস্টমার পাচ্ছেন বলেই বিক্রি করতে পারছেন। মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে তাঁরা আজকে প্যাকেটজাত খাবার খাচ্ছেন। না হলে একই চাল বাজারে কম দামেও পাওয়া যাচ্ছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘সাধারণ মানুষ এখন মোটা চাল খেতে চাচ্ছে না। বাজারে মোটা চালের ক্রেতা নেই। মোটা চাল চিকন করা হচ্ছে। সেই চাল বেশি টাকা দিয়ে কিনে খাচ্ছেন মানুষ।’
চালের দাম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘চালের বাজার মূলত খাদ্য মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করে। খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে কোনো সহযোগিতা চাওয়া হলে তা করা হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয় আটটি টিম কাজ করেছে। এসব টিম এরই মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে।’
দেশের বাজারে চালের কোনো সংকট নেই। কোথাও কোথাও কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির অপচেষ্টা হচ্ছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে ১৭ কোটি থেকে ৩ কোটি বাদ দিলে যে ১৪ কোটি থাকে, তাঁদের মধ্যে সাড়ে ৪ থেকে ৫ কোটি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড (পশ্চিমা বিশ্ব) ইউরোপের মতো। দরিদ্র শ্রেণির ৩ কোটি মানুষকে অ্যাডজাস্ট করা দরকার, সেটার চেষ্টাই করা হচ্ছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষিত বর্ধিত শুল্ক এড়াতে পণ্যের প্রকৃত উৎস গোপন করে দক্ষিণ কোরিয়ার নামে রপ্তানির চেষ্টা করছে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলো। এরই মধ্যে ২ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের পণ্য রপ্তানিতে এ ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়েছে। এসব পণ্যের মধ্যে ৯৭ শতাংশেরই গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র।
২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আজ সোমবার (২১ এপ্রিল) থেকে সরাসরি ফ্লাইট শুরু করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেলা ২টা ১০ মিনিটে ৪২৩ জন যাত্রী নিয়ে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের ১৪তম আন্তর্জাতিক গন্তব্য রিয়াদের উদ্দেশে যাত্রা করে।
২ ঘণ্টা আগেশিল্প খাতে গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে দাম পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা। তাঁরা বলেছেন, এই অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি শিল্প ও বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি করবে।
৪ ঘণ্টা আগেঅসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১৪ ঘণ্টা আগে