নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম ৭৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগে ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। জুলাই থেকে অক্টোবর এই চার মাসে ৩৬৪ টাকা বেড়েছে। এমন সময় এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বাড়ার ঘোষণা আসল মানুষ যখন উচ্চমূল্যস্ফীতির চাপে হাঁসফাঁস করছে।
আজ সোমবার বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নূরুল আমিন এক সংবাদ সম্মেলনে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের এই দাম নির্ধারণের ঘোষণা দেন। নতুন মূল্য আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে বলে জানান তিনি।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও বিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
অক্টোবর মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম ১১৩ টাকা ৬১ পয়সা ধরা হয়েছে।
সেপ্টেম্বর মাসে প্রতি কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম ছিল মূসকসহ প্রতি কেজি প্রায় ১০৭ টাকা ১ পয়সা ধরে যা আগস্ট ছিল ৯৪ টাকা ৯৬ পয়সা।
বিইআরসির তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই থেকে অক্টোবর এই চার মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বেড়েছে ৩৬৪ টাকা।
সেপ্টেম্বর মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। এর আগের মাসে অর্থাৎ আগস্টে দাম ছিল ১ হাজার ১৪০ টাক। জুলাই মাসে ছিল ৯৯৯ টাকা।
সরকারি কোম্পানির সরবরাহ করা এলপিজি সিলিন্ডারে দাম না বাড়লেও বেড়েছে গাড়িতে ব্যবহৃত অটো গ্যাসের দাম।
অক্টোবর মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে অটো গ্যাসের দাম মূসকসহ প্রতি লিটার নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ টাকা ৫৪ পয়সা। গেল মাসে অটো গ্যাসের দাম ছিল প্রতি লিটার প্রায় ৫৮ টাকা ৮৭ পয়সা যা আগস্ট মাসে ছিল ৫২ টাকা ১৭ পয়সা এবং জুলাই মাসে ছিল ৪৬ টাকা ৫৯ পয়সা।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ২০০-২৫০ টাকা বেশি নেয়।
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম ৭৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৩৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগে ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। জুলাই থেকে অক্টোবর এই চার মাসে ৩৬৪ টাকা বেড়েছে। এমন সময় এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বাড়ার ঘোষণা আসল মানুষ যখন উচ্চমূল্যস্ফীতির চাপে হাঁসফাঁস করছে।
আজ সোমবার বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নূরুল আমিন এক সংবাদ সম্মেলনে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের এই দাম নির্ধারণের ঘোষণা দেন। নতুন মূল্য আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে বলে জানান তিনি।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। তবে এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয় সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান আরামকোর প্রতি মাসে প্রকাশ করা প্রোপেন ও বিউটনের দামের ওপর। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি।
অক্টোবর মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম ১১৩ টাকা ৬১ পয়সা ধরা হয়েছে।
সেপ্টেম্বর মাসে প্রতি কেজি এলপিজি গ্যাসের দাম ছিল মূসকসহ প্রতি কেজি প্রায় ১০৭ টাকা ১ পয়সা ধরে যা আগস্ট ছিল ৯৪ টাকা ৯৬ পয়সা।
বিইআরসির তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই থেকে অক্টোবর এই চার মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম বেড়েছে ৩৬৪ টাকা।
সেপ্টেম্বর মাসে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ছিল ১ হাজার ২৮৪ টাকা। এর আগের মাসে অর্থাৎ আগস্টে দাম ছিল ১ হাজার ১৪০ টাক। জুলাই মাসে ছিল ৯৯৯ টাকা।
সরকারি কোম্পানির সরবরাহ করা এলপিজি সিলিন্ডারে দাম না বাড়লেও বেড়েছে গাড়িতে ব্যবহৃত অটো গ্যাসের দাম।
অক্টোবর মাসের জন্য ভোক্তা পর্যায়ে অটো গ্যাসের দাম মূসকসহ প্রতি লিটার নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ টাকা ৫৪ পয়সা। গেল মাসে অটো গ্যাসের দাম ছিল প্রতি লিটার প্রায় ৫৮ টাকা ৮৭ পয়সা যা আগস্ট মাসে ছিল ৫২ টাকা ১৭ পয়সা এবং জুলাই মাসে ছিল ৪৬ টাকা ৫৯ পয়সা।
বাজারে সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে শুরু করে ৪৫ কেজি ওজনের এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস পাওয়া যায়। দেশি-বিদেশি মিলিয়ে প্রায় এক ডজনেরও বেশি কোম্পানি এলপিজির ব্যবসায় আছে বাংলাদেশের বাজারে।
বিইআরসি প্রতি মাসে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম নির্ধারণ করলেও তাদের বেঁধে দেওয়া দামে গ্যাসের সিলিন্ডার না পাওয়ার অভিযোগ বেশ পুরোনো। ভোক্তাদের অভিযোগ প্রতি মাসে বিইআরসি দাম নির্ধারণ করে দায় সারে। মাঠ পর্যায়ে তাদের বেঁধে দেওয়া দাম আদৌ কার্যকর কি না সেটা তারা তদারকি করে না। এই সুযোগে খুচরা ব্যবসায়ীরা প্রতি সিলিন্ডারে ২০০-২৫০ টাকা বেশি নেয়।
দেশের ব্যাংক খাতে এখন নগদ টাকার ঘাটতি নেই, ঘাটতি শুধু আস্থার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ২০২৫ সালের জুন শেষে নিট উদ্বৃত্ত তারল্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা চাহিদার প্রায় দ্বিগুণ। অথচ এই বিপুল অর্থ বাজারে প্রবাহিত হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের লাভজনক সরকারি কোম্পানিগুলোকে সরাসরি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত সোমবার রেলভবনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ-সংক্রান্ত করণীয় নির্ধারণে আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি...
২ ঘণ্টা আগেদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থের প্রায় ৭৫ শতাংশই বাণিজ্যের আড়ালে পাচার হচ্ছে, যেখানে আমদানি-রপ্তানির সময় মিথ্যা ঘোষণার আশ্রয়ে বিদেশে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় উপস্থাপিত গবেষণাপত্রে এই উদ্বেগজনক তথ্য তুলে ধরা হয়।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে বছরের পর বছর পড়ে থাকা হাজারো কনটেইনারের অনেকেই জন্মেছে গাছ, কিছু মরিচা পড়ে ভেঙে গেছে। এসব অচল কনটেইনার দখল করে রেখেছে মূল্যবান জায়গা, কমিয়ে দিয়েছে রাজস্ব, ক্ষতিগ্রস্ত করেছে শিপিং লাইন। সেই অচলাবস্থা কাটিয়ে বন্দরের কার্যকারিতা ফেরাতে এবার ব্যবহারযোগ্য ৪৫৬ কনটেইনার পণ্য নিলামে...
২ ঘণ্টা আগে