নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন নারীরা। চলমান এই করোনা মহামারির সময় ই-কমার্স দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে। অনেকেই এ সময় চাকরি ছেড়ে ই-কমার্সের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন।’
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ধানমন্ডির রাপা প্লাজার ফুড কোর্ট জয়িতা বিপণন কেন্দ্রে ই-জয়িতা অনলাইন মার্কেটপ্লেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, বিবিএসের (বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো) রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২০০৯-১০ সালে দেশে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা ছিল ৮৯ হাজার ৮৬৮ জন। আর বর্তমানে দেশে এমন নারীর সংখ্যা ২০ লাখ ৩ হাজার ১৮৯ জন। গত ১০ বছরে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা বেড়েছে ১২৬ শতাংশ। বাংলাদেশ উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরামের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১২ লাখ।
ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-কমার্সের মাধ্যমে পণ্যের বাজারজাত ও বিক্রির ধরনও পরিবর্তন হয়েছে। এতে উপার্জনের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে এগিয়ে গেছে নারীরা। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। দেশে সরকার প্রধান থেকে শুরু করে বিরোধীদলীয় নেত্রী ও প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ে নারী কর্মকর্তারা রয়েছেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, সামাজিকভাবে নারীর ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা হিসেবে তাদের তৈরির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে ১৬ নভেম্বর জয়িতা ফাউন্ডেশনের উদ্বোধন করেছিলেন। রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নিজস্ব ভবন থেকে কাজ পরিচালনা করছে জয়িতা ফাউন্ডেশন। ক্রমে সারা দেশের সাতটি বিভাগে এ ফাউন্ডেশন গড়ে তোলা হবে, যাতে সারা দেশের নারী উদ্যোক্তারা সহজেই তাঁদের পণ্য বাজারজাত করতে পারেন।
আজ ই-জয়িতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই ই-জয়িতা প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে ১ লাখ নারী উদ্যোক্তা অ্যাকাউন্ট ওপেন করেন। এখন এই নারীরা তাঁদের পণ্য এই প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজেই বাজারজাত ও বিক্রি করতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এই প্রথম ই-জয়িতা ক্রেতাদের জন্য এক ভিন্নধর্মী সুবিধা নিয়ে এসেছে। ক্রেতারা চাইলে এখন থেকে বিক্রেতার সঙ্গে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলা ও পণ্য দেখার সুযোগ পাবেন। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে একসঙ্গে ৬৫ জন ক্রেতার সঙ্গে বিক্রেতা কথা বলতে পারবেন।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ‘বর্তমানে বাংলাদেশের ৮০ শতাংশ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করেন নারীরা। চলমান এই করোনা মহামারির সময় ই-কমার্স দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে। অনেকেই এ সময় চাকরি ছেড়ে ই-কমার্সের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন।’
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ধানমন্ডির রাপা প্লাজার ফুড কোর্ট জয়িতা বিপণন কেন্দ্রে ই-জয়িতা অনলাইন মার্কেটপ্লেসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, বিবিএসের (বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো) রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২০০৯-১০ সালে দেশে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা ছিল ৮৯ হাজার ৮৬৮ জন। আর বর্তমানে দেশে এমন নারীর সংখ্যা ২০ লাখ ৩ হাজার ১৮৯ জন। গত ১০ বছরে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা বেড়েছে ১২৬ শতাংশ। বাংলাদেশ উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ফোরামের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ১২ লাখ।
ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে ই-কমার্সের মাধ্যমে পণ্যের বাজারজাত ও বিক্রির ধরনও পরিবর্তন হয়েছে। এতে উপার্জনের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে এগিয়ে গেছে নারীরা। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। দেশে সরকার প্রধান থেকে শুরু করে বিরোধীদলীয় নেত্রী ও প্রশাসনের উচ্চপর্যায়ে নারী কর্মকর্তারা রয়েছেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, সামাজিকভাবে নারীর ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা হিসেবে তাদের তৈরির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে ১৬ নভেম্বর জয়িতা ফাউন্ডেশনের উদ্বোধন করেছিলেন। রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নিজস্ব ভবন থেকে কাজ পরিচালনা করছে জয়িতা ফাউন্ডেশন। ক্রমে সারা দেশের সাতটি বিভাগে এ ফাউন্ডেশন গড়ে তোলা হবে, যাতে সারা দেশের নারী উদ্যোক্তারা সহজেই তাঁদের পণ্য বাজারজাত করতে পারেন।
আজ ই-জয়িতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই ই-জয়িতা প্ল্যাটফর্মে একসঙ্গে ১ লাখ নারী উদ্যোক্তা অ্যাকাউন্ট ওপেন করেন। এখন এই নারীরা তাঁদের পণ্য এই প্ল্যাটফর্ম থেকে সহজেই বাজারজাত ও বিক্রি করতে পারবেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এই প্রথম ই-জয়িতা ক্রেতাদের জন্য এক ভিন্নধর্মী সুবিধা নিয়ে এসেছে। ক্রেতারা চাইলে এখন থেকে বিক্রেতার সঙ্গে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলা ও পণ্য দেখার সুযোগ পাবেন। এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে একসঙ্গে ৬৫ জন ক্রেতার সঙ্গে বিক্রেতা কথা বলতে পারবেন।
উপদেষ্টা বলেন, প্রায় ১০০ কোটি টাকার ফান্ড দিয়ে জেডিপিসির মাধ্যমে প্রায় ১ হাজার ৬ জন উদ্যোক্তার অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করছি বাজারে পাটের একটা সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনতে। পাটের স্কয়ার মিটার, মাইলেজের পরিধি বাড়াতে গবেষণার দরকার। র্যাপিং (মোড়ক) উপকরণ হিসেবে বিশ্বব্যাপী পাটের বিশাল বাজার আছে।
১৫ মিনিট আগেসিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে মেটলাইফ বাংলাদেশের নির্দিষ্ট গ্রাহকেরা উপভোগ করতে পারবেন সিঙ্গার বাংলাদেশের নির্বাচিত পণ্যের ওপর বিশেষ ছাড় এবং এক্সক্লুসিভ সুবিধা।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে ব্যাংক খাতের এক অদ্ভুত বৈপরীত্য বিরাজ করছে। বড় ঋণখেলাপিরা কয়েক শ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা ফেরত না দিলেও তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। অন্যদিকে ছোট ঋণের জন্য গরিব কৃষক কিংবা সাধারণ মানুষ সামান্য দেরি বা কয়েক শ টাকার ঘাটতি হলে কঠোর হয়রানির শিকার হন; এমনকি হাতকড়া...
১৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার উপকূল এখন সফটশেল কাঁকড়ার চাষে সরব। বছরজুড়ে বাড়ছে কাঁকড়া চাষ এবং রপ্তানি হচ্ছে বিদেশে। অল্প জমিতে স্বল্প বিনিয়োগে লাভবান হওয়া যায় বলে প্রান্তিক চাষিদের মধ্যে এ খাতের প্রতি আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। মূলত বাগদা চিংড়ি চাষে ঘন ঘন ক্ষতির মুখে পড়ে অনেকেই এখন কাঁকড়ার ঘেরে ঝুঁকছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে