বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বেসরকারি এয়ারলাইনস খাতের টেকসই উন্নয়ন ও নীতিগত সংস্কারের লক্ষ্যে আজ শনিবার (২৪ মে) বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে এক গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় এ খাতের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, নীতিগত অসামঞ্জস্য এবং শুল্ক কাঠামোর জটিলতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
সভায় বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলোর প্রতিনিধিরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এ খাতের উন্নয়নে নীতিগত সমর্থনের অভাব রয়েছে। বিশেষ করে বিমানের যন্ত্রাংশ আমদানিতে আরোপিত শুল্ক ও ভ্যাট পুনর্বিবেচনার দাবি তাঁদের দীর্ঘদিনের। এ ছাড়াও, তাঁরা সিভিল এভিয়েশন নীতিমালার ’৮৪-এর ১৯০ ১৯০ নম্বর অনুচ্ছেদ সংশোধনের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন, যা তাঁরা কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার জানিয়েছেন। আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা একটি খসড়া নীতিমালা প্রণয়নের প্রস্তাব দেন, যেখানে দ্বিমতের বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে উল্লেখ করার আহ্বান জানানো হয়।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান জানান, সিভিল এভিয়েশনের বিদ্যমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে ইতিমধ্যে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি বাস্তবভিত্তিক সুপারিশ দিতে কাজ করে যাচ্ছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব হলো অংশীজনদের সমস্যা জানা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নীতিমালা সংশোধন করা। আইসিএওর (ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশন) নির্দেশনা অন্ধভাবে অনুসরণ করব না; বরং আমাদের বাস্তবতা ও সার্বভৌম স্বার্থ বিবেচনায় নিজস্ব নীতিমালা গড়ে তুলব। তবে আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতাও আমাদের মানতে হবে।’ তিনি আরও জানান, বর্তমানে বেসামরিক বিমান চলাচলে আরোপিত বিভিন্ন চার্জ পুনর্নির্ধারণের কাজ চলছে এবং তা শিগগিরই বাস্তবায়ন করা হবে।
সভায় নভোএয়ারের ফ্লাইট আবার চালু করায় প্রতিষ্ঠানটিকে অভিনন্দন জানানো হয়। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং ইউএস-বাংলা, নভোএয়ারসহ বিভিন্ন বেসরকারি এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
বেসরকারি এয়ারলাইনস খাতের টেকসই উন্নয়ন ও নীতিগত সংস্কারের লক্ষ্যে আজ শনিবার (২৪ মে) বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে এক গুরুত্বপূর্ণ অংশীজন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় এ খাতের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ, নীতিগত অসামঞ্জস্য এবং শুল্ক কাঠামোর জটিলতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।
সভায় বেসরকারি এয়ারলাইনসগুলোর প্রতিনিধিরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এ খাতের উন্নয়নে নীতিগত সমর্থনের অভাব রয়েছে। বিশেষ করে বিমানের যন্ত্রাংশ আমদানিতে আরোপিত শুল্ক ও ভ্যাট পুনর্বিবেচনার দাবি তাঁদের দীর্ঘদিনের। এ ছাড়াও, তাঁরা সিভিল এভিয়েশন নীতিমালার ’৮৪-এর ১৯০ ১৯০ নম্বর অনুচ্ছেদ সংশোধনের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন, যা তাঁরা কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার জানিয়েছেন। আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা একটি খসড়া নীতিমালা প্রণয়নের প্রস্তাব দেন, যেখানে দ্বিমতের বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে উল্লেখ করার আহ্বান জানানো হয়।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান জানান, সিভিল এভিয়েশনের বিদ্যমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করতে ইতিমধ্যে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি বাস্তবভিত্তিক সুপারিশ দিতে কাজ করে যাচ্ছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব হলো অংশীজনদের সমস্যা জানা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী নীতিমালা সংশোধন করা। আইসিএওর (ইন্টারন্যাশনাল সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশন) নির্দেশনা অন্ধভাবে অনুসরণ করব না; বরং আমাদের বাস্তবতা ও সার্বভৌম স্বার্থ বিবেচনায় নিজস্ব নীতিমালা গড়ে তুলব। তবে আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতাও আমাদের মানতে হবে।’ তিনি আরও জানান, বর্তমানে বেসামরিক বিমান চলাচলে আরোপিত বিভিন্ন চার্জ পুনর্নির্ধারণের কাজ চলছে এবং তা শিগগিরই বাস্তবায়ন করা হবে।
সভায় নভোএয়ারের ফ্লাইট আবার চালু করায় প্রতিষ্ঠানটিকে অভিনন্দন জানানো হয়। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং ইউএস-বাংলা, নভোএয়ারসহ বিভিন্ন বেসরকারি এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ভাতা ও অন্যান্য নগদ অর্থ বিতরণের ক্ষেত্রে একচেটিয়া গ্রাহক সুবিধা হারাতে যাচ্ছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) প্রতিষ্ঠান ‘নগদ’। অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, আগামী জুনের পর থেকে উপকারভোগীকেই এমএফএস প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক নির্বাচন করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেঅনিয়ম ও দুঃশাসনে পঙ্গু হয়ে গেছে দেশের পুঁজিবাজার। এখান থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করা হয়েছে। পুঁজিবাজার পরিণত হয়েছে জুয়াখেলার ক্যাসিনোতে। যেখানে মুনাফা কেবল নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর, আর লোকসান সাধারণ বিনিয়োগকারীর।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট সাধারণ মানুষের ব্যয়ের ঝুঁকি আরও বাড়াতে চলেছে। মূল লক্ষ্য রাজস্ব আদায় বাড়ানো হলেও এর পথ নির্বাচনে চাপ এসে পড়ছে প্রত্যক্ষভাবে আমদানিনির্ভর পণ্যে। কারণ, সরকার বাণিজ্যিক আমদানির ওপর অগ্রিম কর বাড়িয়ে ৫ থেকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত করার চিন্তা করছে...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশ এখনো তৈরি পোশাক খাতের ওপর নির্ভরশীল। পণ্যের বৈচিত্র্য নেই, বাজারের বিস্তার সীমিত আর বহু বছর ধরে চলে আসা প্রণোদনানির্ভর কাঠামো আজ পরিণত হয়েছে এক রকম নীতিগত আলস্যে। এলডিসি উত্তরণ সামনে রেখে এই একমুখী রপ্তানি প্রবণতা এখন বহুমুখী ঝুঁকির জন্ম দিচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে