নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পর্ষদ পুনর্গঠনের জন্য স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে যথাযথ আইনের পরিপালন হয়নি বলে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। সমালোচনার মুখে পড়ে জটিলতা নিরসনে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দ্বারস্থ হয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আইনি জটিলতা তুলে ধরে করণীয় সম্পর্কে নির্দেশনা চেয়ে মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) সচিবের কাছে সম্প্রতি চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। এতে সই করেছেন নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম। ৪ সেপ্টেম্বর এফআইডি সচিবের কাছে চিঠি পাঠানোর বিষয়টি স্বীকার করলেও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
সরকার পরিবর্তনের পর গত ২১ আগস্ট ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ থেকে স্বতন্ত্র পরিচালকেরা পদত্যাগ করেন। এরপর ডিএসইর শেয়ারহোল্ডার পরিচালকেরা কিছু নাম সুপারিশ করে পাঠালেও তা উপেক্ষা করে ১ সেপ্টেম্বর সাত স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয় বিএসইসি।
নিয়োগ পাওয়া পরিচালকেরা হলেন ডিএসইর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও মালদ্বীপ ইসলামি ব্যাংকের চেয়ারম্যান কে এ এম মাজেদুর রহমান, আর্মি ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নাহিদ হোসেন, সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মফিজুল ইসলাম রাশেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির বিভাগের অধ্যাপক ও সিরডাপের গবেষণা পরিচালক মো. হেলালউদ্দিন, মেটলাইফ বাংলাদেশের সাবেক মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ হাম্মাদুল করীম এবং বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার ও ডিজাস্টার রিকভারি সাইটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইসহাক মিয়া।
এঁদের মধ্যে কে এ এম মাজেদুর রহমান, মো. হেলালউদ্দিন ও ড. নাহিদ হোসেনকে নিয়ে আইনি আপত্তি উঠেছে। বিতর্ক তৈরি হওয়ায় নবনিযুক্ত পরিচালকেরা এখনো দায়িত্ব গ্রহণ করেননি।
ডিএসই রেগুলেশনস ও ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিম অনুযায়ী তিন বছরের মধ্যে ব্রোকারেজ হাউসের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না। কোনো নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের কর্মীও ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না। অথচ মাজেদুর রহমান ও হেলালউদ্দিন গত তিন বছরের মধ্যে ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বিএসইসি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হলেও তা এফআইডির অধীনে পরিচালিত হয়। অতীতেও বিএসইসির বিভিন্ন বিষয়ে এফআইডির হস্তক্ষেপ করার নজির রয়েছে। আর সেই এফআইডির অতিরিক্ত সচিব ড. নাহিদ হোসেন। এসব কারণে তাঁদের ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়ায় বিতর্ক উঠেছে।
স্বতন্ত্র পরিচালকদের নিয়োগ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার তা পুনর্বিবেচনার দাবি তোলে ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ)। ডিএসইর সিংহভাগ মালিকানা রয়েছে ব্রোকারদের হাতে। এ বিষয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যানের কাছে লিখিতও দেয় ডিবিএ।
এ অবস্থায় জটিলতা নিরসনে এফআইডির কাছে লেখা বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, স্টক এক্সচেঞ্জের নমিনেশন অ্যান্ড রেমুনারেশন কমিটির (এনআরসি) প্রস্তাব দাখিলের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের অনুমোদন প্রদান করে থাকে। তবে ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালকেরা পদত্যাগ করায় এনআরসি কমিটি নেই। ফলে স্বতন্ত্র পরিচালক নির্বাচনের বিষয়ে ডিএসই থেকে প্রস্তাব কমিশনে দাখিলের সুযোগ নেই। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক পরিচালক না থাকায় এনআরসি কমিটি গঠনেরও সুযোগ নেই। বর্তমানে স্বতন্ত্র পরিচালক না থাকায় ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ আইন অনুযায়ী পূর্ণ কার্যকর নয়।
পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগকারীর স্বার্থ রক্ষার্থে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ করা আবশ্যক ও অতীব জরুরি উল্লেখ করে চিঠিতে বিএসইসি আরও জানিয়েছে, ১ সেপ্টেম্বর ৯১৮তম জরুরি কমিশন সভার সিদ্ধান্তক্রমে এক্সচেঞ্জেস ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন, ২০১৩–এর ২৪ ধারা ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে কে এ এম মাজেদুর রহমানকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। তিনি পূর্বে ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার এ কে খান সিকিউরিটিজের পরিচালনা পর্ষদের একজন মনোনীত পরিচালক হিসেবে ২০২০ সালের ৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর পর্যন্ত নিযুক্ত ছিলেন।
বর্তমানে মাজেদুর রহমান ডিএসই বোর্ড অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন রেগুলেশনস ২০১৩-এর রেগুলেশনস ৫ (৫) (এফ) ও ৫ (৫) (জি)-এ উল্লিখিত কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনোভাবে জড়িত নন। তবে তিনি এ কে খান সিকিউরিটিজের মনোনীত পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। বিধায়, তাঁর নিয়োগের জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।
এ অবস্থায় ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ গঠন ও পুঁজিবাজার সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য এক্সচেঞ্জেস ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন, ২০১৩–এর ২৬ ধারা মোতাবেক সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে জরুরি ভিত্তিতে সরকারের নির্দেশনা প্রয়োজন বলে চিঠিতে জানিয়েছে বিএসইসি।
এ বিষয়ে বিএসইসির এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, চিঠি পাঠানোর পরে বৃহস্পতিবার এক কর্মদিবস গেছে। এরপর শুক্র ও শনিবার বন্ধ ছিল। এই সময় পর্যন্ত এফআইডি থেকে কোনো নির্দেশনা আসেনি।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পর্ষদ পুনর্গঠনের জন্য স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে যথাযথ আইনের পরিপালন হয়নি বলে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। সমালোচনার মুখে পড়ে জটিলতা নিরসনে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দ্বারস্থ হয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
আইনি জটিলতা তুলে ধরে করণীয় সম্পর্কে নির্দেশনা চেয়ে মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের (এফআইডি) সচিবের কাছে সম্প্রতি চিঠি দিয়েছে বিএসইসি। এতে সই করেছেন নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম। ৪ সেপ্টেম্বর এফআইডি সচিবের কাছে চিঠি পাঠানোর বিষয়টি স্বীকার করলেও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
সরকার পরিবর্তনের পর গত ২১ আগস্ট ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ থেকে স্বতন্ত্র পরিচালকেরা পদত্যাগ করেন। এরপর ডিএসইর শেয়ারহোল্ডার পরিচালকেরা কিছু নাম সুপারিশ করে পাঠালেও তা উপেক্ষা করে ১ সেপ্টেম্বর সাত স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয় বিএসইসি।
নিয়োগ পাওয়া পরিচালকেরা হলেন ডিএসইর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও মালদ্বীপ ইসলামি ব্যাংকের চেয়ারম্যান কে এ এম মাজেদুর রহমান, আর্মি ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নাহিদ হোসেন, সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মফিজুল ইসলাম রাশেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির বিভাগের অধ্যাপক ও সিরডাপের গবেষণা পরিচালক মো. হেলালউদ্দিন, মেটলাইফ বাংলাদেশের সাবেক মহাব্যবস্থাপক সৈয়দ হাম্মাদুল করীম এবং বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার ও ডিজাস্টার রিকভারি সাইটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইসহাক মিয়া।
এঁদের মধ্যে কে এ এম মাজেদুর রহমান, মো. হেলালউদ্দিন ও ড. নাহিদ হোসেনকে নিয়ে আইনি আপত্তি উঠেছে। বিতর্ক তৈরি হওয়ায় নবনিযুক্ত পরিচালকেরা এখনো দায়িত্ব গ্রহণ করেননি।
ডিএসই রেগুলেশনস ও ডিমিউচুয়ালাইজেশন স্কিম অনুযায়ী তিন বছরের মধ্যে ব্রোকারেজ হাউসের সঙ্গে সম্পৃক্ত কেউ স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না। কোনো নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের কর্মীও ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হতে পারবেন না। অথচ মাজেদুর রহমান ও হেলালউদ্দিন গত তিন বছরের মধ্যে ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বিএসইসি স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হলেও তা এফআইডির অধীনে পরিচালিত হয়। অতীতেও বিএসইসির বিভিন্ন বিষয়ে এফআইডির হস্তক্ষেপ করার নজির রয়েছে। আর সেই এফআইডির অতিরিক্ত সচিব ড. নাহিদ হোসেন। এসব কারণে তাঁদের ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেওয়ায় বিতর্ক উঠেছে।
স্বতন্ত্র পরিচালকদের নিয়োগ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার তা পুনর্বিবেচনার দাবি তোলে ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ)। ডিএসইর সিংহভাগ মালিকানা রয়েছে ব্রোকারদের হাতে। এ বিষয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যানের কাছে লিখিতও দেয় ডিবিএ।
এ অবস্থায় জটিলতা নিরসনে এফআইডির কাছে লেখা বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, স্টক এক্সচেঞ্জের নমিনেশন অ্যান্ড রেমুনারেশন কমিটির (এনআরসি) প্রস্তাব দাখিলের পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের অনুমোদন প্রদান করে থাকে। তবে ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালকেরা পদত্যাগ করায় এনআরসি কমিটি নেই। ফলে স্বতন্ত্র পরিচালক নির্বাচনের বিষয়ে ডিএসই থেকে প্রস্তাব কমিশনে দাখিলের সুযোগ নেই। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক পরিচালক না থাকায় এনআরসি কমিটি গঠনেরও সুযোগ নেই। বর্তমানে স্বতন্ত্র পরিচালক না থাকায় ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ আইন অনুযায়ী পূর্ণ কার্যকর নয়।
পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগকারীর স্বার্থ রক্ষার্থে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ করা আবশ্যক ও অতীব জরুরি উল্লেখ করে চিঠিতে বিএসইসি আরও জানিয়েছে, ১ সেপ্টেম্বর ৯১৮তম জরুরি কমিশন সভার সিদ্ধান্তক্রমে এক্সচেঞ্জেস ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন, ২০১৩–এর ২৪ ধারা ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে কে এ এম মাজেদুর রহমানকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। তিনি পূর্বে ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার এ কে খান সিকিউরিটিজের পরিচালনা পর্ষদের একজন মনোনীত পরিচালক হিসেবে ২০২০ সালের ৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর পর্যন্ত নিযুক্ত ছিলেন।
বর্তমানে মাজেদুর রহমান ডিএসই বোর্ড অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন রেগুলেশনস ২০১৩-এর রেগুলেশনস ৫ (৫) (এফ) ও ৫ (৫) (জি)-এ উল্লিখিত কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোনোভাবে জড়িত নন। তবে তিনি এ কে খান সিকিউরিটিজের মনোনীত পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। বিধায়, তাঁর নিয়োগের জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।
এ অবস্থায় ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদ গঠন ও পুঁজিবাজার সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য এক্সচেঞ্জেস ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইন, ২০১৩–এর ২৬ ধারা মোতাবেক সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে জরুরি ভিত্তিতে সরকারের নির্দেশনা প্রয়োজন বলে চিঠিতে জানিয়েছে বিএসইসি।
এ বিষয়ে বিএসইসির এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, চিঠি পাঠানোর পরে বৃহস্পতিবার এক কর্মদিবস গেছে। এরপর শুক্র ও শনিবার বন্ধ ছিল। এই সময় পর্যন্ত এফআইডি থেকে কোনো নির্দেশনা আসেনি।
পশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
১ দিন আগে