অনলাইন ডেস্ক
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি এবং একটি আদর্শ ভ্যাট ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে সরকার কিছু নির্দিষ্ট পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) হার বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে। অর্থ উপদেষ্টা আজ সোমবার বাজেট বক্তৃতায় এই পরিবর্তনের কথা জানান।
যেসব খাতে ভ্যাট হার বাড়ছে
১. এম দশমিক এস দশমিক প্রোডাক্ট: বিভিন্ন এম দশমিক এস প্রোডাক্টের উৎপাদন পর্যায়ে আরোপিত সুনির্দিষ্ট কর প্রায় ২০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে নির্মাণসামগ্রীর ওপর কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে।
২. নির্মাণ সংস্থা সেবা: নির্মাণ সংস্থা সেবার বিপরীতে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি নির্মাণশিল্পের ব্যয় কিছুটা বাড়াতে পারে।
৩. অনলাইন পণ্য বিক্রয় কমিশন: অনলাইনে পণ্য বিক্রয় কমিশনের ওপর ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর আয়ে প্রভাব পড়তে পারে এবং ভোক্তাদের কাছে অনলাইন কেনাকাটার খরচ কিছুটা বাড়তে পারে।
৪. সেলফ কপি পেপার ও ডুপ্লেক্স বোর্ড: সেলফ কপি পেপার, ডুপ্লেক্স বোর্ড/কোটেড পেপারের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি কাগজশিল্পের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৫. প্লাস্টিকের তৈরি পণ্য: প্লাস্টিকের তৈরি সব ধরনের টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, গৃহস্থালি সামগ্রী, হাইজেনিক, টয়লেট্রিজ সামগ্রীসহ অনুরূপ যেকোনো পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে দৈনন্দিন ব্যবহার্য প্লাস্টিক পণ্যের দাম বাড়তে পারে।
৬. সুতা উৎপাদন: ‘কটন সুতা’র উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। একইভাবে কৃত্রিম আঁশ (man made fibre) এবং অন্যান্য আঁশের সংমিশ্রণে তৈরি ইয়ার্নের উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকা থেকে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি বস্ত্রশিল্পের ওপর কিছুটা চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৭. ব্লেড: ব্লেডের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশের পরিবর্তে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
সরকার মনে করছে, এই পদক্ষেপগুলো রাজস্ব আহরণ বাড়াতে সহায়ক হবে এবং দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি আরও মজবুত করবে। তবে এই ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে কিছু পণ্যের মূল্য কিছুটা বাড়তে পারে, যা সাধারণ মানুষের ওপর কিছুটা প্রভাব ফেলবে।
আরও খবর পড়ুন:
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি এবং একটি আদর্শ ভ্যাট ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে সরকার কিছু নির্দিষ্ট পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) হার বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে। অর্থ উপদেষ্টা আজ সোমবার বাজেট বক্তৃতায় এই পরিবর্তনের কথা জানান।
যেসব খাতে ভ্যাট হার বাড়ছে
১. এম দশমিক এস দশমিক প্রোডাক্ট: বিভিন্ন এম দশমিক এস প্রোডাক্টের উৎপাদন পর্যায়ে আরোপিত সুনির্দিষ্ট কর প্রায় ২০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে নির্মাণসামগ্রীর ওপর কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে।
২. নির্মাণ সংস্থা সেবা: নির্মাণ সংস্থা সেবার বিপরীতে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি নির্মাণশিল্পের ব্যয় কিছুটা বাড়াতে পারে।
৩. অনলাইন পণ্য বিক্রয় কমিশন: অনলাইনে পণ্য বিক্রয় কমিশনের ওপর ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর আয়ে প্রভাব পড়তে পারে এবং ভোক্তাদের কাছে অনলাইন কেনাকাটার খরচ কিছুটা বাড়তে পারে।
৪. সেলফ কপি পেপার ও ডুপ্লেক্স বোর্ড: সেলফ কপি পেপার, ডুপ্লেক্স বোর্ড/কোটেড পেপারের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি কাগজশিল্পের ওপর প্রভাব ফেলবে।
৫. প্লাস্টিকের তৈরি পণ্য: প্লাস্টিকের তৈরি সব ধরনের টেবিলওয়্যার, কিচেনওয়্যার, গৃহস্থালি সামগ্রী, হাইজেনিক, টয়লেট্রিজ সামগ্রীসহ অনুরূপ যেকোনো পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে দৈনন্দিন ব্যবহার্য প্লাস্টিক পণ্যের দাম বাড়তে পারে।
৬. সুতা উৎপাদন: ‘কটন সুতা’র উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। একইভাবে কৃত্রিম আঁশ (man made fibre) এবং অন্যান্য আঁশের সংমিশ্রণে তৈরি ইয়ার্নের উৎপাদন পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট করের পরিমাণ প্রতি কেজি ৩ টাকা থেকে ৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি বস্ত্রশিল্পের ওপর কিছুটা চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
৭. ব্লেড: ব্লেডের উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশের পরিবর্তে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
সরকার মনে করছে, এই পদক্ষেপগুলো রাজস্ব আহরণ বাড়াতে সহায়ক হবে এবং দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি আরও মজবুত করবে। তবে এই ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে কিছু পণ্যের মূল্য কিছুটা বাড়তে পারে, যা সাধারণ মানুষের ওপর কিছুটা প্রভাব ফেলবে।
আরও খবর পড়ুন:
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে