নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন প্রস্তাবিত বাজেটে করপোরেট কর কমানো হয়নি। তবে শেয়ারবাজারের লিস্টেড কোম্পানির করপোরেট কর আড়াই থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে ২০২৫–২৬ অর্থবছরের বাজেটে।
আজ সোমবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ‘কর পরিপালন সহজ করার জন্য লিস্টেড কোম্পানিসমূহের ক্ষেত্রে আড়াই শতাংশ করহার সুবিধা প্রাপ্তির শর্ত শিথিল করে আয়, ব্যয় ও বিনিয়োগের পরিবর্তে কেবল সকল প্রকার আয় ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে সম্পন্ন করার শর্ত আরোপ করা হয়েছে। বর্তমানে সাধারণ কোম্পানিগুলোর করপোরেট কর সাড়ে ২২ শতাংশ। এই করের ধারাই অব্যাহত থাকবে। তবে লিস্টেড কোম্পানির জন্য কর করা হয়েছ ২০ শতাংশ।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করা মার্চেন্ট ব্যাংকসমূহ তফসিলি ব্যাংক নয় বিধায় মার্চেন্ট ব্যাংকের করহার সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ২৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।’
বাজেট প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিংয়ের (আইপিও) মাধ্যমে বিক্রি করে পুঁজিবাজারে আসা কোম্পানিগুলো সাড়ে ২২ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ কর সুবিধা পাবে। তবে শর্ত হলো—আয় বর্ষে সব ধরনের আয় ও প্রাপ্তি এবং প্রতি একক লেনদেনে ৫ লাখ টাকার বেশি ও বার্ষিক সর্বমোট ৩৬ লাখ টাকার ঊর্ধ্বে সব ধরনের ব্যয় ও বিনিয়োগ ব্যাংকের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে।’
মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানির করের বিষয়ে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমানে ৪৫ শতাংশ কর রয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটেও একই কর বরাদ্দ থাকবে। তবে শর্ত থাকে যে, মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি যদি উহার পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশ শেয়ার, যাহার মধ্যে প্রি–আইপিও প্লেসমেন্ট ৫ শতাংশের অধিক থাকতে পারবে না, স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে হস্তান্তর করে পাবলিক ট্রেডেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয় সেই ক্ষেত্রে করের হার হবে ৪০ শতাংশ।
প্রস্তাবনায় আরও বলা হয়, আরও শর্ত থাকে যে, যদি এরূপ কোম্পানি পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ২০ শতাংশ শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে হস্তান্তর করে, তাহলে এরূপ কোম্পানি উক্ত হস্তান্তর সংশ্লিষ্ট বৎসরে প্রযোজ্য আয়করের ওপর ১০ শতাংশ হারে আয়কর রেয়াত লাভ করবে।
চলতি বছরের মতই সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, গুলসহ সব ধরনের তামাকজাত পণ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানির ক্ষেত্রে সাড়ে ৪৭ শতাংশ, পাবলিকলি ট্রেডেড নয় এরূপ ব্যাংক, বিমা ও ফাইন্যান্স কোম্পানিকে ৪০ শতাংশ, পাবলিকলি ট্রেডেড ব্যাংক, বিমা ও ফাইন্যান্স কোম্পানি সাড়ে ৩৭ শতাংশ হার কর দিতে হবে।
নতুন প্রস্তাবিত বাজেটে করপোরেট কর কমানো হয়নি। তবে শেয়ারবাজারের লিস্টেড কোম্পানির করপোরেট কর আড়াই থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে ২০২৫–২৬ অর্থবছরের বাজেটে।
আজ সোমবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ‘কর পরিপালন সহজ করার জন্য লিস্টেড কোম্পানিসমূহের ক্ষেত্রে আড়াই শতাংশ করহার সুবিধা প্রাপ্তির শর্ত শিথিল করে আয়, ব্যয় ও বিনিয়োগের পরিবর্তে কেবল সকল প্রকার আয় ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে সম্পন্ন করার শর্ত আরোপ করা হয়েছে। বর্তমানে সাধারণ কোম্পানিগুলোর করপোরেট কর সাড়ে ২২ শতাংশ। এই করের ধারাই অব্যাহত থাকবে। তবে লিস্টেড কোম্পানির জন্য কর করা হয়েছ ২০ শতাংশ।’
বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পুঁজিবাজারে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করা মার্চেন্ট ব্যাংকসমূহ তফসিলি ব্যাংক নয় বিধায় মার্চেন্ট ব্যাংকের করহার সাড়ে ৩৭ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ২৭ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।’
বাজেট প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিংয়ের (আইপিও) মাধ্যমে বিক্রি করে পুঁজিবাজারে আসা কোম্পানিগুলো সাড়ে ২২ শতাংশের পরিবর্তে ২০ শতাংশ কর সুবিধা পাবে। তবে শর্ত হলো—আয় বর্ষে সব ধরনের আয় ও প্রাপ্তি এবং প্রতি একক লেনদেনে ৫ লাখ টাকার বেশি ও বার্ষিক সর্বমোট ৩৬ লাখ টাকার ঊর্ধ্বে সব ধরনের ব্যয় ও বিনিয়োগ ব্যাংকের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে।’
মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানির করের বিষয়ে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমানে ৪৫ শতাংশ কর রয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটেও একই কর বরাদ্দ থাকবে। তবে শর্ত থাকে যে, মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি যদি উহার পরিশোধিত মূলধনের ১০ শতাংশ শেয়ার, যাহার মধ্যে প্রি–আইপিও প্লেসমেন্ট ৫ শতাংশের অধিক থাকতে পারবে না, স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে হস্তান্তর করে পাবলিক ট্রেডেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হয় সেই ক্ষেত্রে করের হার হবে ৪০ শতাংশ।
প্রস্তাবনায় আরও বলা হয়, আরও শর্ত থাকে যে, যদি এরূপ কোম্পানি পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ২০ শতাংশ শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে হস্তান্তর করে, তাহলে এরূপ কোম্পানি উক্ত হস্তান্তর সংশ্লিষ্ট বৎসরে প্রযোজ্য আয়করের ওপর ১০ শতাংশ হারে আয়কর রেয়াত লাভ করবে।
চলতি বছরের মতই সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, গুলসহ সব ধরনের তামাকজাত পণ্য প্রস্তুতকারী কোম্পানির ক্ষেত্রে সাড়ে ৪৭ শতাংশ, পাবলিকলি ট্রেডেড নয় এরূপ ব্যাংক, বিমা ও ফাইন্যান্স কোম্পানিকে ৪০ শতাংশ, পাবলিকলি ট্রেডেড ব্যাংক, বিমা ও ফাইন্যান্স কোম্পানি সাড়ে ৩৭ শতাংশ হার কর দিতে হবে।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
২১ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১ দিন আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
২ দিন আগে